নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সম্প্রতি রাজনৈতিক মাঠে ‘খেলা হবে’ বহুল চর্চিত স্লোগান। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতারা এ নিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন। নারায়ণগঞ্জ, কলকাতা ও ঢাকা হয়ে স্লোগানটি এবার জাতীয় সংসদের আলোচনায় এসেছে। আজ বুধবার সংসদের বৈঠকে অনির্ধারিত আলোচনায় বিএনপির সংসদ সদস্য হারুন খেলা বন্ধের দাবি তুললে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের খেলা চালু রাখার কথা বলেন। এ সময় ওবায়দুল কাদের বিএনপির শাসনামলে জিরো উন্নতি এবং তাদের অগ্নি সন্ত্রাস ও খুনের বিরুদ্ধে খেলা হবে বলেও উল্লেখ করেন।
আজ বুধবার সংসদের বৈঠকের শেষ পর্যায়ে হারুনুর রশীদ অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নেন। এই সময় তিনি ‘জন অসন্তোষ ও জনদুর্ভোগের’ কথা উল্লেখ করেন। সরকারের সমালোচনা করেন। সরকারের খেলাকে জনদুর্ভোগের সঙ্গে তুলনা করে তিনি খেলা বন্ধের দাবি করেন। জবাবে কাদের খেলা অব্যাহত থাকবে বলে কড়া জবাব দেন।
হারুন তাঁর বক্তব্যে জনদুর্ভোগ থেকে জন অসন্তোষ তৈরি হচ্ছে বলে অভিযোগ করে বলেন, ‘দেশ এখন জনদুর্ভোগের দেশে পরিণত হয়েছে। এই জন অসন্তোষকে লাঘব করার সরকারের কোন পদক্ষেপ আছে বলে মনে হয় না।’
বিমানবন্দর সড়কে যানজটের প্রসঙ্গ তুলে নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন হারুন। তিনি বলেন, ‘বিমানের নির্ধারিত সময়ের আধঘণ্টা পরে পৌঁছাই। পথে শত শত বিমানযাত্রীকে বাচ্চাকাচ্চা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে। আর সরকারকে গালিগালাজ করছে। এটা একদিনের সমস্যা নয়। ঢাকা-গাজীপুর সড়ক প্রতিনিয়ত জনদুর্ভোগ হচ্ছে।’
এ সমস্যা সমাধানে বিএনপির এমপি আন্তর্জাতিক বিমানযাত্রীদের জন্য যথাযথ ট্রাফিক ব্যবস্থাসহ আলাদা প্যাসেজ তৈরির দাবি করেন। হারুন বিমানবন্দরে তল্লাশির নামে যাত্রীদের হয়রানি করা হয় বলে অভিযোগ করেন।
সড়ক পরিবহন মন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে হারুন বলেন, ‘যোগাযোগ মন্ত্রী প্রায়ই বলছেন খেলা হবে। আগামী ১০ ডিসেম্বর খেলা হবে। আমরা এমন খেলা দেখতে চাচ্ছি না যে জনদুর্ভোগ মানুষ পড়েন। এ দেশে দ্রব্যমূল্য, বিদ্যুৎ এগুলো নিয়ে বিএনপি গত কয়েক কমাস যাবৎ সভাসমাবেশ করছে। আপনি কেন পরিবহন বন্ধ করছেন? স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে প্রশ্ন করলে বলেন, কী কারণে পরিবহন বন্ধ হয়েছে বলতে পারব না।’
‘দেশ চালাচ্ছেন কেন আপনারা? একটা নয়, দুটো নয়, একের পর এক। আগামী ৫ তারিখে বরিশাল সমাবেশ হবে। লঞ্চ বন্ধ, বাস বন্ধ, থ্রি-হুইলার বন্ধ। ট্রেন বন্ধ। সবকিছু বন্ধ। এর ফলশ্রুতিতে যে জন অসন্তোষ তৈরি হচ্ছে তা কল্পনা করা যায় না। যোগাযোগ মন্ত্রী আছেন দয়া করে দুর্ভোগ কমাতে কার্যকর পদক্ষেপ নেন। জনদুর্ভোগ আর বাড়িয়েন না। জনদুর্ভোগ যে জন অসন্তোষ তৈরি হচ্ছে তাতে ভয়াবহ অবস্থা তৈরি হবে। মনে করি সরকার এই বিষয়ে সরকার পদক্ষেপ নেবে।’
পরে কথা বলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘বিরোধী দল হলেই বিরোধিতার খতিয়ে বিরোধিতা করা সংস্কৃতি পরিণত হয়েছে। গাজীপুরের যে প্রকল্প—পদ্মা সেতু হয়ে গেছে, মেট্রো রেল সামনে হচ্ছে। এলিভেটেড এগিয়ে গেছে। কর্ণফুলী টানেল রেডি। কী চান আর? একটা সরকার এতগুলি প্রজেক্ট। যেদিকে তাকান ফ্লাইওভার, আন্ডারপাস ওভার পাস। আপনাদের সময় কী ছিল? জিরো। ওই জিরোর বিরুদ্ধে খেলা হবে। ওই জিরো যে করছেন! ভোগান্তিতে রাখছেন লাখো কোটি মানুষকে। সেটিই খেলা হবে।’
ঢাকা-গাজীপুর বিআরটি প্রকল্পের প্রসঙ্গ টেনে মন্ত্রী বলেন, ‘গাজীপুরে পানির লাইন খুবই খারাপ। আমি নিজেও ভোগান্তিকে গলার কাটাও বলেছি। স্বীকার করেছি। এই সব স্বীকার করার কালচার আপনাদের মধ্যে নেই। প্রকাশ্যে বলেছি প্রকল্পটা ডিজাইনে ত্রুটি ছিল। সে কারণে সমস্যা হয়েছে। কিন্তু আজকে যান। পরিস্থিতি স্বাভাবিক। ওই রাস্তা এখন স্বাভাবিক। ৬ তারিখে ইনকামিংটা খুলে দেব। না জেনে কথা বলবেন না। এত কাজ সরকার করছে, একটাতে ভুল ত্রুটি হতে পারে। আমরা তো স্বীকার করেছি। অস্বীকার করিনি।’
খেলা অব্যাহত থাকার ইঙ্গিত দিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘খেলা হবে। এর বিরুদ্ধেই খেলা হবে। খেলা হবে। আমি বলছি খেলা হবে, খুনের রাজনীতির বিরুদ্ধে। খেলা হবে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে। খেলা হবে আগুন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে। খেলা হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে। খেলা হবে লুটপাটের বিরুদ্ধে। খারাপ কী বলেছি?’
প্রসঙ্গত বছর ছয়েক আগে নারায়ণগঞ্জের আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য শামীম ওসমান তাঁর ভাষণে বলেন, ‘খেলা হবে’। ২ মিনিট ১১ সেকেন্ডের ভিডিওটিতে দেখা যায় শামীম ওসমান তিনবার বলেছেন, ‘খেলা হবে’। ‘আমরা খেলব’ কথাটিও এসেছে কয়েকবার। এই ‘খেলা হবে’ পরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় স্লোগানে পরিণত হয়। এখন আবার কলকাতা হয়ে স্লোগানটি এল ঢাকায়। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের কয়েক দিন ধরেই ‘খেলা হবে’ বলছিলেন।
সম্প্রতি রাজনৈতিক মাঠে ‘খেলা হবে’ বহুল চর্চিত স্লোগান। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতারা এ নিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন। নারায়ণগঞ্জ, কলকাতা ও ঢাকা হয়ে স্লোগানটি এবার জাতীয় সংসদের আলোচনায় এসেছে। আজ বুধবার সংসদের বৈঠকে অনির্ধারিত আলোচনায় বিএনপির সংসদ সদস্য হারুন খেলা বন্ধের দাবি তুললে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের খেলা চালু রাখার কথা বলেন। এ সময় ওবায়দুল কাদের বিএনপির শাসনামলে জিরো উন্নতি এবং তাদের অগ্নি সন্ত্রাস ও খুনের বিরুদ্ধে খেলা হবে বলেও উল্লেখ করেন।
আজ বুধবার সংসদের বৈঠকের শেষ পর্যায়ে হারুনুর রশীদ অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নেন। এই সময় তিনি ‘জন অসন্তোষ ও জনদুর্ভোগের’ কথা উল্লেখ করেন। সরকারের সমালোচনা করেন। সরকারের খেলাকে জনদুর্ভোগের সঙ্গে তুলনা করে তিনি খেলা বন্ধের দাবি করেন। জবাবে কাদের খেলা অব্যাহত থাকবে বলে কড়া জবাব দেন।
হারুন তাঁর বক্তব্যে জনদুর্ভোগ থেকে জন অসন্তোষ তৈরি হচ্ছে বলে অভিযোগ করে বলেন, ‘দেশ এখন জনদুর্ভোগের দেশে পরিণত হয়েছে। এই জন অসন্তোষকে লাঘব করার সরকারের কোন পদক্ষেপ আছে বলে মনে হয় না।’
বিমানবন্দর সড়কে যানজটের প্রসঙ্গ তুলে নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন হারুন। তিনি বলেন, ‘বিমানের নির্ধারিত সময়ের আধঘণ্টা পরে পৌঁছাই। পথে শত শত বিমানযাত্রীকে বাচ্চাকাচ্চা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে। আর সরকারকে গালিগালাজ করছে। এটা একদিনের সমস্যা নয়। ঢাকা-গাজীপুর সড়ক প্রতিনিয়ত জনদুর্ভোগ হচ্ছে।’
এ সমস্যা সমাধানে বিএনপির এমপি আন্তর্জাতিক বিমানযাত্রীদের জন্য যথাযথ ট্রাফিক ব্যবস্থাসহ আলাদা প্যাসেজ তৈরির দাবি করেন। হারুন বিমানবন্দরে তল্লাশির নামে যাত্রীদের হয়রানি করা হয় বলে অভিযোগ করেন।
সড়ক পরিবহন মন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে হারুন বলেন, ‘যোগাযোগ মন্ত্রী প্রায়ই বলছেন খেলা হবে। আগামী ১০ ডিসেম্বর খেলা হবে। আমরা এমন খেলা দেখতে চাচ্ছি না যে জনদুর্ভোগ মানুষ পড়েন। এ দেশে দ্রব্যমূল্য, বিদ্যুৎ এগুলো নিয়ে বিএনপি গত কয়েক কমাস যাবৎ সভাসমাবেশ করছে। আপনি কেন পরিবহন বন্ধ করছেন? স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে প্রশ্ন করলে বলেন, কী কারণে পরিবহন বন্ধ হয়েছে বলতে পারব না।’
‘দেশ চালাচ্ছেন কেন আপনারা? একটা নয়, দুটো নয়, একের পর এক। আগামী ৫ তারিখে বরিশাল সমাবেশ হবে। লঞ্চ বন্ধ, বাস বন্ধ, থ্রি-হুইলার বন্ধ। ট্রেন বন্ধ। সবকিছু বন্ধ। এর ফলশ্রুতিতে যে জন অসন্তোষ তৈরি হচ্ছে তা কল্পনা করা যায় না। যোগাযোগ মন্ত্রী আছেন দয়া করে দুর্ভোগ কমাতে কার্যকর পদক্ষেপ নেন। জনদুর্ভোগ আর বাড়িয়েন না। জনদুর্ভোগ যে জন অসন্তোষ তৈরি হচ্ছে তাতে ভয়াবহ অবস্থা তৈরি হবে। মনে করি সরকার এই বিষয়ে সরকার পদক্ষেপ নেবে।’
পরে কথা বলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘বিরোধী দল হলেই বিরোধিতার খতিয়ে বিরোধিতা করা সংস্কৃতি পরিণত হয়েছে। গাজীপুরের যে প্রকল্প—পদ্মা সেতু হয়ে গেছে, মেট্রো রেল সামনে হচ্ছে। এলিভেটেড এগিয়ে গেছে। কর্ণফুলী টানেল রেডি। কী চান আর? একটা সরকার এতগুলি প্রজেক্ট। যেদিকে তাকান ফ্লাইওভার, আন্ডারপাস ওভার পাস। আপনাদের সময় কী ছিল? জিরো। ওই জিরোর বিরুদ্ধে খেলা হবে। ওই জিরো যে করছেন! ভোগান্তিতে রাখছেন লাখো কোটি মানুষকে। সেটিই খেলা হবে।’
ঢাকা-গাজীপুর বিআরটি প্রকল্পের প্রসঙ্গ টেনে মন্ত্রী বলেন, ‘গাজীপুরে পানির লাইন খুবই খারাপ। আমি নিজেও ভোগান্তিকে গলার কাটাও বলেছি। স্বীকার করেছি। এই সব স্বীকার করার কালচার আপনাদের মধ্যে নেই। প্রকাশ্যে বলেছি প্রকল্পটা ডিজাইনে ত্রুটি ছিল। সে কারণে সমস্যা হয়েছে। কিন্তু আজকে যান। পরিস্থিতি স্বাভাবিক। ওই রাস্তা এখন স্বাভাবিক। ৬ তারিখে ইনকামিংটা খুলে দেব। না জেনে কথা বলবেন না। এত কাজ সরকার করছে, একটাতে ভুল ত্রুটি হতে পারে। আমরা তো স্বীকার করেছি। অস্বীকার করিনি।’
খেলা অব্যাহত থাকার ইঙ্গিত দিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘খেলা হবে। এর বিরুদ্ধেই খেলা হবে। খেলা হবে। আমি বলছি খেলা হবে, খুনের রাজনীতির বিরুদ্ধে। খেলা হবে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে। খেলা হবে আগুন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে। খেলা হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে। খেলা হবে লুটপাটের বিরুদ্ধে। খারাপ কী বলেছি?’
প্রসঙ্গত বছর ছয়েক আগে নারায়ণগঞ্জের আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য শামীম ওসমান তাঁর ভাষণে বলেন, ‘খেলা হবে’। ২ মিনিট ১১ সেকেন্ডের ভিডিওটিতে দেখা যায় শামীম ওসমান তিনবার বলেছেন, ‘খেলা হবে’। ‘আমরা খেলব’ কথাটিও এসেছে কয়েকবার। এই ‘খেলা হবে’ পরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় স্লোগানে পরিণত হয়। এখন আবার কলকাতা হয়ে স্লোগানটি এল ঢাকায়। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের কয়েক দিন ধরেই ‘খেলা হবে’ বলছিলেন।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫