মঙ্গল গ্রহে উড়ল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার হেলিকপ্টার। মানব ইতিহাসে প্রথম পৃথিবীর বাইরে কোথাও হেলিকপ্টার উড়ানো হলো। লাল গ্রহের ফিনফিনে বাতাসে এক মিনিটের কিছু বেশি সময় উড্ডয়ন করে নাসার ছোট্ট হেলিকপ্টার ‘ইনজেনুইটি’।
ঘটনাটি মহাকাশ বিজ্ঞানের ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এর মাধ্যমে পৃথিবীর বাইরে মহাকাশে প্রথমবারের মতো কোনো নিয়ন্ত্রিত ফ্লাইট পরিচালনা সম্ভব হলো। এমনটাই জানিয়েছেন ‘ইনজেনুইটি’ প্রজেক্ট ম্যানেজার মিমি অং। তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার প্যাসাডোনাতে অবস্থিত জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরিতে কর্মরত মিমি বলেন, পৃথিবীতে যেমন রাইট ব্রাদাররা ১৯০৩ সালে নিয়ন্ত্রিত উড্ডয়নের ঘটনা ঘটিয়েছিলেন, তেমনটাই মঙ্গলে ঘটানোর বিষয়ে অনেকদিন ধরেই ভাবা হচ্ছিল। সেই বিষয়টিই এবার বাস্তবে রূপ লাভ করলো।
নাসার হেড অব সায়েন্স ড. থমাস জুরবাচেন বলেন, পদার্থবিজ্ঞানের নিয়ম অনুযায়ী মঙ্গলপৃষ্ঠে ওড়া বলা যায় প্রায় অসম্ভব। এছাড়া নাসা এর আগে বলেছিল, বাতাসের চেয়ে ভারী কোনো কপ্টার ওখানে ওড়ানো অনেক বেশি কঠিন। তাই ‘ইনজেনুইটি’–এর এই ঘটনা ছিল বিজ্ঞানীদের জন্য বিশাল চ্যালেঞ্জ।
ছোট ড্রোনের মতো দেখতে ইনজেনুইটির রয়েছে চারটি কার্বন ফাইবার পাখা। এই পাখাগুলো কপ্টারটির আকারের তুলনায় বেশ বড় । এগুলো সাধারণ হেলিকপ্টারের চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি দ্রুত ঘোরে। হেলিকপ্টারটি বাতাসে এক মিনিটের বেশি সময় উড্ডয়ন করেছে। পুরো উড্ডয়ন প্রক্রিয়া ছিল নিয়ন্ত্রিত।
গত বছরের মাঝামাঝি মঙ্গলে পাঠানো নাসার মহাকাশযান পারসেভারেন্সের মাধ্যমে এই কপ্টার মঙ্গলে পাঠানো হয়েছিল। গত ৬ এপ্রিল পারসেভারেন্স রোভার রোবটের পেট থেকে ‘ইনজেনুইটি’ মঙ্গলের পৃষ্ঠে অবতরণ করে। এরপর আজ সোমবার (১৯ এপ্রিল) এটি মঙ্গলের বাতাসে উড্ডয়ন করে।
কপ্টারটিতে রয়েছে দুটি অনবোর্ড ক্যামেরা। ক্যামেরার সাহায্যে নেভিগেশনের পাশাপাশি পৃথিবীতে ছবি পাঠাচ্ছে কপ্টারটি। এই সফলতার ওপর ভিত্তি করে নাসা ভবিষ্যতে শনি গ্রহের চাঁদ টাইটানে হেলিকপ্টার উড়ানোর পরিকল্পনা করছে। মহাকাশব্যাপী সভ্যতা গড়ার যে স্বপ্ন মানুষ দেখছে এই ঘটনা সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে স্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন।
মঙ্গল গ্রহে উড়ল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার হেলিকপ্টার। মানব ইতিহাসে প্রথম পৃথিবীর বাইরে কোথাও হেলিকপ্টার উড়ানো হলো। লাল গ্রহের ফিনফিনে বাতাসে এক মিনিটের কিছু বেশি সময় উড্ডয়ন করে নাসার ছোট্ট হেলিকপ্টার ‘ইনজেনুইটি’।
ঘটনাটি মহাকাশ বিজ্ঞানের ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এর মাধ্যমে পৃথিবীর বাইরে মহাকাশে প্রথমবারের মতো কোনো নিয়ন্ত্রিত ফ্লাইট পরিচালনা সম্ভব হলো। এমনটাই জানিয়েছেন ‘ইনজেনুইটি’ প্রজেক্ট ম্যানেজার মিমি অং। তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার প্যাসাডোনাতে অবস্থিত জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরিতে কর্মরত মিমি বলেন, পৃথিবীতে যেমন রাইট ব্রাদাররা ১৯০৩ সালে নিয়ন্ত্রিত উড্ডয়নের ঘটনা ঘটিয়েছিলেন, তেমনটাই মঙ্গলে ঘটানোর বিষয়ে অনেকদিন ধরেই ভাবা হচ্ছিল। সেই বিষয়টিই এবার বাস্তবে রূপ লাভ করলো।
নাসার হেড অব সায়েন্স ড. থমাস জুরবাচেন বলেন, পদার্থবিজ্ঞানের নিয়ম অনুযায়ী মঙ্গলপৃষ্ঠে ওড়া বলা যায় প্রায় অসম্ভব। এছাড়া নাসা এর আগে বলেছিল, বাতাসের চেয়ে ভারী কোনো কপ্টার ওখানে ওড়ানো অনেক বেশি কঠিন। তাই ‘ইনজেনুইটি’–এর এই ঘটনা ছিল বিজ্ঞানীদের জন্য বিশাল চ্যালেঞ্জ।
ছোট ড্রোনের মতো দেখতে ইনজেনুইটির রয়েছে চারটি কার্বন ফাইবার পাখা। এই পাখাগুলো কপ্টারটির আকারের তুলনায় বেশ বড় । এগুলো সাধারণ হেলিকপ্টারের চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি দ্রুত ঘোরে। হেলিকপ্টারটি বাতাসে এক মিনিটের বেশি সময় উড্ডয়ন করেছে। পুরো উড্ডয়ন প্রক্রিয়া ছিল নিয়ন্ত্রিত।
গত বছরের মাঝামাঝি মঙ্গলে পাঠানো নাসার মহাকাশযান পারসেভারেন্সের মাধ্যমে এই কপ্টার মঙ্গলে পাঠানো হয়েছিল। গত ৬ এপ্রিল পারসেভারেন্স রোভার রোবটের পেট থেকে ‘ইনজেনুইটি’ মঙ্গলের পৃষ্ঠে অবতরণ করে। এরপর আজ সোমবার (১৯ এপ্রিল) এটি মঙ্গলের বাতাসে উড্ডয়ন করে।
কপ্টারটিতে রয়েছে দুটি অনবোর্ড ক্যামেরা। ক্যামেরার সাহায্যে নেভিগেশনের পাশাপাশি পৃথিবীতে ছবি পাঠাচ্ছে কপ্টারটি। এই সফলতার ওপর ভিত্তি করে নাসা ভবিষ্যতে শনি গ্রহের চাঁদ টাইটানে হেলিকপ্টার উড়ানোর পরিকল্পনা করছে। মহাকাশব্যাপী সভ্যতা গড়ার যে স্বপ্ন মানুষ দেখছে এই ঘটনা সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে স্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন।
নতুন এক বৈপ্লবিক তত্ত্বের মাধ্যমে মহাবিশ্বের উৎপত্তি নিয়ে প্রচলিত ‘বিগ ব্যাং’ ধারণাকে চ্যালেঞ্জ জানালেন আন্তর্জাতিক পদার্থবিদদের এক দল। তাদের দাবি, আমাদের মহাবিশ্বের উৎপত্তি বিগ ব্যাং থেকে নয়, বরং ব্ল্যাকহোল কবা কৃষ্ণগহবর থেকেই সৃষ্টি হয়েছে
১২ আগস্ট ২০২৫নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
১১ আগস্ট ২০২৫বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
১০ আগস্ট ২০২৫আমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
১০ আগস্ট ২০২৫