বিজ্ঞান ডেস্ক
যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা স্মৃতিবর্ধক ওষুধ নিয়ে কাজ করে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উন্মোচন করেছেন। আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান পত্রিকা নেচার কমিউনিকেশনে এই বিষয়ে একটি প্রবন্ধ ছাপা হয়েছে। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়া কিভাবে স্মৃতি বৃদ্ধি করতে হবে কীভাবে তা এই প্রবন্ধে দেখানো হয়েছে। এই প্রবন্ধে প্রকাশিত নতুন গবেষণা থেকে জানা গেছে, মেমোরি ইনসানের জন্য মস্তিষ্কে মূলত কোনো নিউর্যাল সার্কিটের রিসেপ্টরগুলোকে মেমোরি বর্ধক ওষুধগুলো টার্গেট করে।
স্মৃতি হারানো মস্তিষ্কের অনেকগুলো রোগের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। এর মধ্যে আছে সিজোফ্রেনিয়া, আলঝেইমারস প্রভৃতি।এই ক্ষেত্রে বর্তমানে যে চিকিৎসা সুবিধা আছে তা বেশ সীমিত। এই গবেষণা এ ক্ষেত্রে চিকিৎসা সুবিধার পরিধি বাড়াবে।
আন্তর্জাতিক বায়োফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি সোসেই হেপটেয়ারস এই গবেষণাকার্যে ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে। সোসেই হেপটেয়ারস এই গবেষণায় অর্থনৈতিক এবং কিছু প্রযুক্তিগত সুবিধা দিয়েছে ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়কে।
গবেষণায় বলা হয়, মস্তিষ্কে নতুন কিছু শেখার সময় অ্যাসেটাইলকোলিন নিউরোট্রান্সমিটার রিলিজ হয়। এই অ্যাসেটাইলকোলিন নিউরোট্রান্সমিটার নতুন স্মৃতি অর্জনের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
কোন রিসেপ্টরের সঙ্গে বাইন্ড করলে অ্যাসেটাইলকোলিন নিউরোট্রান্সমিটার রিলিজ হয় তা গবেষণায় জানা জরুরি ছিল। কারণ এর আগে বড় একটি অঞ্চলকে কেন্দ্র করে কাজ করত মেমোরি বর্ধক ওষুধগুলো । ফলে অন্য রিসেপ্টরে বাইন্ড হওয়ার কারণে সাইড ইফেক্ট দেখা দিত। এই অ্যাসেটাইলকোলিন নিউরোট্রান্সমিটারগুলো হিপোক্যাম্পাসে স্মৃতি তৈরির সার্কিটগুলোতে তথ্য পাঠানোর কাজ করে থাকে। এই কাজটি কীভাবে হয় সেটিও এই গবেষক দল তুলে ধরেন।
নেচার কমিউনিকেশনে প্রকাশিত এই প্রবন্ধের প্রধান লেখক প্রফেসর জ্যাক মেলোর। তিনি ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর সিন্যাপটিক প্ল্যাস্টিসিটিতে কাজ করেন।এদিকে আন্তর্জাতিক বায়োফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি সোসেই হেপটেয়ারস এর পক্ষ থেকে ড. মাইলস কনগ্রেভ কাজ করছেন এই গবেষণাকার্যে। তিনি সোসেই হেপটেয়ারস এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা।
যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা স্মৃতিবর্ধক ওষুধ নিয়ে কাজ করে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উন্মোচন করেছেন। আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান পত্রিকা নেচার কমিউনিকেশনে এই বিষয়ে একটি প্রবন্ধ ছাপা হয়েছে। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়া কিভাবে স্মৃতি বৃদ্ধি করতে হবে কীভাবে তা এই প্রবন্ধে দেখানো হয়েছে। এই প্রবন্ধে প্রকাশিত নতুন গবেষণা থেকে জানা গেছে, মেমোরি ইনসানের জন্য মস্তিষ্কে মূলত কোনো নিউর্যাল সার্কিটের রিসেপ্টরগুলোকে মেমোরি বর্ধক ওষুধগুলো টার্গেট করে।
স্মৃতি হারানো মস্তিষ্কের অনেকগুলো রোগের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। এর মধ্যে আছে সিজোফ্রেনিয়া, আলঝেইমারস প্রভৃতি।এই ক্ষেত্রে বর্তমানে যে চিকিৎসা সুবিধা আছে তা বেশ সীমিত। এই গবেষণা এ ক্ষেত্রে চিকিৎসা সুবিধার পরিধি বাড়াবে।
আন্তর্জাতিক বায়োফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি সোসেই হেপটেয়ারস এই গবেষণাকার্যে ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে। সোসেই হেপটেয়ারস এই গবেষণায় অর্থনৈতিক এবং কিছু প্রযুক্তিগত সুবিধা দিয়েছে ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়কে।
গবেষণায় বলা হয়, মস্তিষ্কে নতুন কিছু শেখার সময় অ্যাসেটাইলকোলিন নিউরোট্রান্সমিটার রিলিজ হয়। এই অ্যাসেটাইলকোলিন নিউরোট্রান্সমিটার নতুন স্মৃতি অর্জনের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
কোন রিসেপ্টরের সঙ্গে বাইন্ড করলে অ্যাসেটাইলকোলিন নিউরোট্রান্সমিটার রিলিজ হয় তা গবেষণায় জানা জরুরি ছিল। কারণ এর আগে বড় একটি অঞ্চলকে কেন্দ্র করে কাজ করত মেমোরি বর্ধক ওষুধগুলো । ফলে অন্য রিসেপ্টরে বাইন্ড হওয়ার কারণে সাইড ইফেক্ট দেখা দিত। এই অ্যাসেটাইলকোলিন নিউরোট্রান্সমিটারগুলো হিপোক্যাম্পাসে স্মৃতি তৈরির সার্কিটগুলোতে তথ্য পাঠানোর কাজ করে থাকে। এই কাজটি কীভাবে হয় সেটিও এই গবেষক দল তুলে ধরেন।
নেচার কমিউনিকেশনে প্রকাশিত এই প্রবন্ধের প্রধান লেখক প্রফেসর জ্যাক মেলোর। তিনি ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর সিন্যাপটিক প্ল্যাস্টিসিটিতে কাজ করেন।এদিকে আন্তর্জাতিক বায়োফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি সোসেই হেপটেয়ারস এর পক্ষ থেকে ড. মাইলস কনগ্রেভ কাজ করছেন এই গবেষণাকার্যে। তিনি সোসেই হেপটেয়ারস এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা।
নতুন এক বৈপ্লবিক তত্ত্বের মাধ্যমে মহাবিশ্বের উৎপত্তি নিয়ে প্রচলিত ‘বিগ ব্যাং’ ধারণাকে চ্যালেঞ্জ জানালেন আন্তর্জাতিক পদার্থবিদদের এক দল। তাদের দাবি, আমাদের মহাবিশ্বের উৎপত্তি বিগ ব্যাং থেকে নয়, বরং ব্ল্যাকহোল কবা কৃষ্ণগহবর থেকেই সৃষ্টি হয়েছে
১২ আগস্ট ২০২৫নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
১১ আগস্ট ২০২৫বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
১০ আগস্ট ২০২৫আমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
১০ আগস্ট ২০২৫