নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান সংসদে পাঁচটি প্রশ্ন উত্থাপন করে আবার নিজেই উত্তর দিয়েছেন। সবগুলোর প্রশ্নের একটিই উত্তর—সেটি হলো বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এমনটিই উল্লেখ করেছেন তিনি।
আজ রোববার জাতীয় সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে এ কথা বলেন এমপি শাজাহান খান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।
শাজাহান খান বলেন, ‘যদি প্রশ্ন করি—বাংলার সবচেয়ে হিংসুক মহিলা কে? বাংলার শ্রেষ্ঠ মিথ্যাবাদী কে? বাংলার শ্রেষ্ঠ প্রতারক কে? বাংলাদেশকে পরপর পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে কে? বাংলাদেশের কোন সরকারপ্রধান এতিমের টাকা আত্মসাৎ করে সাজা ভোগ করছে? এই পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর একটি। সেটি হলো—খালেদা জিয়া।’
আওয়ামী লীগের এ সংসদ সদস্য বলেন, ‘পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ চলাকালে খালেদা জিয়া ঈর্ষান্বিত হয়ে বলেছিলেন, আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে পারবে না। পদ্মা সেতু জোড়াতালি দিয়ে বানানো হচ্ছে। উঠতে রিস্ক আছে। আপনারা কেউ পদ্মা সেতুতে উঠবেন না। তিনবারের প্রধানমন্ত্রীর জ্ঞানের গভীরতা দেখে অবাক হই। তিনি জানেন না, স্প্যানের পর স্প্যান জোড়া দিয়েই বড় বড় সেতু নির্মাণ করতে হয়। বিএনপি নেতৃবৃন্দ এখানে আছেন। দয়া করে আপনারা কেউ পদ্মা সেতু পার হইয়েন না। আপনাদের নেত্রীর নির্দেশ অমান্য করবেন না। আপনাদের জন্য আমরা নদীর পারে নৌকা রেখে দেব। সেই নৌকায় দরকার হলে আপনাদের পার করব। এই নৌকা স্বাধীনতা এনেছে। বাংলাদেশের উন্নয়ন সাধন করেছে এই নৌকা। নৌকায় আপনাদের আসতে হবে।’
পদ্মা সেতু উদ্বোধনের প্রসঙ্গ টেনে শাজাহান খান বলেন, ‘আনন্দে আত্মহারা, আবেগে আপ্লুত। আজ সকালে মাদারীপুর থেকে পদ্মা সেতু পাড়ি দিয়ে মাত্র দুই ঘণ্টায় ঢাকা পৌঁছেছি। সেতু পার হতে সময় লেগেছে ৫ মিনিট। এর আগে ফেরি দিয়ে মাদারীপুর থেকে আসতে সময় লাগত ৫ ঘণ্টা।’
পদ্মা সেতু নির্মাণের ফলে মানুষের এসব দুর্ভোগ আর থাকছে না উল্লেখ করে এমপি শাজাহান বলেন, ‘আমাদের যন্ত্রণা থেকে মুক্তিদাতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি না হলে এই সেতু হতো না। এই অঞ্চলের মানুষ দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পেত না। তবে স্বপ্নের পদ্মা সেতু নির্মাণে শেখ হাসিনাকে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে। অনেক ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হয়েছে। অপমান সইতে হয়েছে। বিএনপি ও ড. ইউনূসসহ কয়েকজন সুশীল সমাজ—যারা পদ্মা সেতু নিয়ে অনেক কথা বলেছেন। অনেক ষড়যন্ত্র করেছেন। কিন্তু সকল ষড়যন্ত্রকে দাঁতভাঙা জবাব দিয়েছেন।’
আ. স. ম রব, ড. কামাল হোসেন, কাদের সিদ্দিকী, মাহমুদুর রহমান মান্নার নাম উল্লেখ করে শাজাহান খান বলেন, ‘কিছু রাজনৈতিক নেতা আছে যারা পথহারা পাখির মতো নিজেরা পথ হারিয়ে আবোলতাবোল বলছে। তারা শেখ হাসিনাকে উৎখাত করে খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় বসিয়ে জামায়াত-শিবির স্বাধীনতাবিরোধীদের নিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে চায়।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান সংসদে পাঁচটি প্রশ্ন উত্থাপন করে আবার নিজেই উত্তর দিয়েছেন। সবগুলোর প্রশ্নের একটিই উত্তর—সেটি হলো বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এমনটিই উল্লেখ করেছেন তিনি।
আজ রোববার জাতীয় সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে এ কথা বলেন এমপি শাজাহান খান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।
শাজাহান খান বলেন, ‘যদি প্রশ্ন করি—বাংলার সবচেয়ে হিংসুক মহিলা কে? বাংলার শ্রেষ্ঠ মিথ্যাবাদী কে? বাংলার শ্রেষ্ঠ প্রতারক কে? বাংলাদেশকে পরপর পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে কে? বাংলাদেশের কোন সরকারপ্রধান এতিমের টাকা আত্মসাৎ করে সাজা ভোগ করছে? এই পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর একটি। সেটি হলো—খালেদা জিয়া।’
আওয়ামী লীগের এ সংসদ সদস্য বলেন, ‘পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ চলাকালে খালেদা জিয়া ঈর্ষান্বিত হয়ে বলেছিলেন, আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে পারবে না। পদ্মা সেতু জোড়াতালি দিয়ে বানানো হচ্ছে। উঠতে রিস্ক আছে। আপনারা কেউ পদ্মা সেতুতে উঠবেন না। তিনবারের প্রধানমন্ত্রীর জ্ঞানের গভীরতা দেখে অবাক হই। তিনি জানেন না, স্প্যানের পর স্প্যান জোড়া দিয়েই বড় বড় সেতু নির্মাণ করতে হয়। বিএনপি নেতৃবৃন্দ এখানে আছেন। দয়া করে আপনারা কেউ পদ্মা সেতু পার হইয়েন না। আপনাদের নেত্রীর নির্দেশ অমান্য করবেন না। আপনাদের জন্য আমরা নদীর পারে নৌকা রেখে দেব। সেই নৌকায় দরকার হলে আপনাদের পার করব। এই নৌকা স্বাধীনতা এনেছে। বাংলাদেশের উন্নয়ন সাধন করেছে এই নৌকা। নৌকায় আপনাদের আসতে হবে।’
পদ্মা সেতু উদ্বোধনের প্রসঙ্গ টেনে শাজাহান খান বলেন, ‘আনন্দে আত্মহারা, আবেগে আপ্লুত। আজ সকালে মাদারীপুর থেকে পদ্মা সেতু পাড়ি দিয়ে মাত্র দুই ঘণ্টায় ঢাকা পৌঁছেছি। সেতু পার হতে সময় লেগেছে ৫ মিনিট। এর আগে ফেরি দিয়ে মাদারীপুর থেকে আসতে সময় লাগত ৫ ঘণ্টা।’
পদ্মা সেতু নির্মাণের ফলে মানুষের এসব দুর্ভোগ আর থাকছে না উল্লেখ করে এমপি শাজাহান বলেন, ‘আমাদের যন্ত্রণা থেকে মুক্তিদাতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি না হলে এই সেতু হতো না। এই অঞ্চলের মানুষ দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পেত না। তবে স্বপ্নের পদ্মা সেতু নির্মাণে শেখ হাসিনাকে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে। অনেক ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হয়েছে। অপমান সইতে হয়েছে। বিএনপি ও ড. ইউনূসসহ কয়েকজন সুশীল সমাজ—যারা পদ্মা সেতু নিয়ে অনেক কথা বলেছেন। অনেক ষড়যন্ত্র করেছেন। কিন্তু সকল ষড়যন্ত্রকে দাঁতভাঙা জবাব দিয়েছেন।’
আ. স. ম রব, ড. কামাল হোসেন, কাদের সিদ্দিকী, মাহমুদুর রহমান মান্নার নাম উল্লেখ করে শাজাহান খান বলেন, ‘কিছু রাজনৈতিক নেতা আছে যারা পথহারা পাখির মতো নিজেরা পথ হারিয়ে আবোলতাবোল বলছে। তারা শেখ হাসিনাকে উৎখাত করে খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় বসিয়ে জামায়াত-শিবির স্বাধীনতাবিরোধীদের নিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে চায়।’
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫