সীমান্ত উত্তেজনা আর রাজনৈতিক সম্পর্কের টানাপোড়েন ভারত-পাকিস্তানের ক্রিকেট লড়াইয়ে বরাবরই যোগ করে নতুন মাত্রা। সামরিক ও রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে বছরের পর বছর ধরে দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় ক্রিকেট সফর বন্ধ থাকায় মাঠে দেখা হয় শুধু আইসিসির ইভেন্টে। আইসিসির ঘিঞ্জি ক্রিকেট সূচির পরও তাই ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট লড়াই হয় খুব কম। যখন হয়, তখন সেটা ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে ‘হট কেক’!
সেটা কেমন ‘হট’, তার কিছু নমুনা দেখুন—আজকের ম্যাচের টিকিট যে তিনটি শ্রেণিতে বিক্রি হচ্ছে বা হয়েছে, তার একটির দাম আইসিসি বেঁধে দিয়েছে ১০ হাজার ইউএস ডলার। টাকার অঙ্কে যা ১১ লাখ ৮২ হাজার টাকার মতো।
টিকিটের ব্যাপক চাহিদা না থাকলে কি আর টিকিটের এত চড়া দাম ধরা হয়! কিন্তু যে ম্যাচকে ঘিরে এত উত্তেজনা, আগ্রহ, প্রতিদ্বন্দ্বিতার পারদ, সেই ম্যাচ সমান্তরালে ওপরে উঠবে কি? আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে প্রত্যাশামতোই শুরু করেছে ভারত। কিন্তু পাকিস্তান শুরুতেই ধাক্কা খেয়েছে। আইসিসির সহযোগী সদস্য দেশ যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হেরে টি-টোয়েন্টি ইতিহাসের অন্যতম বড় অঘটনের শিকার হয়েছে। ওই হারের পর বাবর আজম-শাহিন শাহ আফ্রিদিদের আত্মবিশ্বাস এমনিতেই তলানিতে নেমে যাওয়ার কথা। এমন সময়েই তাঁরা কিনা মুখোমুখি হচ্ছেন আত্মবিশ্বাসের তুঙ্গে থাকা ভারতের।
টি-টোয়েন্টির দলগত র্যাঙ্কিংয়ে ভারতের অবস্থান ১ নম্বরে। পাকিস্তানের অবস্থান ৬। এখানেই শেষ নয়। মুখোমুখি লড়াইয়েও ঢের পিছিয়ে পাকিস্তান। দুই দলের ১২ সাক্ষাতের ৮টিতে জয়ী ভারত। ৩টিতে পাকিস্তান। সব মিলিয়ে কাগজ কলমে ম্যাচের ফেবারিট ভারত। কিন্তু যে লড়াইয়ের সঙ্গে মিশে যায় আত্মমর্যাদা, ব্যাট-বল ছাপিয়ে সেটি হয়ে ওঠে স্নায়ুর লড়াই, সেখানে র্যাঙ্কিং কিংবা পারিসংখ্যানিক দিক থেকে এগিয়ে থাকা কোনোই কাজে আসে না। আর টি-টোয়েন্টি সংস্করণে তো নয়ই! তা ছাড়া স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হেরে পাকিস্তান ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য মরিয়া হয়ে খেলবে, সে তো অনুমান করাই যায়। বাবররা ভালোই জানেন, যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হারের পর চারদিকে থেকে তাদের কাটা ঘায়ে যে নুনের ছিটা এসে পড়ছে, সেটি বন্ধ করতে হলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের বিপক্ষে তাঁদের জিততেই হবে।
যে মাঠে হবে ভারত-পাকিস্তানের লড়াই, নিউইয়র্কের সেই নাসাউ কাউন্ট্রি ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পিচ দুই দলের জন্যই হতে পারে আরেক প্রতিপক্ষ। পিচের অমসৃণ বাউন্স ব্যাটারদের জীবন দুর্বিষহ করে তুলছে। আজ সেই পিচে কারা ছড়ি ঘোরাবে—ব্যাটার না বোলাররা?
সীমান্ত উত্তেজনা আর রাজনৈতিক সম্পর্কের টানাপোড়েন ভারত-পাকিস্তানের ক্রিকেট লড়াইয়ে বরাবরই যোগ করে নতুন মাত্রা। সামরিক ও রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে বছরের পর বছর ধরে দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় ক্রিকেট সফর বন্ধ থাকায় মাঠে দেখা হয় শুধু আইসিসির ইভেন্টে। আইসিসির ঘিঞ্জি ক্রিকেট সূচির পরও তাই ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট লড়াই হয় খুব কম। যখন হয়, তখন সেটা ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে ‘হট কেক’!
সেটা কেমন ‘হট’, তার কিছু নমুনা দেখুন—আজকের ম্যাচের টিকিট যে তিনটি শ্রেণিতে বিক্রি হচ্ছে বা হয়েছে, তার একটির দাম আইসিসি বেঁধে দিয়েছে ১০ হাজার ইউএস ডলার। টাকার অঙ্কে যা ১১ লাখ ৮২ হাজার টাকার মতো।
টিকিটের ব্যাপক চাহিদা না থাকলে কি আর টিকিটের এত চড়া দাম ধরা হয়! কিন্তু যে ম্যাচকে ঘিরে এত উত্তেজনা, আগ্রহ, প্রতিদ্বন্দ্বিতার পারদ, সেই ম্যাচ সমান্তরালে ওপরে উঠবে কি? আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে প্রত্যাশামতোই শুরু করেছে ভারত। কিন্তু পাকিস্তান শুরুতেই ধাক্কা খেয়েছে। আইসিসির সহযোগী সদস্য দেশ যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হেরে টি-টোয়েন্টি ইতিহাসের অন্যতম বড় অঘটনের শিকার হয়েছে। ওই হারের পর বাবর আজম-শাহিন শাহ আফ্রিদিদের আত্মবিশ্বাস এমনিতেই তলানিতে নেমে যাওয়ার কথা। এমন সময়েই তাঁরা কিনা মুখোমুখি হচ্ছেন আত্মবিশ্বাসের তুঙ্গে থাকা ভারতের।
টি-টোয়েন্টির দলগত র্যাঙ্কিংয়ে ভারতের অবস্থান ১ নম্বরে। পাকিস্তানের অবস্থান ৬। এখানেই শেষ নয়। মুখোমুখি লড়াইয়েও ঢের পিছিয়ে পাকিস্তান। দুই দলের ১২ সাক্ষাতের ৮টিতে জয়ী ভারত। ৩টিতে পাকিস্তান। সব মিলিয়ে কাগজ কলমে ম্যাচের ফেবারিট ভারত। কিন্তু যে লড়াইয়ের সঙ্গে মিশে যায় আত্মমর্যাদা, ব্যাট-বল ছাপিয়ে সেটি হয়ে ওঠে স্নায়ুর লড়াই, সেখানে র্যাঙ্কিং কিংবা পারিসংখ্যানিক দিক থেকে এগিয়ে থাকা কোনোই কাজে আসে না। আর টি-টোয়েন্টি সংস্করণে তো নয়ই! তা ছাড়া স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হেরে পাকিস্তান ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য মরিয়া হয়ে খেলবে, সে তো অনুমান করাই যায়। বাবররা ভালোই জানেন, যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হারের পর চারদিকে থেকে তাদের কাটা ঘায়ে যে নুনের ছিটা এসে পড়ছে, সেটি বন্ধ করতে হলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের বিপক্ষে তাঁদের জিততেই হবে।
যে মাঠে হবে ভারত-পাকিস্তানের লড়াই, নিউইয়র্কের সেই নাসাউ কাউন্ট্রি ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পিচ দুই দলের জন্যই হতে পারে আরেক প্রতিপক্ষ। পিচের অমসৃণ বাউন্স ব্যাটারদের জীবন দুর্বিষহ করে তুলছে। আজ সেই পিচে কারা ছড়ি ঘোরাবে—ব্যাটার না বোলাররা?
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন ডেভিড ওয়ার্নার। টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার দৌড়ে ছুটছেন বেশ ভালোভাবেই। গতকাল ভারতের বিরাট কোহলিকে টপকে তালিকার পাঁচে উঠে এসেছেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় স্টেডিয়ামের দুটি গ্যালারি অলিখিতভাবে আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের নামে ভাগ করা। মোহামেডান-ভক্তরা অবশ্য দীর্ঘশ্বাস ফেলতে পারেন। জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ আবাহনীর জায়গায় দেখা যেতে পারত তাদেরও। ২৩ বছর পর লিগ জেতার গৌরব কিছুটা হলেও ফিকে হয়ে গেছে এএফসির লাইসেন্স না থাকায়।
১২ আগস্ট ২০২৫নতুন মৌসুম সামনে রেখে ব্রাজিলিয়ান কোচ সের্গিও ফারিয়াস নিয়োগ দিয়েছিল বসুন্ধরা কিংস। আগামীকাল কাতারের দোহায় এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের প্রাথমিক পর্বে সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহর মুখোমুখি হবে তারা। কাতারে দলের সঙ্গে যোগ দেওয়ার কথা ছিল ফারিয়াসের। উল্টো ইরাকের ক্লাব দুহোকের স্পোর্টসের কোচ হয়েছেন তিনি।
১১ আগস্ট ২০২৫২০২৬ বিশ্বকাপের স্বেচ্ছাসেবী কর্মসূচির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু করেছে ফিফা। আগ্রহী ব্যক্তিরা আজ শুরু করে দিতে পারেন আবেদনপ্রক্রিয়া।
১১ আগস্ট ২০২৫