আজকের পত্রিকা ডেস্ক
করোনাভাইরাস নামক এক মহামারির সঙ্গে লড়ছে মানুষ। এদিকে, সমুদ্রের স্তন্যপায়ীদের মধ্যেও আরেক মহামারির শঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। ‘মরবিলিভাইরাস’ নামক এ সংক্রামক রোগের সতর্কবার্তা দিয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব হাওয়াই অ্যাট মানোয়ার একদল গবেষক। নেচার জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণা বলছে, একটি মৃত ফ্রেশার ডলফিনে এ ভাইরাস শনাক্ত করা হয়েছে।
২০১৮ সালে মাউইর সৈকতে মারা যায় একটি ফ্রেশার ডলফিন। মৃত্যুর কারণ জানতে গিয়ে ধোঁয়াশায় পড়ে যান গবেষকেরা। এত দিন পর তাঁরা কারণ খুঁজে পেলেন। ডলফিনটি মরবিলিভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিল। এ জাতের কোনো ডলফিনের দেহে এই প্রথম এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। মানুষের দেহে হাম এবং গুটিবসন্ত দেখা দিলে যে লক্ষণ দেখা যায়, এটিও প্রায় তেমনই।
মরবিলিভাইরাস নতুন কোনো ভাইরাস নয়। আগেও মহামারি আকারে দেখা দিয়েছিল এটি। আগে পাওয়া গিয়েছিল দুটি ভিন্ন ধরন। ২০১৩-১৪ সালেও এ ভাইরাসের আক্রমণে মারা যায় হাজার হাজার তিমি এবং ডলফিন। শুধু বোতলনোস জাতের ডলফিনই মারা যায় প্রায় দেড় হাজার। এর আগে ব্রাজিলে দুই শতাধিক এবং অস্ট্রেলিয়ায় মারা যায় অন্তত ৫০টি ডলফিন।
গবেষকদলের প্রধান কৃষ্টি ওয়েস্ট জানান, ‘হাওয়াইতে যে ২০ প্রজাতির ডলফিনকে স্থানীয় হিসেবে ধরা হয়, সবচেয়ে বেশি শঙ্কায় এখন সেগুলো। ভাইরাসের নতুন ধরন ছড়িয়ে যাওয়া মানে বিপন্ন ও অতি বিপন্ন প্রজাতির বিদায়। এ তালিকায় প্রথম দিকে রয়েছে ইনসুলার ফলস কিলার নামের এক জাতের তিমি। এখন এদের সংখ্যা ১৬৭।
এ ভাইরাসে মৃত্যুর তথ্য পেতেও বেগ পেতে হচ্ছে গবেষকদের। স্থানীয় সাগরে যেসব ডলফিন মারা যায়, এদের মাত্র ৫ শতাংশের খোঁজ পান তাঁরা। অর্থাৎ এমনও হতে পারে, ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে মহামারি।
করোনাভাইরাস নামক এক মহামারির সঙ্গে লড়ছে মানুষ। এদিকে, সমুদ্রের স্তন্যপায়ীদের মধ্যেও আরেক মহামারির শঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। ‘মরবিলিভাইরাস’ নামক এ সংক্রামক রোগের সতর্কবার্তা দিয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব হাওয়াই অ্যাট মানোয়ার একদল গবেষক। নেচার জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণা বলছে, একটি মৃত ফ্রেশার ডলফিনে এ ভাইরাস শনাক্ত করা হয়েছে।
২০১৮ সালে মাউইর সৈকতে মারা যায় একটি ফ্রেশার ডলফিন। মৃত্যুর কারণ জানতে গিয়ে ধোঁয়াশায় পড়ে যান গবেষকেরা। এত দিন পর তাঁরা কারণ খুঁজে পেলেন। ডলফিনটি মরবিলিভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিল। এ জাতের কোনো ডলফিনের দেহে এই প্রথম এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। মানুষের দেহে হাম এবং গুটিবসন্ত দেখা দিলে যে লক্ষণ দেখা যায়, এটিও প্রায় তেমনই।
মরবিলিভাইরাস নতুন কোনো ভাইরাস নয়। আগেও মহামারি আকারে দেখা দিয়েছিল এটি। আগে পাওয়া গিয়েছিল দুটি ভিন্ন ধরন। ২০১৩-১৪ সালেও এ ভাইরাসের আক্রমণে মারা যায় হাজার হাজার তিমি এবং ডলফিন। শুধু বোতলনোস জাতের ডলফিনই মারা যায় প্রায় দেড় হাজার। এর আগে ব্রাজিলে দুই শতাধিক এবং অস্ট্রেলিয়ায় মারা যায় অন্তত ৫০টি ডলফিন।
গবেষকদলের প্রধান কৃষ্টি ওয়েস্ট জানান, ‘হাওয়াইতে যে ২০ প্রজাতির ডলফিনকে স্থানীয় হিসেবে ধরা হয়, সবচেয়ে বেশি শঙ্কায় এখন সেগুলো। ভাইরাসের নতুন ধরন ছড়িয়ে যাওয়া মানে বিপন্ন ও অতি বিপন্ন প্রজাতির বিদায়। এ তালিকায় প্রথম দিকে রয়েছে ইনসুলার ফলস কিলার নামের এক জাতের তিমি। এখন এদের সংখ্যা ১৬৭।
এ ভাইরাসে মৃত্যুর তথ্য পেতেও বেগ পেতে হচ্ছে গবেষকদের। স্থানীয় সাগরে যেসব ডলফিন মারা যায়, এদের মাত্র ৫ শতাংশের খোঁজ পান তাঁরা। অর্থাৎ এমনও হতে পারে, ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে মহামারি।
নতুন এক বৈপ্লবিক তত্ত্বের মাধ্যমে মহাবিশ্বের উৎপত্তি নিয়ে প্রচলিত ‘বিগ ব্যাং’ ধারণাকে চ্যালেঞ্জ জানালেন আন্তর্জাতিক পদার্থবিদদের এক দল। তাদের দাবি, আমাদের মহাবিশ্বের উৎপত্তি বিগ ব্যাং থেকে নয়, বরং ব্ল্যাকহোল কবা কৃষ্ণগহবর থেকেই সৃষ্টি হয়েছে
১২ আগস্ট ২০২৫নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
১১ আগস্ট ২০২৫বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
১০ আগস্ট ২০২৫আমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
১০ আগস্ট ২০২৫