নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংসদ সদস্য মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, ‘আমরা এইটুকু কথা গর্ব করে বলতে পারি, যত কিছু হোক, বাংলাদেশের মানুষ আজকে না খেয়ে নাই। পান্তা ভাত দেশের মানুষ চায় না। মানুষের বাসার দোরগোড়ায় ভিক্ষা করতে যায় না।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ১৪৭ বিধিতে উত্থাপন করা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
মেহের আফরোজ চুমকি বলেন, ‘আজকে বাংলাদেশে দারিদ্র্য নাই হয়ে গেছে। আজকে জিনিসের দাম বেড়েছে আমরা অস্বীকার করি না। সারা বিশ্বে মানুষ কষ্টে আছে। হিসাব করে খরচ করে। সেখানে বাংলাদেশের একজন মানুষও না খেয়ে আছে? আমরা এইটুকু কথা গর্ব করে বলতে পারি, যত কিছু হয় বাংলাদেশের মানুষ আজকে না খেয়ে নাই। পান্তা ভাত দেশের মানুষ চায় না। মানুষের দোরগোড়ায় ভিক্ষা করতে যায় না। আজকে তারা ভালো খাবার চায়, ভালো পরতে চায়। দেশ আজকে স্বয়ংসম্পূর্ণ।’
নারীর ক্ষমতায়নে শেখ হাসিনা বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানে আছেন উল্লেখ করে চুমকি বলেন, ‘এই সংসদের জবাবদিহি নিয়ে আসার জন্য প্রধানমন্ত্রী প্রশ্নোত্তরের সম্মুখীন হয়েছেন। বিরোধী দলের প্রশ্নের উত্তর আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে দিচ্ছেন। সংসদীয় কমিটিকে শক্তিশালী করার জন্য মন্ত্রীর পরিবর্তে এমপিদের সভাপতি করেছেন।’
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে সামনে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে চুমকি বলেন, ‘এখন ১৯৭৫ সাল নয়, ২০২৩ সাল। বাংলাদেশ যাচ্ছে ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশের পথে। এখানে ষড়যন্ত্র করে কেউ পার পাবে না। আমরা সামনে এগিয়ে যাবই যাব।’
মেহের আফরোজ বলেন, আজকে বাংলাদেশ যে পর্যায়ে চলে গেছে, জনগণের কাছে ভোট চাওয়ার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। তার পরও কেন চাইতে হয়? চাইতে হয় সেই কারণে, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর একটা বিরাট প্রজন্ম ভুল তথ্য নিয়ে এই বাংলাদেশে বেড়ে উঠেছিল। তারা বঙ্গবন্ধুর ইতিহাস জানত না, এই দেশের কোনো ইতিহাসই সঠিকভাবে জানত না, যার কারণে এই প্রজন্ম আরও সমস্যার সৃষ্টি করছে।
মেহের আফরোজ বলেন, একধরনের বুদ্ধিজীবী শ্রেণি ভুলেই গেছে, বিজয়ের প্রাক্কালে এই দেশ যাতে মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে, সে জন্য বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছিল। অথচ কীভাবে সেই বুদ্ধিজীবীরা আবার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়! আমাদের ভাবতে অবাক লাগে, স্বাধীনতা দিবসে স্বাধীনতাকে কটাক্ষ করে একটি ছোট শিশুকে ১০ টাকা দিয়ে মিথ্যা তথ্য দিতে দ্বিধা করেনি। শিশুশ্রম সবার দৃষ্টিগোচর হয়েছে।
সরকারদলীয় সংসদ সদস্য বলেন, ‘মিথ্যা তথ্য দিয়ে উন্নত দেশের মানুষ বলে, সাংবাদিকদের কেন বিচার হবে? এটা হাস্যকর। যে দেশে জননেত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় মন্ত্রী-মিনিস্টারদেরও বিচার হয়, যে দেশে প্রতিটি স্তরের মানুষকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়, সেখানে একজন সাংবাদিক মিথ্যা তথ্য দিয়ে আমাদের শিশুদের দিয়ে আবার নতুন প্রজন্মকে ধ্বংস করার প্রয়াস করেছে, তাদের বিচার হবে না! আবার সেটা নিয়ে কথা বলে, এর চাইতে অবাক-বিস্ময়ের কিছু আছে বলে আমি মনে করি না। আমাদের সচেতন হতেই হবে। সচেতন না হয়ে উপায় নেই।’
সংসদ সদস্য মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, ‘আমরা এইটুকু কথা গর্ব করে বলতে পারি, যত কিছু হোক, বাংলাদেশের মানুষ আজকে না খেয়ে নাই। পান্তা ভাত দেশের মানুষ চায় না। মানুষের বাসার দোরগোড়ায় ভিক্ষা করতে যায় না।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ১৪৭ বিধিতে উত্থাপন করা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
মেহের আফরোজ চুমকি বলেন, ‘আজকে বাংলাদেশে দারিদ্র্য নাই হয়ে গেছে। আজকে জিনিসের দাম বেড়েছে আমরা অস্বীকার করি না। সারা বিশ্বে মানুষ কষ্টে আছে। হিসাব করে খরচ করে। সেখানে বাংলাদেশের একজন মানুষও না খেয়ে আছে? আমরা এইটুকু কথা গর্ব করে বলতে পারি, যত কিছু হয় বাংলাদেশের মানুষ আজকে না খেয়ে নাই। পান্তা ভাত দেশের মানুষ চায় না। মানুষের দোরগোড়ায় ভিক্ষা করতে যায় না। আজকে তারা ভালো খাবার চায়, ভালো পরতে চায়। দেশ আজকে স্বয়ংসম্পূর্ণ।’
নারীর ক্ষমতায়নে শেখ হাসিনা বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানে আছেন উল্লেখ করে চুমকি বলেন, ‘এই সংসদের জবাবদিহি নিয়ে আসার জন্য প্রধানমন্ত্রী প্রশ্নোত্তরের সম্মুখীন হয়েছেন। বিরোধী দলের প্রশ্নের উত্তর আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে দিচ্ছেন। সংসদীয় কমিটিকে শক্তিশালী করার জন্য মন্ত্রীর পরিবর্তে এমপিদের সভাপতি করেছেন।’
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে সামনে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে চুমকি বলেন, ‘এখন ১৯৭৫ সাল নয়, ২০২৩ সাল। বাংলাদেশ যাচ্ছে ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশের পথে। এখানে ষড়যন্ত্র করে কেউ পার পাবে না। আমরা সামনে এগিয়ে যাবই যাব।’
মেহের আফরোজ বলেন, আজকে বাংলাদেশ যে পর্যায়ে চলে গেছে, জনগণের কাছে ভোট চাওয়ার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। তার পরও কেন চাইতে হয়? চাইতে হয় সেই কারণে, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর একটা বিরাট প্রজন্ম ভুল তথ্য নিয়ে এই বাংলাদেশে বেড়ে উঠেছিল। তারা বঙ্গবন্ধুর ইতিহাস জানত না, এই দেশের কোনো ইতিহাসই সঠিকভাবে জানত না, যার কারণে এই প্রজন্ম আরও সমস্যার সৃষ্টি করছে।
মেহের আফরোজ বলেন, একধরনের বুদ্ধিজীবী শ্রেণি ভুলেই গেছে, বিজয়ের প্রাক্কালে এই দেশ যাতে মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে, সে জন্য বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছিল। অথচ কীভাবে সেই বুদ্ধিজীবীরা আবার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়! আমাদের ভাবতে অবাক লাগে, স্বাধীনতা দিবসে স্বাধীনতাকে কটাক্ষ করে একটি ছোট শিশুকে ১০ টাকা দিয়ে মিথ্যা তথ্য দিতে দ্বিধা করেনি। শিশুশ্রম সবার দৃষ্টিগোচর হয়েছে।
সরকারদলীয় সংসদ সদস্য বলেন, ‘মিথ্যা তথ্য দিয়ে উন্নত দেশের মানুষ বলে, সাংবাদিকদের কেন বিচার হবে? এটা হাস্যকর। যে দেশে জননেত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় মন্ত্রী-মিনিস্টারদেরও বিচার হয়, যে দেশে প্রতিটি স্তরের মানুষকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়, সেখানে একজন সাংবাদিক মিথ্যা তথ্য দিয়ে আমাদের শিশুদের দিয়ে আবার নতুন প্রজন্মকে ধ্বংস করার প্রয়াস করেছে, তাদের বিচার হবে না! আবার সেটা নিয়ে কথা বলে, এর চাইতে অবাক-বিস্ময়ের কিছু আছে বলে আমি মনে করি না। আমাদের সচেতন হতেই হবে। সচেতন না হয়ে উপায় নেই।’
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫