নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপি কখনো নিরপেক্ষ সরকারের কথা বলে, আবার কখনো নির্বাচনকালীন সরকারের কথা বলে। সর্বশেষ তাদের মাথায় জাতীয় সরকারের ভূত ঢুকেছে। বিএনপি কী চায়, তা নিজেরাই জানে না। তাদের বলব, এদিক-ওদিক না ঘুরে বরং নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন। ষড়যন্ত্র করে কোনো লাভ হয়নি, আন্দোলনও হয়নি, নির্বাচনে অংশ নিতেও ব্যর্থ হয়েছেন। বাকি সময়েও লাভ হওয়ার সম্ভাবনা নেই।’
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ ও নবায়নের জন্য বই বিতরণ অনুষ্ঠানে আজ শনিবার তিনি এসব কথা বলেন।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে বিএনপির গণ-অনশনের দিকে ইঙ্গিত করে ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি সবকিছু বেলা শেষ হয়ে গেলে করে। যখন যেটা করা দরকার, তাদের কর্মসূচি তার ধারেকাছেও নেই। গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী অতিপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম কমতে শুরু করেছে। তাই তাদের আন্দোলনের প্রয়োজন নেই, দ্রব্যমূল্য কমে আসছে, কমে যাবে।
বিএনপির আন্দোলনের নেতা কে জানতে চেয়ে আওয়ামী লীগ জনগণকে বিভ্রান্ত করছে, দলটির নেতাদের এমন দাবি প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ফখরুল সাহেব এটা তো জনগণেরই প্রশ্ন। দেশের মানুষ জানতে চায়, বিএনপি কথায় কথায় যে আন্দোলন ও গণ-অভ্যুত্থানের দিবাস্বপ্ন দেখে, তাতে তাদের নেতৃত্ব দেবে কে? বিএনপি যাকে নেতা বলছে, সে তো দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি। রাজনীতি করবে না বলে মুচলেকা দিয়ে লন্ডনে পালিয়েছে। জনগণ দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে ফিরিয়ে আনতে কেন অভ্যুত্থান করবে? আমরা প্রকৃত সত্য তুলে ধরে জনগণকে বিভ্রান্তি থেকে মুক্ত করতে চেয়েছি।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘জনগণ বুঝে গেছে বিএনপির গণ-অভ্যুত্থানের ডাক দুরভিসন্ধিমূলক, ফাঁকা আওয়াজ, যা মিথ্যাবাদী রাখাল বালকের শিশুতোষ গল্পের কাহিনি ছাড়া আর কিছু নয়। তারা একেক সময় একেক কথা বলে। দেশে কি গণ-অভ্যুত্থানের মতো পরিস্থিতি বিরাজমান আছে? জনগণ শেখ হাসিনার উন্নয়ন ও অর্জনে খুশি। গত ১৩ বছরে বিএনপি বহুবার ডাক দিয়ে সাড়া পায়নি। আন্দোলনের কোনো বস্তুগত পরিস্থিতি বাংলাদেশে কোথাও নেই। দল হিসেবে তাদের প্রস্তুতি আছে বলে বাস্তবে নাই।’
সময় ও স্রোত যেমন কারও জন্য অপেক্ষা করে না, তেমন নির্বাচনও বিএনপির জন্য অপেক্ষা করবে না জানিয়ে কাদের বলেন, সংবিধানমতে, যথাসময়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। এতে আপনাদের ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই। পরিবর্তনের একমাত্র পথ হচ্ছে নির্বাচন। নির্বাচন ছাড়া বাংলাদেশের ক্ষমতার মঞ্চ পরিবর্তনের কোনো স্বপ্ন দেখে লাভ নেই।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, দীপু মনি, হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বি এম মোজাম্মেল হক, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, এসএম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপি কখনো নিরপেক্ষ সরকারের কথা বলে, আবার কখনো নির্বাচনকালীন সরকারের কথা বলে। সর্বশেষ তাদের মাথায় জাতীয় সরকারের ভূত ঢুকেছে। বিএনপি কী চায়, তা নিজেরাই জানে না। তাদের বলব, এদিক-ওদিক না ঘুরে বরং নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন। ষড়যন্ত্র করে কোনো লাভ হয়নি, আন্দোলনও হয়নি, নির্বাচনে অংশ নিতেও ব্যর্থ হয়েছেন। বাকি সময়েও লাভ হওয়ার সম্ভাবনা নেই।’
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ ও নবায়নের জন্য বই বিতরণ অনুষ্ঠানে আজ শনিবার তিনি এসব কথা বলেন।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে বিএনপির গণ-অনশনের দিকে ইঙ্গিত করে ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি সবকিছু বেলা শেষ হয়ে গেলে করে। যখন যেটা করা দরকার, তাদের কর্মসূচি তার ধারেকাছেও নেই। গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী অতিপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম কমতে শুরু করেছে। তাই তাদের আন্দোলনের প্রয়োজন নেই, দ্রব্যমূল্য কমে আসছে, কমে যাবে।
বিএনপির আন্দোলনের নেতা কে জানতে চেয়ে আওয়ামী লীগ জনগণকে বিভ্রান্ত করছে, দলটির নেতাদের এমন দাবি প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ফখরুল সাহেব এটা তো জনগণেরই প্রশ্ন। দেশের মানুষ জানতে চায়, বিএনপি কথায় কথায় যে আন্দোলন ও গণ-অভ্যুত্থানের দিবাস্বপ্ন দেখে, তাতে তাদের নেতৃত্ব দেবে কে? বিএনপি যাকে নেতা বলছে, সে তো দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি। রাজনীতি করবে না বলে মুচলেকা দিয়ে লন্ডনে পালিয়েছে। জনগণ দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে ফিরিয়ে আনতে কেন অভ্যুত্থান করবে? আমরা প্রকৃত সত্য তুলে ধরে জনগণকে বিভ্রান্তি থেকে মুক্ত করতে চেয়েছি।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘জনগণ বুঝে গেছে বিএনপির গণ-অভ্যুত্থানের ডাক দুরভিসন্ধিমূলক, ফাঁকা আওয়াজ, যা মিথ্যাবাদী রাখাল বালকের শিশুতোষ গল্পের কাহিনি ছাড়া আর কিছু নয়। তারা একেক সময় একেক কথা বলে। দেশে কি গণ-অভ্যুত্থানের মতো পরিস্থিতি বিরাজমান আছে? জনগণ শেখ হাসিনার উন্নয়ন ও অর্জনে খুশি। গত ১৩ বছরে বিএনপি বহুবার ডাক দিয়ে সাড়া পায়নি। আন্দোলনের কোনো বস্তুগত পরিস্থিতি বাংলাদেশে কোথাও নেই। দল হিসেবে তাদের প্রস্তুতি আছে বলে বাস্তবে নাই।’
সময় ও স্রোত যেমন কারও জন্য অপেক্ষা করে না, তেমন নির্বাচনও বিএনপির জন্য অপেক্ষা করবে না জানিয়ে কাদের বলেন, সংবিধানমতে, যথাসময়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। এতে আপনাদের ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই। পরিবর্তনের একমাত্র পথ হচ্ছে নির্বাচন। নির্বাচন ছাড়া বাংলাদেশের ক্ষমতার মঞ্চ পরিবর্তনের কোনো স্বপ্ন দেখে লাভ নেই।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, দীপু মনি, হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বি এম মোজাম্মেল হক, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, এসএম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫