প্রথম মনুষ্যবাহী চন্দ্রাভিযান অ্যাপোলো–৮ মিশনে নেতৃত্ব দানকারী নাসার নভোচারী ফ্রাঙ্ক বোরম্যান মারা গেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার ৯৫ বছর বয়সী এ নভোচারীর মৃত্যুর সংবাদ নিশ্চিত করেছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। ১৯৬৮ সালের ওই মিশনে নভোচারীরা চাঁদের নিচের স্তরের কক্ষপথে পরিভ্রমণ করেন। মিশনের একটি অংশ চাঁদের পৃষ্ঠে অবতরণ করে এবং বেশ কিছু ছবি ধারণ করে।
গত ৭ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের মন্টানা অঙ্গরাজ্যের বিলিংসে ফ্রাঙ্কের মৃত্যু হয় বলে নাসার বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
নাসার পরিচালক বিল নেলসন বিবৃতিতে বলেন, ‘আজ আমরা নাসার একজন সেরা ব্যক্তিকে স্মরণ করছি। উড়ে বেড়ানো আর আবিষ্কারের আজীবনের নেশা কেবল স্ত্রীর প্রতি তাঁর ভালোবাসাকেই অতিক্রম করতে পেরেছিল।’
ফ্রাঙ্ক বোরম্যানের জন্ম ১৯২৮ সালের ১৪ মার্চ ইন্ডিয়ানা অঙ্গরাজ্যের গ্যারি শহরে। তাঁর কর্মজীবনের শুরু যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর ফাইটার পাইলট ও টেস্ট পাইলট হিসেবে। এছাড়া তিনি নিউইয়র্কের ওয়েস্ট পয়েন্টের মিলিটারি একাডেমির থার্মোডায়নামিকের সহকারী অধ্যাপক ছিলেন।
তবে তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন মহাকাশ অভিযানের অগ্রদূত হিসেবে। ১৯৬৫ সালে জেমিনি ৭ মিশনে জিম লাভেলের সঙ্গে ১৪ দিন মহাকাশে থাকার রেকর্ড গড়েন ফ্রাঙ্ক। জেমিনি ৬ মহাকাশযান প্রথম পৃথিবীর অভিকর্ষ ছাড়িয়ে মহাকাশে পৌঁছায়।
অ্যাপোলো ৮ মিশনে নেতৃত্বে দেন ফ্রাঙ্ক। তিনি ছিলেন কাছ থেকে চাঁদ দেখা ও চাঁদের ছবি তোলা প্রথম তিনজনের মধ্যে একজন। তাঁর সঙ্গে আরও ছিলেন জিম লাভেল ও উইলিয়াম অ্যান্ডার্স।
অ্যাপোলো ৮ মিশনটি ‘আর্থ রাইজ’ নামের আইকনিক ছবির জন্যও বিখ্যাত। ১৯৬৮ সালের ৪ ডিসেম্বর তোলা ছবিটিতে চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে পৃথিবীর দৃশ্যধারণ করা হয়।
নাসায় সফলতার পর ফ্রাঙ্ক ইস্টার্ন এয়ারলাইনসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন।
বিবৃতিতে নাসা পরিচালক নেলসন বলেন, ‘ফ্রাঙ্ক মানবজাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার ক্ষেত্রে মহাকাশ অভিযানের ক্ষমতা সম্পর্কে জানতেন। তিনি বলেছিলেন, “মহাকাশ অভিযান আসলে মানবাত্মার সারমর্ম।” নাসা এবং আমাদের জাতির জন্য তাঁর সেবা নিঃসন্দেহে আর্টেমিস প্রজন্মকে নতুন মহাজাগতিক প্রান্তে পৌঁছানোর জন্য অনুপ্রাণিত করবে।’
প্রথম মনুষ্যবাহী চন্দ্রাভিযান অ্যাপোলো–৮ মিশনে নেতৃত্ব দানকারী নাসার নভোচারী ফ্রাঙ্ক বোরম্যান মারা গেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার ৯৫ বছর বয়সী এ নভোচারীর মৃত্যুর সংবাদ নিশ্চিত করেছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। ১৯৬৮ সালের ওই মিশনে নভোচারীরা চাঁদের নিচের স্তরের কক্ষপথে পরিভ্রমণ করেন। মিশনের একটি অংশ চাঁদের পৃষ্ঠে অবতরণ করে এবং বেশ কিছু ছবি ধারণ করে।
গত ৭ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের মন্টানা অঙ্গরাজ্যের বিলিংসে ফ্রাঙ্কের মৃত্যু হয় বলে নাসার বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
নাসার পরিচালক বিল নেলসন বিবৃতিতে বলেন, ‘আজ আমরা নাসার একজন সেরা ব্যক্তিকে স্মরণ করছি। উড়ে বেড়ানো আর আবিষ্কারের আজীবনের নেশা কেবল স্ত্রীর প্রতি তাঁর ভালোবাসাকেই অতিক্রম করতে পেরেছিল।’
ফ্রাঙ্ক বোরম্যানের জন্ম ১৯২৮ সালের ১৪ মার্চ ইন্ডিয়ানা অঙ্গরাজ্যের গ্যারি শহরে। তাঁর কর্মজীবনের শুরু যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর ফাইটার পাইলট ও টেস্ট পাইলট হিসেবে। এছাড়া তিনি নিউইয়র্কের ওয়েস্ট পয়েন্টের মিলিটারি একাডেমির থার্মোডায়নামিকের সহকারী অধ্যাপক ছিলেন।
তবে তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন মহাকাশ অভিযানের অগ্রদূত হিসেবে। ১৯৬৫ সালে জেমিনি ৭ মিশনে জিম লাভেলের সঙ্গে ১৪ দিন মহাকাশে থাকার রেকর্ড গড়েন ফ্রাঙ্ক। জেমিনি ৬ মহাকাশযান প্রথম পৃথিবীর অভিকর্ষ ছাড়িয়ে মহাকাশে পৌঁছায়।
অ্যাপোলো ৮ মিশনে নেতৃত্বে দেন ফ্রাঙ্ক। তিনি ছিলেন কাছ থেকে চাঁদ দেখা ও চাঁদের ছবি তোলা প্রথম তিনজনের মধ্যে একজন। তাঁর সঙ্গে আরও ছিলেন জিম লাভেল ও উইলিয়াম অ্যান্ডার্স।
অ্যাপোলো ৮ মিশনটি ‘আর্থ রাইজ’ নামের আইকনিক ছবির জন্যও বিখ্যাত। ১৯৬৮ সালের ৪ ডিসেম্বর তোলা ছবিটিতে চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে পৃথিবীর দৃশ্যধারণ করা হয়।
নাসায় সফলতার পর ফ্রাঙ্ক ইস্টার্ন এয়ারলাইনসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন।
বিবৃতিতে নাসা পরিচালক নেলসন বলেন, ‘ফ্রাঙ্ক মানবজাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার ক্ষেত্রে মহাকাশ অভিযানের ক্ষমতা সম্পর্কে জানতেন। তিনি বলেছিলেন, “মহাকাশ অভিযান আসলে মানবাত্মার সারমর্ম।” নাসা এবং আমাদের জাতির জন্য তাঁর সেবা নিঃসন্দেহে আর্টেমিস প্রজন্মকে নতুন মহাজাগতিক প্রান্তে পৌঁছানোর জন্য অনুপ্রাণিত করবে।’
নতুন এক বৈপ্লবিক তত্ত্বের মাধ্যমে মহাবিশ্বের উৎপত্তি নিয়ে প্রচলিত ‘বিগ ব্যাং’ ধারণাকে চ্যালেঞ্জ জানালেন আন্তর্জাতিক পদার্থবিদদের এক দল। তাদের দাবি, আমাদের মহাবিশ্বের উৎপত্তি বিগ ব্যাং থেকে নয়, বরং ব্ল্যাকহোল কবা কৃষ্ণগহবর থেকেই সৃষ্টি হয়েছে
২৪ দিন আগেনিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
১১ আগস্ট ২০২৫বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
১০ আগস্ট ২০২৫আমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
১০ আগস্ট ২০২৫