কোপা আমেরিকা এখন আর্জেন্টিনার জন্য ‘ফাঁকা মাঠ’! একে তো ব্রাজিল নেই, তার ওপর কালকের ভোরে কোপার সেমিফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ কানাডা। শেষ চারের লাইনআপ ঠিক হওয়ার পর ব্রাজিল-সমর্থকদের কেউ কেউ তো এমনও বলছেন, ‘কানা ডার লগে আর্জেন্টিনার সেমিফাইনাল!’
‘ফাঁকা মাঠ’ আর ‘কানা ডা’ শব্দ দুটি নিয়ে আপত্তি তুলতে পারেন আর্জেন্টাইন সমর্থকেরা। কোপার দলগুলো শক্তি-সামর্থ্যে এতটাই কাছাকাছি যে একে অন্যকে অনায়াসে হারিয়ে দেবে—সেটা বুকে হাত রেখে বলা যায় না। আর কানাডা যে ‘কানা ডা’ নয়, সেটা তারা প্রমাণ করেছে শেষ আটে ভেনেজুয়েলার মতো দলকে হারিয়ে। যে কোপার শেষ আটেই উঠতে ব্যর্থ ফিফা র্যাঙ্কিংয়ের ১১তম দল যুক্তরাষ্ট্র, শেষ আটে বিদায় নেয় চারে থাকা ব্রাজিল, সেই টুর্নামেন্টের শেষ চারে ওঠা চাট্টিখানি কথা নয়। সামর্থ্য আছে বলেই তারা উঠে এসেছে সেমিফাইনালে।
সামর্থ্যের প্রসঙ্গ যখন এল, তখন দলকে নিয়ে কানাডার কোচ জেসে মার্শের কথাটাও এখানে বলে রাখা ভালো। বাংলাদেশ সময় আগামীকাল ভোর ৬টায় শুরু হতে যাওয়া সেমিফাইনাল নিয়ে মার্শ বলেন, ‘জীবনের সেরা খেলাটাই খেলব আমরা।’ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনাকে হারাতে হলে এর কোনো বিকল্পও নেই। মার্শ বলে গেলেন, ‘সেমিফাইনালে বিশ্বের সেরা দলটির মুখোমুখি হতে যাচ্ছি। আমরা এ নিয়ে রোমাঞ্চিতও। আর্জেন্টিনার বিপক্ষে নিজেদের সম্ভাব্য সেরাটাই দিতে হবে আমাদের। তবু এটা যথেষ্ট না-ও হতে পারে।’ তবে সেমিফাইনালে আক্রমণাত্মক ফুটবলের প্রতিশ্রুতি তাঁর, ‘আমরা মাঠে নেমে শুধুই রক্ষণ সামলাব না, আক্রমণাত্মক হওয়ার চেষ্টা থাকবে আমাদের। যেভাবে চাই, সেভাবেই খেলার চেষ্টা করব।’
মে মাসের মাঝামাঝি কানাডা দলের দায়িত্ব নিয়েছিলেন মার্শ। দলকে গড়ে তুলতে খুব কম সময়ই পেয়েছেন। এই কম সময়েও তিনি দলে ছাপ রেখেছেন, সেটি বোঝা গেছে কোয়ার্টার ফাইনালে ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে দম ধরে রেখে প্রেসিং ফুটবল খেলার মধ্যেই। তবে নিউজার্সির মেটলাইফ স্টেডিয়ামে হতে যাওয়া সেমিফাইনালে আর্জেন্টিনাকে ভেনেজুয়েলার মতো ভাবলে ভুল করবে কানাডা। চলতি কোপায় কমবেশি সব দলকেই ভুগিয়েছে দুই মার্তিনেজ—লাওতারো ও এমিলিয়ানো। সুযোগ পেলেই প্রতিপক্ষের রক্ষণের মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে যান লাওতারো। আর গোলবারের অতন্দ্রপ্রহরী এমিলিয়ানো; বিশেষ করে পেনাল্টি শুটআউটে যেখানে একের পর এক শট আটকে দেন—তাতে তাঁর বিপক্ষে পেনাল্টি শট নিতে গেলেই বাড়তি একটা চাপে পড়ার কথা প্রতিপক্ষের। পেনাল্টির বাইরেও বেশ কিছু শট রুখে দিয়েছেন তিনি; বেশির ভাগই নিশ্চিত গোল হতে পারত।
শুধু কি দুই মার্তিনেজ! রক্ষণে আছে আরেক মার্তিনেজ—লিসান্দ্রো। মধ্যমাঠে দি পল, ম্যাক অ্যালিস্টাররা সপ্রতিভ থাকলে ঘন ঘন বলের জোগান পাবেন ফরোয়ার্ডরা। তাতে ব্যতিব্যস্ত থাকবে প্রতিপক্ষের রক্ষণ। তৈরি হবে গোলের সুযোগ। আর দলের প্রাণভোমরা হিসেবে তো থাকবেনই লিওনেল মেসি।
হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট কাটিয়ে ইকুয়েডরের সঙ্গে মেসি খেললেও নিজের সেরা ছন্দে ছিলেন না। আর্জেন্টাইন সুপারস্টারকে স্বরূপে দেখা যায়নি গ্রুপ পর্বের ম্যাচেও। এখন মাঠে নিজের সেরাটা দেওয়া পাওনা হয়ে গেছে মেসির। সেমিফাইনাল কিংবা ফাইনালের মতো বড় মঞ্চে তাঁর মতো বড় মাপের ফুটবলারের কাছে দল পেতে চাইবে, সেটাই তো স্বাভাবিক। তবে মেসি তাঁর সহজাত খেলাটা নিয়ে হাজির হলে খবর আছে কানাডার! তখন কানাডা না সত্যিই ‘কানা ডা’ হয়ে যায়!
কোপা আমেরিকা এখন আর্জেন্টিনার জন্য ‘ফাঁকা মাঠ’! একে তো ব্রাজিল নেই, তার ওপর কালকের ভোরে কোপার সেমিফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ কানাডা। শেষ চারের লাইনআপ ঠিক হওয়ার পর ব্রাজিল-সমর্থকদের কেউ কেউ তো এমনও বলছেন, ‘কানা ডার লগে আর্জেন্টিনার সেমিফাইনাল!’
‘ফাঁকা মাঠ’ আর ‘কানা ডা’ শব্দ দুটি নিয়ে আপত্তি তুলতে পারেন আর্জেন্টাইন সমর্থকেরা। কোপার দলগুলো শক্তি-সামর্থ্যে এতটাই কাছাকাছি যে একে অন্যকে অনায়াসে হারিয়ে দেবে—সেটা বুকে হাত রেখে বলা যায় না। আর কানাডা যে ‘কানা ডা’ নয়, সেটা তারা প্রমাণ করেছে শেষ আটে ভেনেজুয়েলার মতো দলকে হারিয়ে। যে কোপার শেষ আটেই উঠতে ব্যর্থ ফিফা র্যাঙ্কিংয়ের ১১তম দল যুক্তরাষ্ট্র, শেষ আটে বিদায় নেয় চারে থাকা ব্রাজিল, সেই টুর্নামেন্টের শেষ চারে ওঠা চাট্টিখানি কথা নয়। সামর্থ্য আছে বলেই তারা উঠে এসেছে সেমিফাইনালে।
সামর্থ্যের প্রসঙ্গ যখন এল, তখন দলকে নিয়ে কানাডার কোচ জেসে মার্শের কথাটাও এখানে বলে রাখা ভালো। বাংলাদেশ সময় আগামীকাল ভোর ৬টায় শুরু হতে যাওয়া সেমিফাইনাল নিয়ে মার্শ বলেন, ‘জীবনের সেরা খেলাটাই খেলব আমরা।’ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনাকে হারাতে হলে এর কোনো বিকল্পও নেই। মার্শ বলে গেলেন, ‘সেমিফাইনালে বিশ্বের সেরা দলটির মুখোমুখি হতে যাচ্ছি। আমরা এ নিয়ে রোমাঞ্চিতও। আর্জেন্টিনার বিপক্ষে নিজেদের সম্ভাব্য সেরাটাই দিতে হবে আমাদের। তবু এটা যথেষ্ট না-ও হতে পারে।’ তবে সেমিফাইনালে আক্রমণাত্মক ফুটবলের প্রতিশ্রুতি তাঁর, ‘আমরা মাঠে নেমে শুধুই রক্ষণ সামলাব না, আক্রমণাত্মক হওয়ার চেষ্টা থাকবে আমাদের। যেভাবে চাই, সেভাবেই খেলার চেষ্টা করব।’
মে মাসের মাঝামাঝি কানাডা দলের দায়িত্ব নিয়েছিলেন মার্শ। দলকে গড়ে তুলতে খুব কম সময়ই পেয়েছেন। এই কম সময়েও তিনি দলে ছাপ রেখেছেন, সেটি বোঝা গেছে কোয়ার্টার ফাইনালে ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে দম ধরে রেখে প্রেসিং ফুটবল খেলার মধ্যেই। তবে নিউজার্সির মেটলাইফ স্টেডিয়ামে হতে যাওয়া সেমিফাইনালে আর্জেন্টিনাকে ভেনেজুয়েলার মতো ভাবলে ভুল করবে কানাডা। চলতি কোপায় কমবেশি সব দলকেই ভুগিয়েছে দুই মার্তিনেজ—লাওতারো ও এমিলিয়ানো। সুযোগ পেলেই প্রতিপক্ষের রক্ষণের মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে যান লাওতারো। আর গোলবারের অতন্দ্রপ্রহরী এমিলিয়ানো; বিশেষ করে পেনাল্টি শুটআউটে যেখানে একের পর এক শট আটকে দেন—তাতে তাঁর বিপক্ষে পেনাল্টি শট নিতে গেলেই বাড়তি একটা চাপে পড়ার কথা প্রতিপক্ষের। পেনাল্টির বাইরেও বেশ কিছু শট রুখে দিয়েছেন তিনি; বেশির ভাগই নিশ্চিত গোল হতে পারত।
শুধু কি দুই মার্তিনেজ! রক্ষণে আছে আরেক মার্তিনেজ—লিসান্দ্রো। মধ্যমাঠে দি পল, ম্যাক অ্যালিস্টাররা সপ্রতিভ থাকলে ঘন ঘন বলের জোগান পাবেন ফরোয়ার্ডরা। তাতে ব্যতিব্যস্ত থাকবে প্রতিপক্ষের রক্ষণ। তৈরি হবে গোলের সুযোগ। আর দলের প্রাণভোমরা হিসেবে তো থাকবেনই লিওনেল মেসি।
হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট কাটিয়ে ইকুয়েডরের সঙ্গে মেসি খেললেও নিজের সেরা ছন্দে ছিলেন না। আর্জেন্টাইন সুপারস্টারকে স্বরূপে দেখা যায়নি গ্রুপ পর্বের ম্যাচেও। এখন মাঠে নিজের সেরাটা দেওয়া পাওনা হয়ে গেছে মেসির। সেমিফাইনাল কিংবা ফাইনালের মতো বড় মঞ্চে তাঁর মতো বড় মাপের ফুটবলারের কাছে দল পেতে চাইবে, সেটাই তো স্বাভাবিক। তবে মেসি তাঁর সহজাত খেলাটা নিয়ে হাজির হলে খবর আছে কানাডার! তখন কানাডা না সত্যিই ‘কানা ডা’ হয়ে যায়!
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন ডেভিড ওয়ার্নার। টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার দৌড়ে ছুটছেন বেশ ভালোভাবেই। গতকাল ভারতের বিরাট কোহলিকে টপকে তালিকার পাঁচে উঠে এসেছেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
২৫ দিন আগেজাতীয় স্টেডিয়ামের দুটি গ্যালারি অলিখিতভাবে আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের নামে ভাগ করা। মোহামেডান-ভক্তরা অবশ্য দীর্ঘশ্বাস ফেলতে পারেন। জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ আবাহনীর জায়গায় দেখা যেতে পারত তাদেরও। ২৩ বছর পর লিগ জেতার গৌরব কিছুটা হলেও ফিকে হয়ে গেছে এএফসির লাইসেন্স না থাকায়।
২৫ দিন আগেনতুন মৌসুম সামনে রেখে ব্রাজিলিয়ান কোচ সের্গিও ফারিয়াস নিয়োগ দিয়েছিল বসুন্ধরা কিংস। আগামীকাল কাতারের দোহায় এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের প্রাথমিক পর্বে সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহর মুখোমুখি হবে তারা। কাতারে দলের সঙ্গে যোগ দেওয়ার কথা ছিল ফারিয়াসের। উল্টো ইরাকের ক্লাব দুহোকের স্পোর্টসের কোচ হয়েছেন তিনি।
১১ আগস্ট ২০২৫২০২৬ বিশ্বকাপের স্বেচ্ছাসেবী কর্মসূচির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু করেছে ফিফা। আগ্রহী ব্যক্তিরা আজ শুরু করে দিতে পারেন আবেদনপ্রক্রিয়া।
১১ আগস্ট ২০২৫