সীমিত ওভারের ক্রিকেটে কঠিন পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রেখে লেজের দিকে ব্যাটসম্যানদের নিয়ে রান তাড়া করে ম্যাচ বের করে আনাই ফিনিশারদের মূল কাজ। আধুনিক ক্রিকেটে এই ‘ফিনিশার’ শব্দটা সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় করেছেন মাইকেল বেভান। তিনিই জানালেন রান তাড়া করে ম্যাচ জেতার কৌশল।
ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে একজন ফিনিশারের অবদান নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। যিনি নির্দিষ্ট এই কাজটি দিনের পর দিন করে সফল হয়েছেন, দলকে অসংখ্য ম্যাচ জিতিয়েছেন, সেই বেভানই সবচেয়ে ভালো বলতে পারবেন এটি নিয়ে। রান তাড়া করে ম্যাচ জেতার পাঁচটি উপায় বাতলে দিয়েছেন কিংবদন্তি এই অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যান।
বেভান বলছেন সবার আগে প্রতিটি পজিশনে যোগ্য ব্যাটসম্যানকে বেছে নেওয়া । ইনিংসের শুরু, মাঝে ও শেষে উইকেট আর রানের কথা মাথায় রেখে নির্দিষ্ট লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়া। এ দুই উপায়ের সঙ্গে ব্যাটসম্যানকে রানিং বিটুইন দ্য উইকেট ও চার-ছয় হাঁকানোর সমান দক্ষতা থাকতে হবে।
তবে চার-ছয় মারার ব্যাপারে কোন কোন দিক বিবেচনায় নিতে হবে, বেভান মনে করিয়ে দিয়েছেন সেই কথাও। তাঁর মতে, উইকেটের চরিত্র, ম্যাচের পরিস্থিতি, ফিল্ডিং পজিশন আর নিজের শক্তির জায়গা—এই সবকিছুর সমন্বয় করেই ব্যাটসম্যানকে চার কিংবা ছয় মারার সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
এই চারটি উপায় কাজে লাগানোর পরও সব সময় ম্যাচ জেতা যায় না। বেভানের চোখে পাঁচ নম্বর বিষয়টি হচ্ছে, ইনিংস শেষে ব্যাটসম্যান হিসেবে ম্যাচ জেতেন কিংবা হারেন, স্বস্তি নিয়েই মাঠ ছাড়তে হবে। বেভান অবশ্য তাঁর ক্যারিয়ারে বেশির ভাগ সময় ম্যাচ জিতেই ফিরেছেন।
বেভানের শুরুটা ১৯৯৬ সালে। সিডনিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের করা ১৭৩ রান তাড়া করতে নেমে একসময় অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ৩৮। দলের এই ব্যাটিং বিপর্যয়ে শেষ দিকের ব্যাটসম্যানদের নিয়ে ৭৮ রানের এক অতিমানবীয় ইনিংস খেলে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছেড়েছিলেন বেভান।
পরের গল্পটা শুধু নিজেকে ছাপিয়ে যাওয়ার। ২০০৭ সালে ১৩ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শেষে যখন অবসর নিয়েছিলেন ওয়ানডেতে, তখন ৫০–এর বেশি গড় ছিল শুধু বেভানেরই।
বেভানই তাই ভালো বলতে পারবেন কীভাবে প্রতিপক্ষকে ‘ফিনিশ’ করে আসতে হয়!
সীমিত ওভারের ক্রিকেটে কঠিন পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রেখে লেজের দিকে ব্যাটসম্যানদের নিয়ে রান তাড়া করে ম্যাচ বের করে আনাই ফিনিশারদের মূল কাজ। আধুনিক ক্রিকেটে এই ‘ফিনিশার’ শব্দটা সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় করেছেন মাইকেল বেভান। তিনিই জানালেন রান তাড়া করে ম্যাচ জেতার কৌশল।
ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে একজন ফিনিশারের অবদান নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। যিনি নির্দিষ্ট এই কাজটি দিনের পর দিন করে সফল হয়েছেন, দলকে অসংখ্য ম্যাচ জিতিয়েছেন, সেই বেভানই সবচেয়ে ভালো বলতে পারবেন এটি নিয়ে। রান তাড়া করে ম্যাচ জেতার পাঁচটি উপায় বাতলে দিয়েছেন কিংবদন্তি এই অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যান।
বেভান বলছেন সবার আগে প্রতিটি পজিশনে যোগ্য ব্যাটসম্যানকে বেছে নেওয়া । ইনিংসের শুরু, মাঝে ও শেষে উইকেট আর রানের কথা মাথায় রেখে নির্দিষ্ট লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়া। এ দুই উপায়ের সঙ্গে ব্যাটসম্যানকে রানিং বিটুইন দ্য উইকেট ও চার-ছয় হাঁকানোর সমান দক্ষতা থাকতে হবে।
তবে চার-ছয় মারার ব্যাপারে কোন কোন দিক বিবেচনায় নিতে হবে, বেভান মনে করিয়ে দিয়েছেন সেই কথাও। তাঁর মতে, উইকেটের চরিত্র, ম্যাচের পরিস্থিতি, ফিল্ডিং পজিশন আর নিজের শক্তির জায়গা—এই সবকিছুর সমন্বয় করেই ব্যাটসম্যানকে চার কিংবা ছয় মারার সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
এই চারটি উপায় কাজে লাগানোর পরও সব সময় ম্যাচ জেতা যায় না। বেভানের চোখে পাঁচ নম্বর বিষয়টি হচ্ছে, ইনিংস শেষে ব্যাটসম্যান হিসেবে ম্যাচ জেতেন কিংবা হারেন, স্বস্তি নিয়েই মাঠ ছাড়তে হবে। বেভান অবশ্য তাঁর ক্যারিয়ারে বেশির ভাগ সময় ম্যাচ জিতেই ফিরেছেন।
বেভানের শুরুটা ১৯৯৬ সালে। সিডনিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের করা ১৭৩ রান তাড়া করতে নেমে একসময় অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ৩৮। দলের এই ব্যাটিং বিপর্যয়ে শেষ দিকের ব্যাটসম্যানদের নিয়ে ৭৮ রানের এক অতিমানবীয় ইনিংস খেলে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছেড়েছিলেন বেভান।
পরের গল্পটা শুধু নিজেকে ছাপিয়ে যাওয়ার। ২০০৭ সালে ১৩ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শেষে যখন অবসর নিয়েছিলেন ওয়ানডেতে, তখন ৫০–এর বেশি গড় ছিল শুধু বেভানেরই।
বেভানই তাই ভালো বলতে পারবেন কীভাবে প্রতিপক্ষকে ‘ফিনিশ’ করে আসতে হয়!
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন ডেভিড ওয়ার্নার। টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার দৌড়ে ছুটছেন বেশ ভালোভাবেই। গতকাল ভারতের বিরাট কোহলিকে টপকে তালিকার পাঁচে উঠে এসেছেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় স্টেডিয়ামের দুটি গ্যালারি অলিখিতভাবে আবাহনী লিমিটেড ও মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের নামে ভাগ করা। মোহামেডান-ভক্তরা অবশ্য দীর্ঘশ্বাস ফেলতে পারেন। জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ আবাহনীর জায়গায় দেখা যেতে পারত তাদেরও। ২৩ বছর পর লিগ জেতার গৌরব কিছুটা হলেও ফিকে হয়ে গেছে এএফসির লাইসেন্স না থাকায়।
১২ আগস্ট ২০২৫নতুন মৌসুম সামনে রেখে ব্রাজিলিয়ান কোচ সের্গিও ফারিয়াস নিয়োগ দিয়েছিল বসুন্ধরা কিংস। আগামীকাল কাতারের দোহায় এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের প্রাথমিক পর্বে সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহর মুখোমুখি হবে তারা। কাতারে দলের সঙ্গে যোগ দেওয়ার কথা ছিল ফারিয়াসের। উল্টো ইরাকের ক্লাব দুহোকের স্পোর্টসের কোচ হয়েছেন তিনি।
১১ আগস্ট ২০২৫২০২৬ বিশ্বকাপের স্বেচ্ছাসেবী কর্মসূচির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু করেছে ফিফা। আগ্রহী ব্যক্তিরা আজ শুরু করে দিতে পারেন আবেদনপ্রক্রিয়া।
১১ আগস্ট ২০২৫