বিজ্ঞান ডেস্ক
স্টার বা তারার শক্তিশালী আলোক বিচ্ছুরনকারী বিস্ফোরণ হচ্ছে সুপারনোভা। বড় একটি তারার বিবর্তনের সর্বশেষ স্তর হচ্ছে এটা। একটি হোয়াইট ডুয়ার্ফ যখন নিউক্লিয়ার ফিউশনের মধ্য দিয়ে যায় তখনও এ ধরনের বিস্ফোরণ হয়।
সুপারনোভা নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার ন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা দশ বছরের ওপরে হলো কাজ করছেন। টেলিস্কোপের সাহায্য নিয়ে পর্যবেক্ষণ আর নানারকম হিসাব নিকাশ নিয়ে কাঁটে তাদের ব্যস্ত সময়। এই গবেষকেরা দেখান, সুপারনোভা বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে কোনো বড় তারা অথবা কোন হোয়াইট ডুয়ার্ফ দুটো জিনিসের যে কোনো একটিতে পরিণত হয়। হয় তারা নিউট্রন স্টারে পরিণত হয় অথবা তারা ব্ল্যাকহোলে পরিণত হয়। এই তথ্যটি আগে জানা ছিল। এবারের তথ্য আগেরটিকে সমর্থন করে। তবে তারা এই কাজের পাশাপাশি সম্পূর্ণ নতুন ধরনের তথ্য আবিষ্কার করেছেন। তাদের এই নতুন ধরনের তথ্য হচ্ছে হাইপারনোভা সংক্রান্ত তথ্য।
সায়েন্স ডেইলি সূত্রে জানা যায়, অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা একদম নতুন ধরনের স্টার বা তারা বিস্ফোরণ আবিষ্কার করেছেন। এই বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই বিস্ফোরণ সুপারনোভার বিস্ফোরণের চেয়ে শক্তিশালী। অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ডেভিড ইয়ং এবং গ্যারি দ্য কস্তা এই পর্যবেক্ষণ করেছেন। নানারকম যুক্তিতর্ক দিয়ে এই দুই গবেষক বলেছেন তাদের পর্যবেক্ষণ করা তারার এই বিশেষ বিস্ফোরণ সাধারণ সুপারনোভার চেয়ে দশ গুণ বেশি শক্তিশালী। তারা এই বিস্ফোরণের নাম দিয়েছেন হাইপারনোভা। তাদের এই পর্যবেক্ষণ সংবলিত গবেষণা প্রবন্ধ আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান জার্নাল ‘ন্যাচার’এ প্রকাশিত হয়েছে। যে তারার বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে এই হাইপারনোভার সৃষ্টি হয়েছে সেটির ভর সূর্যের ভরের চেয়ে পঁচিশগুণ বেশি।
গবেষক ডেভিড ইয়ং বলেন, 'তারা বিস্ফোরণের অদ্ভুত আর আকর্ষণীয় জগৎ সব সময় আমাকে টানে। এই হাইপারনোভা নিয়ে সামনের সময়ে আরও অজানা তথ্য জানা যাবে।'
স্টার বা তারার শক্তিশালী আলোক বিচ্ছুরনকারী বিস্ফোরণ হচ্ছে সুপারনোভা। বড় একটি তারার বিবর্তনের সর্বশেষ স্তর হচ্ছে এটা। একটি হোয়াইট ডুয়ার্ফ যখন নিউক্লিয়ার ফিউশনের মধ্য দিয়ে যায় তখনও এ ধরনের বিস্ফোরণ হয়।
সুপারনোভা নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার ন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা দশ বছরের ওপরে হলো কাজ করছেন। টেলিস্কোপের সাহায্য নিয়ে পর্যবেক্ষণ আর নানারকম হিসাব নিকাশ নিয়ে কাঁটে তাদের ব্যস্ত সময়। এই গবেষকেরা দেখান, সুপারনোভা বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে কোনো বড় তারা অথবা কোন হোয়াইট ডুয়ার্ফ দুটো জিনিসের যে কোনো একটিতে পরিণত হয়। হয় তারা নিউট্রন স্টারে পরিণত হয় অথবা তারা ব্ল্যাকহোলে পরিণত হয়। এই তথ্যটি আগে জানা ছিল। এবারের তথ্য আগেরটিকে সমর্থন করে। তবে তারা এই কাজের পাশাপাশি সম্পূর্ণ নতুন ধরনের তথ্য আবিষ্কার করেছেন। তাদের এই নতুন ধরনের তথ্য হচ্ছে হাইপারনোভা সংক্রান্ত তথ্য।
সায়েন্স ডেইলি সূত্রে জানা যায়, অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা একদম নতুন ধরনের স্টার বা তারা বিস্ফোরণ আবিষ্কার করেছেন। এই বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই বিস্ফোরণ সুপারনোভার বিস্ফোরণের চেয়ে শক্তিশালী। অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ডেভিড ইয়ং এবং গ্যারি দ্য কস্তা এই পর্যবেক্ষণ করেছেন। নানারকম যুক্তিতর্ক দিয়ে এই দুই গবেষক বলেছেন তাদের পর্যবেক্ষণ করা তারার এই বিশেষ বিস্ফোরণ সাধারণ সুপারনোভার চেয়ে দশ গুণ বেশি শক্তিশালী। তারা এই বিস্ফোরণের নাম দিয়েছেন হাইপারনোভা। তাদের এই পর্যবেক্ষণ সংবলিত গবেষণা প্রবন্ধ আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান জার্নাল ‘ন্যাচার’এ প্রকাশিত হয়েছে। যে তারার বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে এই হাইপারনোভার সৃষ্টি হয়েছে সেটির ভর সূর্যের ভরের চেয়ে পঁচিশগুণ বেশি।
গবেষক ডেভিড ইয়ং বলেন, 'তারা বিস্ফোরণের অদ্ভুত আর আকর্ষণীয় জগৎ সব সময় আমাকে টানে। এই হাইপারনোভা নিয়ে সামনের সময়ে আরও অজানা তথ্য জানা যাবে।'
নতুন এক বৈপ্লবিক তত্ত্বের মাধ্যমে মহাবিশ্বের উৎপত্তি নিয়ে প্রচলিত ‘বিগ ব্যাং’ ধারণাকে চ্যালেঞ্জ জানালেন আন্তর্জাতিক পদার্থবিদদের এক দল। তাদের দাবি, আমাদের মহাবিশ্বের উৎপত্তি বিগ ব্যাং থেকে নয়, বরং ব্ল্যাকহোল কবা কৃষ্ণগহবর থেকেই সৃষ্টি হয়েছে
১২ আগস্ট ২০২৫নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
১১ আগস্ট ২০২৫বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
১০ আগস্ট ২০২৫আমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
১০ আগস্ট ২০২৫