যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা স্থাপিত হাবল টেলিস্কোপ একটি নতুন মাইলফলক অর্জন করেছে। এখন পর্যন্ত মহাবিশ্বের সবচেয়ে দূরবর্তী তারকা শনাক্ত করেছে টেলিস্কোপটি। মহাবিশ্বের সূচনালগ্নের মহাবিস্ফোরণের সময়ই সৃষ্ট এই তারকাটির আলো শনাক্ত করার মাধ্যমেই এই মাইলফলক অর্জিত হয়। বিজ্ঞান সাময়িকী নেচারে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে তথ্য জানা গেছে।
নতুন শনাক্ত হওয়া নক্ষত্রটি আমাদের গ্রহ থেকে এত দূরে যে, এর আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে প্রায় ১৩০০ (১২৯০) কোটি বছর নিয়েছে।
বিজ্ঞানীদের ধারণা ৪ বিলিয়ন বছর আগে মহাবিশ্ব সৃষ্টির সময়ই এই তারকার সৃষ্টি হয়েছিল। সৃষ্টির পর থেকেই আলো বিকিরণ করতে থাকা তারকাটির আলো সম্প্রতি হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ে। এই বিষয়টিকে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ‘রেডশিফট ১.৫’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। সাধারণত বিজ্ঞানীরা ‘রেডশিফট’ প্রত্যয়টি ব্যবহার করেন—মহাবিশ্ব সম্প্রসারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দূরবর্তী তারকাগুলোর সরে যাওয়া এবং সেই সঙ্গে সেই তারকার আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বৃদ্ধি ও ফ্রিকোয়েন্সি কমে যাওয়াকে বোঝাতে।
যুক্তরাষ্ট্রের বাল্টিমোরের জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিজ্ঞানী ব্রায়ান ওয়েলেস বলেন, ‘আমরা প্রথমে এটি প্রায় বিশ্বাসই করতে পারিনি। এটি আগের আবিষ্কৃত সকল তারা থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী।
ওয়েলেস বলেন, ‘সাধারণত এই দূরত্বে লাখ লাখ নক্ষত্রের আলো একসঙ্গে মিশ্রিত হওয়ায় মহাবিশ্বের সব ছায়াপথকে ছোট ছোট দাগের মতো দেখায়। এই নক্ষত্র যে ছায়াপথে অবস্থিত আমরা তার নাম দিয়েছি সানরাইজ আর্ক।’
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা স্থাপিত হাবল টেলিস্কোপ একটি নতুন মাইলফলক অর্জন করেছে। এখন পর্যন্ত মহাবিশ্বের সবচেয়ে দূরবর্তী তারকা শনাক্ত করেছে টেলিস্কোপটি। মহাবিশ্বের সূচনালগ্নের মহাবিস্ফোরণের সময়ই সৃষ্ট এই তারকাটির আলো শনাক্ত করার মাধ্যমেই এই মাইলফলক অর্জিত হয়। বিজ্ঞান সাময়িকী নেচারে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে তথ্য জানা গেছে।
নতুন শনাক্ত হওয়া নক্ষত্রটি আমাদের গ্রহ থেকে এত দূরে যে, এর আলো পৃথিবীতে পৌঁছাতে প্রায় ১৩০০ (১২৯০) কোটি বছর নিয়েছে।
বিজ্ঞানীদের ধারণা ৪ বিলিয়ন বছর আগে মহাবিশ্ব সৃষ্টির সময়ই এই তারকার সৃষ্টি হয়েছিল। সৃষ্টির পর থেকেই আলো বিকিরণ করতে থাকা তারকাটির আলো সম্প্রতি হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ে। এই বিষয়টিকে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ‘রেডশিফট ১.৫’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। সাধারণত বিজ্ঞানীরা ‘রেডশিফট’ প্রত্যয়টি ব্যবহার করেন—মহাবিশ্ব সম্প্রসারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দূরবর্তী তারকাগুলোর সরে যাওয়া এবং সেই সঙ্গে সেই তারকার আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বৃদ্ধি ও ফ্রিকোয়েন্সি কমে যাওয়াকে বোঝাতে।
যুক্তরাষ্ট্রের বাল্টিমোরের জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিজ্ঞানী ব্রায়ান ওয়েলেস বলেন, ‘আমরা প্রথমে এটি প্রায় বিশ্বাসই করতে পারিনি। এটি আগের আবিষ্কৃত সকল তারা থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী।
ওয়েলেস বলেন, ‘সাধারণত এই দূরত্বে লাখ লাখ নক্ষত্রের আলো একসঙ্গে মিশ্রিত হওয়ায় মহাবিশ্বের সব ছায়াপথকে ছোট ছোট দাগের মতো দেখায়। এই নক্ষত্র যে ছায়াপথে অবস্থিত আমরা তার নাম দিয়েছি সানরাইজ আর্ক।’
নতুন এক বৈপ্লবিক তত্ত্বের মাধ্যমে মহাবিশ্বের উৎপত্তি নিয়ে প্রচলিত ‘বিগ ব্যাং’ ধারণাকে চ্যালেঞ্জ জানালেন আন্তর্জাতিক পদার্থবিদদের এক দল। তাদের দাবি, আমাদের মহাবিশ্বের উৎপত্তি বিগ ব্যাং থেকে নয়, বরং ব্ল্যাকহোল কবা কৃষ্ণগহবর থেকেই সৃষ্টি হয়েছে
১২ আগস্ট ২০২৫নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
১১ আগস্ট ২০২৫বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
১০ আগস্ট ২০২৫আমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
১০ আগস্ট ২০২৫