প্রযুক্তি ডেস্ক
নানাবিধ উপকরণ নিয়ে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে রকেট পাঠিয়েছে মার্কিন মহাকাশযান প্রস্তুতকারক এবং মহাকাশ ভ্রমণ সেবাদানকারী কোম্পানি স্পেসএক্স। গত ২৬ নভেম্বর স্থানীয় সময় দুপুর ২টা ২০ মিনিটে নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে রকেটটি যাত্রা শুরু করে। খারাপ আবহাওয়ার কারণে তাদের প্রথম প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছিল।
সিএনএনের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, স্পেস স্টেশনে এক জোড়া নতুন সৌর প্যানেল, টমেটোর বীজসহ বেশ কিছু বৈজ্ঞানিক গবেষণার উপকরণ পাঠানো হয়েছে। মহাকাশ স্টেশনে নভোচারীদের জন্য আইসক্রিম, মসলাযুক্ত সবুজ মটরশুঁটি, ক্র্যানবেরি আপেল ডেজার্ট এবং ক্যান্ডি কর্নের মতো খাবারও পাঠানো হয়েছে এই রকেটের মাধ্যমে।
মহাকাশে সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য পুষ্টি সরবরাহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ। কিন্তু পৃথিবীর নিচু কক্ষপথে ছয় মাস থাকাকালীন মহাকাশচারীদের জন্য যতটুকু খাবার প্রয়োজন তার তুলনায় মহাকাশ স্টেশনে তাজা খাবারের সরবরাহ কম।
নাসার ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন প্রোগ্রামের প্রধান বিজ্ঞানী এবং আইএসএস রিসার্চ ইন্টিগ্রেশন অফিসের ডেপুটি ম্যানেজার কির্ট কস্টেলো বলেন, ‘আমাদের মহাকাশ অনুসন্ধানের লক্ষ্যগুলো পূরণের জন্য ক্রুদের শুধু পুষ্টিকর খাবার সরবরাহ করাই যথেষ্ট হবে না। স্থায়ী পুষ্টির উৎস হিসেবে বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদ আমরা সেখানে চাষের চিন্তা করছি। এতে করে মঙ্গল গ্রহের মতো দূরবর্তী গন্তব্যগুলোতে যাত্রায় আমাদের পুষ্টির চাহিদা পূরণ হবে।’
আগামী ২৯ নভেম্বর ও ৩ ডিসেম্বরের জন্য নির্ধারিত স্পেস ওয়াকের সময় সৌর প্যানেলগুলো মহাশূন্যে ভাসমান পরীক্ষাগারের বাইরে স্থাপন করা হবে। এর মাধ্যমে মহাকাশ স্টেশনে বিদ্যুৎ সরবরাহ বাড়ানো যাবে।
নাসার সঙ্গে কয়েক বিলিয়ন ডলারের চুক্তির অংশ হিসেবে স্পেসএক্স গত এক দশকে দুই ডজনেরও বেশি মিশন পরিচালনা করেছে। মিশনগুলোতে তারা মহাকাশ স্টেশনে বিভিন্ন উপকরণ পাঠিয়েছে। এই লঞ্চটি স্পেসএক্সের এখন পর্যন্ত সবচেয়ে ব্যস্ততম বছরের মধ্যে একটি। এ বছর দুইবার মহাকাশচারী পাঠানোসহ এখন পর্যন্ত ৫০টিরও বেশি মিশন পরিচালনা করেছে স্পেসএক্স।
নানাবিধ উপকরণ নিয়ে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে রকেট পাঠিয়েছে মার্কিন মহাকাশযান প্রস্তুতকারক এবং মহাকাশ ভ্রমণ সেবাদানকারী কোম্পানি স্পেসএক্স। গত ২৬ নভেম্বর স্থানীয় সময় দুপুর ২টা ২০ মিনিটে নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে রকেটটি যাত্রা শুরু করে। খারাপ আবহাওয়ার কারণে তাদের প্রথম প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছিল।
সিএনএনের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, স্পেস স্টেশনে এক জোড়া নতুন সৌর প্যানেল, টমেটোর বীজসহ বেশ কিছু বৈজ্ঞানিক গবেষণার উপকরণ পাঠানো হয়েছে। মহাকাশ স্টেশনে নভোচারীদের জন্য আইসক্রিম, মসলাযুক্ত সবুজ মটরশুঁটি, ক্র্যানবেরি আপেল ডেজার্ট এবং ক্যান্ডি কর্নের মতো খাবারও পাঠানো হয়েছে এই রকেটের মাধ্যমে।
মহাকাশে সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য পুষ্টি সরবরাহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ। কিন্তু পৃথিবীর নিচু কক্ষপথে ছয় মাস থাকাকালীন মহাকাশচারীদের জন্য যতটুকু খাবার প্রয়োজন তার তুলনায় মহাকাশ স্টেশনে তাজা খাবারের সরবরাহ কম।
নাসার ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন প্রোগ্রামের প্রধান বিজ্ঞানী এবং আইএসএস রিসার্চ ইন্টিগ্রেশন অফিসের ডেপুটি ম্যানেজার কির্ট কস্টেলো বলেন, ‘আমাদের মহাকাশ অনুসন্ধানের লক্ষ্যগুলো পূরণের জন্য ক্রুদের শুধু পুষ্টিকর খাবার সরবরাহ করাই যথেষ্ট হবে না। স্থায়ী পুষ্টির উৎস হিসেবে বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদ আমরা সেখানে চাষের চিন্তা করছি। এতে করে মঙ্গল গ্রহের মতো দূরবর্তী গন্তব্যগুলোতে যাত্রায় আমাদের পুষ্টির চাহিদা পূরণ হবে।’
আগামী ২৯ নভেম্বর ও ৩ ডিসেম্বরের জন্য নির্ধারিত স্পেস ওয়াকের সময় সৌর প্যানেলগুলো মহাশূন্যে ভাসমান পরীক্ষাগারের বাইরে স্থাপন করা হবে। এর মাধ্যমে মহাকাশ স্টেশনে বিদ্যুৎ সরবরাহ বাড়ানো যাবে।
নাসার সঙ্গে কয়েক বিলিয়ন ডলারের চুক্তির অংশ হিসেবে স্পেসএক্স গত এক দশকে দুই ডজনেরও বেশি মিশন পরিচালনা করেছে। মিশনগুলোতে তারা মহাকাশ স্টেশনে বিভিন্ন উপকরণ পাঠিয়েছে। এই লঞ্চটি স্পেসএক্সের এখন পর্যন্ত সবচেয়ে ব্যস্ততম বছরের মধ্যে একটি। এ বছর দুইবার মহাকাশচারী পাঠানোসহ এখন পর্যন্ত ৫০টিরও বেশি মিশন পরিচালনা করেছে স্পেসএক্স।
নতুন এক বৈপ্লবিক তত্ত্বের মাধ্যমে মহাবিশ্বের উৎপত্তি নিয়ে প্রচলিত ‘বিগ ব্যাং’ ধারণাকে চ্যালেঞ্জ জানালেন আন্তর্জাতিক পদার্থবিদদের এক দল। তাদের দাবি, আমাদের মহাবিশ্বের উৎপত্তি বিগ ব্যাং থেকে নয়, বরং ব্ল্যাকহোল কবা কৃষ্ণগহবর থেকেই সৃষ্টি হয়েছে
২৩ দিন আগেনিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
২৪ দিন আগেবিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
১০ আগস্ট ২০২৫আমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
১০ আগস্ট ২০২৫