ঢাকা: সৌরভ গাঙ্গুলীর সঙ্গে গ্রেগ চ্যাপেলের দ্বন্দ্ব ভারতীয় ক্রিকেটের অন্যতম বড় ঘটনা হিসেবেই বিবেচিত। দুজনের পুরোনো এ বিতর্কের আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন গ্রেগ চ্যাপেল। নতুন এক সাক্ষাৎকারে সৌরভের দিকে অভিযোগের তির ছুঁড়েছেন ভারতের সাবেক এ অস্ট্রেলীয় কোচ।
ভারতীয় ক্রিকেটের সব বিতর্কিত ঘটনা নিয়ে বই লেখা হলে নিশ্চিত সেই বইয়ের বড় অধ্যায়জুড়ে থাকবেন চ্যাপেল! ১৬ বছর আগে ভারতের কোচ হয়ে এসেছিলেন এই অস্ট্রেলিয়ান কিংবদন্তি। কাজ করেছেন ২০০৫ থেকে ২০০৭ বিশ্বকাপ পর্যন্ত। ভারতের তখনকার অধিনায়ক সৌরভের পছন্দেই তাঁকে কোচ হিসেবে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড বেছে নিয়েছিলেন, এটা এখনো স্বীকার করেন গ্রেগ। সম্প্রতি এক পডকাস্ট অনুষ্ঠানে গ্রেগ বলেছেন, ‘সৌরভই প্রথম আমাকে তার দলের কোচ হওয়ার প্রস্তাব দেয়। আমার কাছে আরও প্রস্তাব ছিল। তবে জন বুকানন যেহেতু অস্ট্রেলিয়ায় সেই সময়ের কোচ, তাই ঠিক করেছিলাম ভারতীয় দলের দায়িত্ব নেব। আর সেই সুযোগ এসেছিল সৌরভের সৌজন্যেই। সে তখন দলের অধিনায়ক ছিল। আমি যেন কোচিংয়ের দায়িত্ব পাই, সেটা ও পুরোপুরি নিশ্চিত করে।’
সাক্ষাৎকারের শুরুতে সৌরভের গুনগান গাইলেও পুরোনো ক্ষোভ ঝাড়ার সুযোগ হাতছাড়া করেননি গ্রেগ। সৌরভের সঙ্গে পুরোনো দ্বন্দ্ব যে এখনো বেশ ভালোমতোই মনে রেখেছেন, সেটি তাঁর কথাতেই পরিষ্কার, ‘ভারতীয় ক্রিকেটে প্রথম দুই বছর আমার কাছে যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং ছিল। ওদের প্রত্যাশা ছিল হাস্যকর! সৌরভ অধিনায়ক হওয়ায় অনেকেরই সমস্যা হচ্ছিল। সে পরিশ্রম করতে চাইত না। নিজের খেলা নিয়ে কম ভাবত, উন্নতি করার তাড়না ছিল না। শুধু অধিনায়ক হিসেবে থেকে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতে চাইত।’
দায়িত্ব নেওয়ার পর ভারতীয় দলের সংস্কৃতিতে ও চিন্তাধারায় পরিবর্তন আনতে চেয়েছিলেন গ্রেগ। রাহুল দ্রাবিড়ের নেতৃত্বে ভারতীয় দল সাফল্যের মুখ দেখেছিল বলে তাঁর দাবি,‘বিশ্বের সেরা দল হয়ে উঠতে দ্রাবিড়কে নেতৃত্বে আনা হয়েছিল। দুর্ভাগ্যবশত দলের অন্যদের সেই মানসিকতা ছিল না। সকলে চাইত দলে নিজের জায়গা পাকা করতে। আর বেশ কিছু সিনিয়র ক্রিকেটারও বিরোধিতা করেছিল। অনেকেরই তখন ক্যারিয়ারের পড়ন্তবেলা। যখন সৌরভকে বাদ দেওয়া হলো, সকলেই সতর্ক হয়ে যায়। প্রত্যেকেই ভাবতে শুরু করে সৌরভ যদি বাদ পড়তে পারে, আমরাও পড়তে পারি!’
ঢাকা: সৌরভ গাঙ্গুলীর সঙ্গে গ্রেগ চ্যাপেলের দ্বন্দ্ব ভারতীয় ক্রিকেটের অন্যতম বড় ঘটনা হিসেবেই বিবেচিত। দুজনের পুরোনো এ বিতর্কের আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন গ্রেগ চ্যাপেল। নতুন এক সাক্ষাৎকারে সৌরভের দিকে অভিযোগের তির ছুঁড়েছেন ভারতের সাবেক এ অস্ট্রেলীয় কোচ।
ভারতীয় ক্রিকেটের সব বিতর্কিত ঘটনা নিয়ে বই লেখা হলে নিশ্চিত সেই বইয়ের বড় অধ্যায়জুড়ে থাকবেন চ্যাপেল! ১৬ বছর আগে ভারতের কোচ হয়ে এসেছিলেন এই অস্ট্রেলিয়ান কিংবদন্তি। কাজ করেছেন ২০০৫ থেকে ২০০৭ বিশ্বকাপ পর্যন্ত। ভারতের তখনকার অধিনায়ক সৌরভের পছন্দেই তাঁকে কোচ হিসেবে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড বেছে নিয়েছিলেন, এটা এখনো স্বীকার করেন গ্রেগ। সম্প্রতি এক পডকাস্ট অনুষ্ঠানে গ্রেগ বলেছেন, ‘সৌরভই প্রথম আমাকে তার দলের কোচ হওয়ার প্রস্তাব দেয়। আমার কাছে আরও প্রস্তাব ছিল। তবে জন বুকানন যেহেতু অস্ট্রেলিয়ায় সেই সময়ের কোচ, তাই ঠিক করেছিলাম ভারতীয় দলের দায়িত্ব নেব। আর সেই সুযোগ এসেছিল সৌরভের সৌজন্যেই। সে তখন দলের অধিনায়ক ছিল। আমি যেন কোচিংয়ের দায়িত্ব পাই, সেটা ও পুরোপুরি নিশ্চিত করে।’
সাক্ষাৎকারের শুরুতে সৌরভের গুনগান গাইলেও পুরোনো ক্ষোভ ঝাড়ার সুযোগ হাতছাড়া করেননি গ্রেগ। সৌরভের সঙ্গে পুরোনো দ্বন্দ্ব যে এখনো বেশ ভালোমতোই মনে রেখেছেন, সেটি তাঁর কথাতেই পরিষ্কার, ‘ভারতীয় ক্রিকেটে প্রথম দুই বছর আমার কাছে যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং ছিল। ওদের প্রত্যাশা ছিল হাস্যকর! সৌরভ অধিনায়ক হওয়ায় অনেকেরই সমস্যা হচ্ছিল। সে পরিশ্রম করতে চাইত না। নিজের খেলা নিয়ে কম ভাবত, উন্নতি করার তাড়না ছিল না। শুধু অধিনায়ক হিসেবে থেকে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতে চাইত।’
দায়িত্ব নেওয়ার পর ভারতীয় দলের সংস্কৃতিতে ও চিন্তাধারায় পরিবর্তন আনতে চেয়েছিলেন গ্রেগ। রাহুল দ্রাবিড়ের নেতৃত্বে ভারতীয় দল সাফল্যের মুখ দেখেছিল বলে তাঁর দাবি,‘বিশ্বের সেরা দল হয়ে উঠতে দ্রাবিড়কে নেতৃত্বে আনা হয়েছিল। দুর্ভাগ্যবশত দলের অন্যদের সেই মানসিকতা ছিল না। সকলে চাইত দলে নিজের জায়গা পাকা করতে। আর বেশ কিছু সিনিয়র ক্রিকেটারও বিরোধিতা করেছিল। অনেকেরই তখন ক্যারিয়ারের পড়ন্তবেলা। যখন সৌরভকে বাদ দেওয়া হলো, সকলেই সতর্ক হয়ে যায়। প্রত্যেকেই ভাবতে শুরু করে সৌরভ যদি বাদ পড়তে পারে, আমরাও পড়তে পারি!’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন ডেভিড ওয়ার্নার। টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার দৌড়ে ছুটছেন বেশ ভালোভাবেই। গতকাল ভারতের বিরাট কোহলিকে টপকে তালিকার পাঁচে উঠে এসেছেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
২০ দিন আগেজাতীয় স্টেডিয়ামের দুটি গ্যালারি অলিখিতভাবে আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের নামে ভাগ করা। মোহামেডান-ভক্তরা অবশ্য দীর্ঘশ্বাস ফেলতে পারেন। জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ আবাহনীর জায়গায় দেখা যেতে পারত তাদেরও। ২৩ বছর পর লিগ জেতার গৌরব কিছুটা হলেও ফিকে হয়ে গেছে এএফসির লাইসেন্স না থাকায়।
২০ দিন আগেনতুন মৌসুম সামনে রেখে ব্রাজিলিয়ান কোচ সের্গিও ফারিয়াস নিয়োগ দিয়েছিল বসুন্ধরা কিংস। আগামীকাল কাতারের দোহায় এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের প্রাথমিক পর্বে সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহর মুখোমুখি হবে তারা। কাতারে দলের সঙ্গে যোগ দেওয়ার কথা ছিল ফারিয়াসের। উল্টো ইরাকের ক্লাব দুহোকের স্পোর্টসের কোচ হয়েছেন তিনি।
২১ দিন আগে২০২৬ বিশ্বকাপের স্বেচ্ছাসেবী কর্মসূচির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু করেছে ফিফা। আগ্রহী ব্যক্তিরা আজ শুরু করে দিতে পারেন আবেদনপ্রক্রিয়া।
২১ দিন আগে