সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোশাকের ভিডিও খুব ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, এক নারী তাঁর ড্রয়িংরুমে সাদা পোশাক পরে আছেন। কিন্তু ঘরের বাইরে সূর্যের আলোতে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁর পোশাকের রং গোলাপি হয়ে যাচ্ছে।
শেয়ার হওয়ার পর খুব কম সময়ের মধ্যেই ভিডিওটি ইন্টারনেটে ঝড় তুলেছে। এরই মধ্যে প্রায় ২ কোটি ৪০ লাখ বার ভিডিওটি দেখা হয়েছে এবং ২০ লাখের বেশি প্রতিক্রিয়া এসেছে। ভিডিওটির মন্তব্যের ঘরে অনেকেই এই পোশাক নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।
ফ্যাশনে আধুনিকতা ও নতুনত্ব আনতে মানুষ কতো কিছুই করে! এর জন্য মানুষ যেমন নতুন কিছু খোঁজে, তেমনি পুরোনো পোশাকেও কাঁচি চালিয়ে নতুন রূপ দেয়। অভিনবত্বের কারণেই নতুন ফ্যাশন মানুষের মনোযোগ আকর্ষণ করে।
যদিও ওই নারীর পরিহিত পোশাকটি ঠিক কীভাবে তৈরি করা হয়েছে, এতে কী ধরনের উপাদার ব্যবহার করা হয়েছে তা জানা যায়নি।
তবে বেশ কয়েক জন নেটিজেন এই পোশাকের রং পরিবর্তন নিয়ে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। সেই ব্যাখ্যা অনুযায়ী, এই পোশাকে দুটি রঙের মিশ্রণ ব্যবহার করা হয়েছে। একটি হলো কাপড়ের স্থায়ী রং এবং অন্যটি তাপ সংবেদী রঞ্জক (থার্মোক্রোমিক কালি)
থার্মোক্রোমিক কালি বা তাপ সংবেদী কালির আবিষ্কার হয় ১৯৭০–এর দশকে। এই কালি তাপমাত্রা বাড়লে কমলে রং বদলায়। পোশাকের ক্ষেত্রে সাধারণ তাপমাত্রায় স্থায়ী রংটিই দেখা যায়। কিন্তু সূর্যের আলোতে গেলে যখন তাৎক্ষণিকভাবে তাপমাত্রা বেড়ে তখন সংবেদী রঞ্জকটি প্রকট হয়ে ওঠে। ফলে চোখের পলকে পোশাকের রং বদলে যায়। আবার ছায়ায় গেলে বা ঘরে এলে তাপমাত্রা কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পোশাকটি তার স্থায়ী রং ফিরে পায়।
এই নারীর পোশাকের রং বদলের একটি মোক্ষম ব্যাখ্যা হতে পারে এমন—পোশাকটির স্থায়ী রং সাদা। আর দ্বিতীয় তাপ সংবেদী রঞ্জকটি গোলাপি। ফলে ঘরে থাকলে সাদা ধবধবে, আর রোদে বেরোলেই গোলাপি হয়ে যাচ্ছে পোশাকটি।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোশাকের ভিডিও খুব ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, এক নারী তাঁর ড্রয়িংরুমে সাদা পোশাক পরে আছেন। কিন্তু ঘরের বাইরে সূর্যের আলোতে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁর পোশাকের রং গোলাপি হয়ে যাচ্ছে।
শেয়ার হওয়ার পর খুব কম সময়ের মধ্যেই ভিডিওটি ইন্টারনেটে ঝড় তুলেছে। এরই মধ্যে প্রায় ২ কোটি ৪০ লাখ বার ভিডিওটি দেখা হয়েছে এবং ২০ লাখের বেশি প্রতিক্রিয়া এসেছে। ভিডিওটির মন্তব্যের ঘরে অনেকেই এই পোশাক নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।
ফ্যাশনে আধুনিকতা ও নতুনত্ব আনতে মানুষ কতো কিছুই করে! এর জন্য মানুষ যেমন নতুন কিছু খোঁজে, তেমনি পুরোনো পোশাকেও কাঁচি চালিয়ে নতুন রূপ দেয়। অভিনবত্বের কারণেই নতুন ফ্যাশন মানুষের মনোযোগ আকর্ষণ করে।
যদিও ওই নারীর পরিহিত পোশাকটি ঠিক কীভাবে তৈরি করা হয়েছে, এতে কী ধরনের উপাদার ব্যবহার করা হয়েছে তা জানা যায়নি।
তবে বেশ কয়েক জন নেটিজেন এই পোশাকের রং পরিবর্তন নিয়ে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। সেই ব্যাখ্যা অনুযায়ী, এই পোশাকে দুটি রঙের মিশ্রণ ব্যবহার করা হয়েছে। একটি হলো কাপড়ের স্থায়ী রং এবং অন্যটি তাপ সংবেদী রঞ্জক (থার্মোক্রোমিক কালি)
থার্মোক্রোমিক কালি বা তাপ সংবেদী কালির আবিষ্কার হয় ১৯৭০–এর দশকে। এই কালি তাপমাত্রা বাড়লে কমলে রং বদলায়। পোশাকের ক্ষেত্রে সাধারণ তাপমাত্রায় স্থায়ী রংটিই দেখা যায়। কিন্তু সূর্যের আলোতে গেলে যখন তাৎক্ষণিকভাবে তাপমাত্রা বেড়ে তখন সংবেদী রঞ্জকটি প্রকট হয়ে ওঠে। ফলে চোখের পলকে পোশাকের রং বদলে যায়। আবার ছায়ায় গেলে বা ঘরে এলে তাপমাত্রা কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পোশাকটি তার স্থায়ী রং ফিরে পায়।
এই নারীর পোশাকের রং বদলের একটি মোক্ষম ব্যাখ্যা হতে পারে এমন—পোশাকটির স্থায়ী রং সাদা। আর দ্বিতীয় তাপ সংবেদী রঞ্জকটি গোলাপি। ফলে ঘরে থাকলে সাদা ধবধবে, আর রোদে বেরোলেই গোলাপি হয়ে যাচ্ছে পোশাকটি।
নতুন এক বৈপ্লবিক তত্ত্বের মাধ্যমে মহাবিশ্বের উৎপত্তি নিয়ে প্রচলিত ‘বিগ ব্যাং’ ধারণাকে চ্যালেঞ্জ জানালেন আন্তর্জাতিক পদার্থবিদদের এক দল। তাদের দাবি, আমাদের মহাবিশ্বের উৎপত্তি বিগ ব্যাং থেকে নয়, বরং ব্ল্যাকহোল কবা কৃষ্ণগহবর থেকেই সৃষ্টি হয়েছে
১২ আগস্ট ২০২৫নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
১১ আগস্ট ২০২৫বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
১০ আগস্ট ২০২৫আমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
১০ আগস্ট ২০২৫