এযাবৎকালের মানুষের তৈরি তীক্ষ্ণতম বা সবচেয়ে সূক্ষ্ম অগ্রভাগ বিশিষ্ট বস্তুটি হলো একটি সুচ। এই সুচের ডগাটির আকার আয়তন একটি পরমাণুর সমান!
সুচটি তৈরি করা হয়েছে টাংস্টেন ধাতু দিয়ে। প্রথম এমন বস্তু তৈরির প্রক্রিয়াটি খুব একটা জটিল ছিল না। নাইট্রোজেন ভর্তি টিউবের ভেতর একটি সরু টাংস্টেনের তার স্থাপন করা হয়। এরপর এটিকে অত্যন্ত শক্তিশালী বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রে উন্মুক্ত করে তৈরি করা হয়েছিল বিশ্বের সবচেয়ে তীক্ষ্ণ বস্তু। যে যন্ত্রটিতে এই কাজটি করা হয়েছিল সেটির নাম ফিল্ড আয়ন মাইক্রোস্কোপ।
টাংস্টেনের বক্রতা (কার্ভেচার) যেখানে বেশি সেখানে নাইট্রোজেন দ্রুত প্রতিক্রিয়া দেখায়। এই প্রক্রিয়ায় অবশেষে পারমাণবিক ব্যাসার্ধের সমান একটি অগ্রভাগ তৈরি হয়।
এই ধরনের অতিসূক্ষ্ম সুচ (ন্যানো টিপস) পারমাণবিক পর্যায়ে (রেজুলেশন) পদার্থের পৃষ্ঠের বৈশিষ্ট্য যাচাই করতে স্ক্যানিং টানেলিং মাইক্রোস্কোপি (এসটিএম) পদ্ধতিতে ব্যবহার করা হয়।
উল্লেখ্য, একটি পরমাণুর পারমাণবিক ব্যাসার্ধ প্রায় দশমিক ১ ন্যানোমিটার বা এক মিটারের ১ হাজার কোটি ভাগের এক ভাগ মাত্র।
সূত্র: বিবিসি
এযাবৎকালের মানুষের তৈরি তীক্ষ্ণতম বা সবচেয়ে সূক্ষ্ম অগ্রভাগ বিশিষ্ট বস্তুটি হলো একটি সুচ। এই সুচের ডগাটির আকার আয়তন একটি পরমাণুর সমান!
সুচটি তৈরি করা হয়েছে টাংস্টেন ধাতু দিয়ে। প্রথম এমন বস্তু তৈরির প্রক্রিয়াটি খুব একটা জটিল ছিল না। নাইট্রোজেন ভর্তি টিউবের ভেতর একটি সরু টাংস্টেনের তার স্থাপন করা হয়। এরপর এটিকে অত্যন্ত শক্তিশালী বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রে উন্মুক্ত করে তৈরি করা হয়েছিল বিশ্বের সবচেয়ে তীক্ষ্ণ বস্তু। যে যন্ত্রটিতে এই কাজটি করা হয়েছিল সেটির নাম ফিল্ড আয়ন মাইক্রোস্কোপ।
টাংস্টেনের বক্রতা (কার্ভেচার) যেখানে বেশি সেখানে নাইট্রোজেন দ্রুত প্রতিক্রিয়া দেখায়। এই প্রক্রিয়ায় অবশেষে পারমাণবিক ব্যাসার্ধের সমান একটি অগ্রভাগ তৈরি হয়।
এই ধরনের অতিসূক্ষ্ম সুচ (ন্যানো টিপস) পারমাণবিক পর্যায়ে (রেজুলেশন) পদার্থের পৃষ্ঠের বৈশিষ্ট্য যাচাই করতে স্ক্যানিং টানেলিং মাইক্রোস্কোপি (এসটিএম) পদ্ধতিতে ব্যবহার করা হয়।
উল্লেখ্য, একটি পরমাণুর পারমাণবিক ব্যাসার্ধ প্রায় দশমিক ১ ন্যানোমিটার বা এক মিটারের ১ হাজার কোটি ভাগের এক ভাগ মাত্র।
সূত্র: বিবিসি
নতুন এক বৈপ্লবিক তত্ত্বের মাধ্যমে মহাবিশ্বের উৎপত্তি নিয়ে প্রচলিত ‘বিগ ব্যাং’ ধারণাকে চ্যালেঞ্জ জানালেন আন্তর্জাতিক পদার্থবিদদের এক দল। তাদের দাবি, আমাদের মহাবিশ্বের উৎপত্তি বিগ ব্যাং থেকে নয়, বরং ব্ল্যাকহোল কবা কৃষ্ণগহবর থেকেই সৃষ্টি হয়েছে
২০ দিন আগেনিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
২১ দিন আগেবিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
২২ দিন আগেআমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
২২ দিন আগে