ঢাকা: কোভিড-১৯ হলে রোগীর শরীরে অক্সিজেন লেভেল কেন কমে যায় তা জানতে গবেষণা চালিয়েছেন বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। শরীরের অক্সিজেন লেভেল কমে যাওয়াকে তাঁরা বলছেন সাইলেন্ট হাইপোক্সিয়া। এই সাইলেন্ট হাইপোক্সিয়ার কারণে শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমে গেলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ বিকল হয়ে যায়। এ সমস্যায় রোগী মারাও যেতে পারে।
গবেষণায় দেখা গেছে, ফুসফুস আমাদের রক্তে অক্সিজেন সরবরাহ করে থাকে। স্বাভাবিক অবস্থায় রক্তে অক্সিজেন মাত্রা থাকে ৯৫ থেকে ১০০ শতাংশ। এই অক্সিজেনের মাত্রা ৯২–এর নিচে নেমে এলেই দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তখন ডাক্তাররা বাইরে থেকে অক্সিজেন সরবরাহ করে রোগীর রক্ত স্বাভাবিক মাত্রা ফিরিয়ে আনা হয়।
ফুসফুসের বায়োমেডিকেল মডেলিং করে গবেষকরা বুঝতে পারেন, করোনা ভাইরাস ফুসফুসে রক্ত জমাট বাঁধানো, ফুসফুসের টিস্যু ক্ষিতগ্রস্ত করাসহ কয়েকটি জৈবিক ক্রিয়ায় বাধা দেয়। এতে ফুসফুস থেকে রক্তে অক্সিজেন সরবরাহে বাধা সৃষ্টি হয়। এই পরিস্থিতি থেকে দ্রুত উত্তরণ না ঘটলে রোগী ক্রমশ মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয়।
বাইরে থেকে অক্সিজেন দিলে অথবা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কীভাবে ফুসফুস সেরে ওঠে তা জানার চেষ্টা করেছেন গবেষকরা। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ভাইরাসকে বাড়তে না দিলে ফুসফুস সহজেই সুস্থ হয়ে উঠতে পারে। কী করে ফুসফুস দ্রুত সারিয়ে তোলা যায় তা নিয়েও কাজ করছেন গবেষকরা। ভাইরাসকে ধ্বংস করতে তাঁরা কার্যকরী ভ্যাকসিন তৈরির কাজকেও গুরুত্ব দিচ্ছেন।
বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিকেল প্রকৌশলী ও ভারমন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা কোভিড পজিটিভ রোগীদের তথ্য–উপাত্ত নিয়ে গবেষণাটি করছেন। কম্পিউটার মডেলিং ও তুলনামূলক গবেষণাসহ শারীরবিদ্যা ও বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের দৃষ্টি থেকে করা এ গবেষণা সাইলেন্ট হাইপোক্সিয়া বিষয়ে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উন্মোচন করেছে। এই গবেষক দলে রয়েছেন বেলা সুকি, জ্যাকব হারমান ও তাঁদের দল। তাঁদের এই গবেষণা এরই মধ্যে ন্যাচার কমিউনিকেশন সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে।
ঢাকা: কোভিড-১৯ হলে রোগীর শরীরে অক্সিজেন লেভেল কেন কমে যায় তা জানতে গবেষণা চালিয়েছেন বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। শরীরের অক্সিজেন লেভেল কমে যাওয়াকে তাঁরা বলছেন সাইলেন্ট হাইপোক্সিয়া। এই সাইলেন্ট হাইপোক্সিয়ার কারণে শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমে গেলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ বিকল হয়ে যায়। এ সমস্যায় রোগী মারাও যেতে পারে।
গবেষণায় দেখা গেছে, ফুসফুস আমাদের রক্তে অক্সিজেন সরবরাহ করে থাকে। স্বাভাবিক অবস্থায় রক্তে অক্সিজেন মাত্রা থাকে ৯৫ থেকে ১০০ শতাংশ। এই অক্সিজেনের মাত্রা ৯২–এর নিচে নেমে এলেই দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তখন ডাক্তাররা বাইরে থেকে অক্সিজেন সরবরাহ করে রোগীর রক্ত স্বাভাবিক মাত্রা ফিরিয়ে আনা হয়।
ফুসফুসের বায়োমেডিকেল মডেলিং করে গবেষকরা বুঝতে পারেন, করোনা ভাইরাস ফুসফুসে রক্ত জমাট বাঁধানো, ফুসফুসের টিস্যু ক্ষিতগ্রস্ত করাসহ কয়েকটি জৈবিক ক্রিয়ায় বাধা দেয়। এতে ফুসফুস থেকে রক্তে অক্সিজেন সরবরাহে বাধা সৃষ্টি হয়। এই পরিস্থিতি থেকে দ্রুত উত্তরণ না ঘটলে রোগী ক্রমশ মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয়।
বাইরে থেকে অক্সিজেন দিলে অথবা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কীভাবে ফুসফুস সেরে ওঠে তা জানার চেষ্টা করেছেন গবেষকরা। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ভাইরাসকে বাড়তে না দিলে ফুসফুস সহজেই সুস্থ হয়ে উঠতে পারে। কী করে ফুসফুস দ্রুত সারিয়ে তোলা যায় তা নিয়েও কাজ করছেন গবেষকরা। ভাইরাসকে ধ্বংস করতে তাঁরা কার্যকরী ভ্যাকসিন তৈরির কাজকেও গুরুত্ব দিচ্ছেন।
বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিকেল প্রকৌশলী ও ভারমন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা কোভিড পজিটিভ রোগীদের তথ্য–উপাত্ত নিয়ে গবেষণাটি করছেন। কম্পিউটার মডেলিং ও তুলনামূলক গবেষণাসহ শারীরবিদ্যা ও বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের দৃষ্টি থেকে করা এ গবেষণা সাইলেন্ট হাইপোক্সিয়া বিষয়ে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উন্মোচন করেছে। এই গবেষক দলে রয়েছেন বেলা সুকি, জ্যাকব হারমান ও তাঁদের দল। তাঁদের এই গবেষণা এরই মধ্যে ন্যাচার কমিউনিকেশন সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে।
নতুন এক বৈপ্লবিক তত্ত্বের মাধ্যমে মহাবিশ্বের উৎপত্তি নিয়ে প্রচলিত ‘বিগ ব্যাং’ ধারণাকে চ্যালেঞ্জ জানালেন আন্তর্জাতিক পদার্থবিদদের এক দল। তাদের দাবি, আমাদের মহাবিশ্বের উৎপত্তি বিগ ব্যাং থেকে নয়, বরং ব্ল্যাকহোল কবা কৃষ্ণগহবর থেকেই সৃষ্টি হয়েছে
১২ আগস্ট ২০২৫নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
১১ আগস্ট ২০২৫বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
১০ আগস্ট ২০২৫আমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
১০ আগস্ট ২০২৫