আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মহাকাশে প্রথম গেল সোভিয়েত ইউনিয়নের ইউরি গাগারিন, ১৯৬১ সালে। যুক্তরাষ্ট্রই বা পিছিয়ে থাকবে কেন? তারা চাঁদে পাঠাল মানুষ। আর্মস্ট্রং, অলড্রিন, কলিন্সের নামও চন্দ্রজয়ী হিসেবে লেখা হয়ে গেল ইতিহাসে। সেটা ১৯৬৯ সাল।
সেখানেই কি থেমে গেল অভিযান? মোটেই না। চলতে থাকল।
জীবনটা সহজ করতে গিয়ে তা জটিল করে ফেলেছে মানুষ। বাতাসে মিশে গেছে প্রাণনাশকারী জীবাণু। ক্ষণে ক্ষণে কেঁপে উঠছে পৃথিবী। আর এর জলবায়ু শুরু করেছে উল্টো আচরণ। কোথাও দাউ দাউ আগুনে ধ্বংস হচ্ছে প্রকৃতি, কোথাও বানের জলে ভেসে যাচ্ছে হাজার হাজার স্বপ্ন।
পৃথিবীটা যে ক্রমশই বসবাসের অযোগ্য হয়ে যাচ্ছে, সে অনুমান করেছিলেন বিজ্ঞানীরা। বিকল্প খুঁজতে তাঁরা নজর দিয়েছেন মহাকাশে। জানা-অজানা নক্ষত্ররাজিতেই খুঁজতে হবে নতুন আবাস। রাতের আকাশে জ্বলতে থাকা তারায় সংসার করার স্বপ্নও থাকছে মনে।
দীর্ঘ গবেষণায় স্বপ্নের কাছাকাছি পৌঁছানো গেছে। আগেই তো বলা হলো, চাঁদের বুকে পা রেখেছে মানুষ। নভোযান পাঠিয়েছে বিভিন্ন গ্রহে। কিন্তু বিকল্প কোনো গ্রহে যাওয়া এখনো সম্ভব হয়নি।
বিজ্ঞানীরা মহাকাশযান পাঠিয়ে জানতে পেরেছেন, পৃথিবীর আশপাশে থাকা গ্রহের মধ্যে মঙ্গল গ্রহ হয়ে উঠতে পারে বসবাসের উপযুক্ত স্থান। প্রাণের অস্তিত্ব খোঁজা হচ্ছে সেখানে। সে কাজটি করছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার পারসিভারেন্স রোভার।
চীনই বা পিছিয়ে থাকবে কেন? মহাকাশ গবেষণায় নতুন দিগন্ত ছুঁয়েছে তারা। মঙ্গলে ঘুরে বেড়াচ্ছে তাদের জুরং রোভার। কিন্তু এখনো মঙ্গলে কোনো মানুষের পা স্পর্শ করেনি। কেন? সেটাই তো জানা দরকার।
নাসা বলছে, প্রধান বাধা প্রযুক্তিগত অক্ষমতা। মঙ্গলে মানুষের যাতায়াতের জন্য উপযুক্ত কোনো যান এখনো তৈরি করা সম্ভব হয়নি। মঙ্গলের আবহাওয়া মানুষের দেহে কেমন প্রভাব ফেলবে, সেটি এখনো কেউ জানে না। কেউ জানে না, ধোঁয়াশা তৈরি করা এই গ্রহের জলবায়ু মানবদেহের জন্য কতটা সহায়ক হবে। আর মঙ্গলে গিয়ে মানুষ খাবে কী—সেটাও এখনো ধাঁধা।
আরও একটা ব্যাপার হলো, মঙ্গল আর পৃথিবীর দূরত্ব। নাসার মঙ্গল স্থাপত্য দল ও জনসন মহাকাশকেন্দ্রের পরিচালক মিশেল রাকার জানান, গ্রহটির সবচেয়ে কাছের দিকটা পৃথিবী থেকে সাড়ে ৫ কোটি কিলোমিটার দূরে। আর দূরত্বও সব সময় এক থাকে না। তাই ইচ্ছে হলেই সেখানে যাওয়া যাবে না।
নাসার অন্যতম প্রধান প্রকৌশলী এবং মহাকাশ মিশনের অন্যতম সদস্য জেফরি সেহি জানান, ১৫ বছর পর পর সবচেয়ে সহজ পথ তৈরি হয়। এমন সুযোগ আগামী দশকে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। তখনই যাত্রার ব্যবস্থা করা উচিত হবে।
মহাকাশে মানুষের অভিযানে যেসব জ্বালানি ব্যবহৃত হয়েছে, সেগুলো দীর্ঘ পথে যাওয়ার উপযুক্ত নয়। দ্রুত মঙ্গলে যেতে হলে বিকল্প কিছু ভাবতে হবে। পারমাণবিক বৈদ্যুতিক জ্বালানি কার্যকর সমাধান হতে পারে বলে মনে করেন জেফরি সেহি।
মঙ্গলের মাটি কিন্তু এবড়োখেবড়ো! সেখানে অবতরণে থাকে ঝুঁকি, একটু এদিক-ওদিক হলেই ভবলীলা সাঙ্গ হয়ে যাবে। তবে আশার কথা বলেছে নাসা। বিশেষ প্যারাসুট বানাচ্ছে সংস্থাটি।
মহাকাশে প্রথম গেল সোভিয়েত ইউনিয়নের ইউরি গাগারিন, ১৯৬১ সালে। যুক্তরাষ্ট্রই বা পিছিয়ে থাকবে কেন? তারা চাঁদে পাঠাল মানুষ। আর্মস্ট্রং, অলড্রিন, কলিন্সের নামও চন্দ্রজয়ী হিসেবে লেখা হয়ে গেল ইতিহাসে। সেটা ১৯৬৯ সাল।
সেখানেই কি থেমে গেল অভিযান? মোটেই না। চলতে থাকল।
জীবনটা সহজ করতে গিয়ে তা জটিল করে ফেলেছে মানুষ। বাতাসে মিশে গেছে প্রাণনাশকারী জীবাণু। ক্ষণে ক্ষণে কেঁপে উঠছে পৃথিবী। আর এর জলবায়ু শুরু করেছে উল্টো আচরণ। কোথাও দাউ দাউ আগুনে ধ্বংস হচ্ছে প্রকৃতি, কোথাও বানের জলে ভেসে যাচ্ছে হাজার হাজার স্বপ্ন।
পৃথিবীটা যে ক্রমশই বসবাসের অযোগ্য হয়ে যাচ্ছে, সে অনুমান করেছিলেন বিজ্ঞানীরা। বিকল্প খুঁজতে তাঁরা নজর দিয়েছেন মহাকাশে। জানা-অজানা নক্ষত্ররাজিতেই খুঁজতে হবে নতুন আবাস। রাতের আকাশে জ্বলতে থাকা তারায় সংসার করার স্বপ্নও থাকছে মনে।
দীর্ঘ গবেষণায় স্বপ্নের কাছাকাছি পৌঁছানো গেছে। আগেই তো বলা হলো, চাঁদের বুকে পা রেখেছে মানুষ। নভোযান পাঠিয়েছে বিভিন্ন গ্রহে। কিন্তু বিকল্প কোনো গ্রহে যাওয়া এখনো সম্ভব হয়নি।
বিজ্ঞানীরা মহাকাশযান পাঠিয়ে জানতে পেরেছেন, পৃথিবীর আশপাশে থাকা গ্রহের মধ্যে মঙ্গল গ্রহ হয়ে উঠতে পারে বসবাসের উপযুক্ত স্থান। প্রাণের অস্তিত্ব খোঁজা হচ্ছে সেখানে। সে কাজটি করছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার পারসিভারেন্স রোভার।
চীনই বা পিছিয়ে থাকবে কেন? মহাকাশ গবেষণায় নতুন দিগন্ত ছুঁয়েছে তারা। মঙ্গলে ঘুরে বেড়াচ্ছে তাদের জুরং রোভার। কিন্তু এখনো মঙ্গলে কোনো মানুষের পা স্পর্শ করেনি। কেন? সেটাই তো জানা দরকার।
নাসা বলছে, প্রধান বাধা প্রযুক্তিগত অক্ষমতা। মঙ্গলে মানুষের যাতায়াতের জন্য উপযুক্ত কোনো যান এখনো তৈরি করা সম্ভব হয়নি। মঙ্গলের আবহাওয়া মানুষের দেহে কেমন প্রভাব ফেলবে, সেটি এখনো কেউ জানে না। কেউ জানে না, ধোঁয়াশা তৈরি করা এই গ্রহের জলবায়ু মানবদেহের জন্য কতটা সহায়ক হবে। আর মঙ্গলে গিয়ে মানুষ খাবে কী—সেটাও এখনো ধাঁধা।
আরও একটা ব্যাপার হলো, মঙ্গল আর পৃথিবীর দূরত্ব। নাসার মঙ্গল স্থাপত্য দল ও জনসন মহাকাশকেন্দ্রের পরিচালক মিশেল রাকার জানান, গ্রহটির সবচেয়ে কাছের দিকটা পৃথিবী থেকে সাড়ে ৫ কোটি কিলোমিটার দূরে। আর দূরত্বও সব সময় এক থাকে না। তাই ইচ্ছে হলেই সেখানে যাওয়া যাবে না।
নাসার অন্যতম প্রধান প্রকৌশলী এবং মহাকাশ মিশনের অন্যতম সদস্য জেফরি সেহি জানান, ১৫ বছর পর পর সবচেয়ে সহজ পথ তৈরি হয়। এমন সুযোগ আগামী দশকে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। তখনই যাত্রার ব্যবস্থা করা উচিত হবে।
মহাকাশে মানুষের অভিযানে যেসব জ্বালানি ব্যবহৃত হয়েছে, সেগুলো দীর্ঘ পথে যাওয়ার উপযুক্ত নয়। দ্রুত মঙ্গলে যেতে হলে বিকল্প কিছু ভাবতে হবে। পারমাণবিক বৈদ্যুতিক জ্বালানি কার্যকর সমাধান হতে পারে বলে মনে করেন জেফরি সেহি।
মঙ্গলের মাটি কিন্তু এবড়োখেবড়ো! সেখানে অবতরণে থাকে ঝুঁকি, একটু এদিক-ওদিক হলেই ভবলীলা সাঙ্গ হয়ে যাবে। তবে আশার কথা বলেছে নাসা। বিশেষ প্যারাসুট বানাচ্ছে সংস্থাটি।
নতুন এক বৈপ্লবিক তত্ত্বের মাধ্যমে মহাবিশ্বের উৎপত্তি নিয়ে প্রচলিত ‘বিগ ব্যাং’ ধারণাকে চ্যালেঞ্জ জানালেন আন্তর্জাতিক পদার্থবিদদের এক দল। তাদের দাবি, আমাদের মহাবিশ্বের উৎপত্তি বিগ ব্যাং থেকে নয়, বরং ব্ল্যাকহোল কবা কৃষ্ণগহবর থেকেই সৃষ্টি হয়েছে
১২ আগস্ট ২০২৫নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
১১ আগস্ট ২০২৫বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
১০ আগস্ট ২০২৫আমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
১০ আগস্ট ২০২৫