মাটিকে পুরোপুরি জড় বস্তু মনে হলেও এর ভেতরে বসবাস করে কোটি কোটি অণুজীব। মাত্র এক চা চামচ মাটিতে পৃথিবীর জনসংখ্যার চেয়ে বেশি অণুজীব রয়েছে।
মাটি হলো পৃথিবীর উপরিভাগের কোমল আবরণ। মূলত জৈব পদার্থ, খনিজ পদার্থ, গ্যাস, তরল এবং জীবের মিশ্রণ হচ্ছে মাটি। মাটিকে ‘পৃথিবীর ত্বক’ও বলা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের মতে, জীবাণু, শৈবাল, আণুবীক্ষণিক কীটপতঙ্গ, কেঁচো, পিঁপড়া, ছত্রাকসহ লাখ লাখ প্রজাতির কোটি কোটি অণুজীব বসবাস করে মাটির ভেতর। ফলে মাটিতে অণুজীবের ঘনত্ব পৃথিবীর অন্য যে কোনো জায়গার থেকে অনেক বেশি।
তবে যেসব মাটিতে জৈব পদার্থ কম থাকে সেখানে অণুজীবের সংখ্যাও কম। যেমন— পাথর ও শিলা সমৃদ্ধ মাটি, বালুময় মরু ইত্যাদি।
মাটিকে পুরোপুরি জড় বস্তু মনে হলেও এর ভেতরে বসবাস করে কোটি কোটি অণুজীব। মাত্র এক চা চামচ মাটিতে পৃথিবীর জনসংখ্যার চেয়ে বেশি অণুজীব রয়েছে।
মাটি হলো পৃথিবীর উপরিভাগের কোমল আবরণ। মূলত জৈব পদার্থ, খনিজ পদার্থ, গ্যাস, তরল এবং জীবের মিশ্রণ হচ্ছে মাটি। মাটিকে ‘পৃথিবীর ত্বক’ও বলা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের মতে, জীবাণু, শৈবাল, আণুবীক্ষণিক কীটপতঙ্গ, কেঁচো, পিঁপড়া, ছত্রাকসহ লাখ লাখ প্রজাতির কোটি কোটি অণুজীব বসবাস করে মাটির ভেতর। ফলে মাটিতে অণুজীবের ঘনত্ব পৃথিবীর অন্য যে কোনো জায়গার থেকে অনেক বেশি।
তবে যেসব মাটিতে জৈব পদার্থ কম থাকে সেখানে অণুজীবের সংখ্যাও কম। যেমন— পাথর ও শিলা সমৃদ্ধ মাটি, বালুময় মরু ইত্যাদি।
নতুন এক বৈপ্লবিক তত্ত্বের মাধ্যমে মহাবিশ্বের উৎপত্তি নিয়ে প্রচলিত ‘বিগ ব্যাং’ ধারণাকে চ্যালেঞ্জ জানালেন আন্তর্জাতিক পদার্থবিদদের এক দল। তাদের দাবি, আমাদের মহাবিশ্বের উৎপত্তি বিগ ব্যাং থেকে নয়, বরং ব্ল্যাকহোল কবা কৃষ্ণগহবর থেকেই সৃষ্টি হয়েছে
১২ আগস্ট ২০২৫নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
১১ আগস্ট ২০২৫বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
১০ আগস্ট ২০২৫আমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
১০ আগস্ট ২০২৫