উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
বিএনপির মরণযাত্রা শুরু হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ শনিবার উত্তরার আজমপুরে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শীতবস্ত্র বিতরণ ও শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কোথায় গেল লাল কার্ড, কোথায় গেল গণ-অভ্যুত্থান, কোথায় গেল গণজোয়ার? জোয়ারে এখন ভাটার টান, গণজোয়ারে ভাটার টান। তাই এটা পদযাত্রা নয়, পেছন যাত্রা; এটা পদযাত্রা নয়, মরণযাত্রা। এভাবেই তারা পরাজিত হবে। আন্দোলনেও হবে, আগামী নির্বাচনেও হবে। তাদের মরণ হবে রাজনৈতিক মরণ।’
বিএনপি তো এখন কথার রাজা উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মির্জা ফখরুলের কাজ নেই, শুধু কথা। শুধু কথা বলার জাদু। আমরা কাজ করছি। আর বাধ্য হয়ে তাদের কথার জবাব দিচ্ছি। তারা একতরফা মিথ্যাচার করবে, আমরা কি চুপচাপ বসে থাকব? আমাদের অবশ্যই জবাব দিতে হবে। এত লাফালাফি, এত ছোটাছুটি, এত লোটা কম্বল, এত কাঁথা-বালিশ। সমাবেশ হলে সাত দিন দৌড়ে সব শেষ। সমাবেশস্থলে শুয়ে পড়ে। আর পাতিলের পর পাতিল খাবার তৈরি হয়। কোথায় গেল সেদিন।
‘আজকে শান্তি সমাবেশ থেকে আমি আপনাদের বলব, ডাক দিলেই চলে আসবেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা লড়াই করছি। রাজপথে আছি, রাজপথে থাকব। আগামী নির্বাচন পর্যন্ত রাজপথ ছাড়ব না। আমরা মানুষের পাশে ছিলাম। এই শীতের কষ্টেও মানুষের পাশে আছি। দুঃখে, কষ্টে, দুর্যোগে, বন্যায়, জলোচ্ছ্বাসে মানুষের পাশে ছিলাম। নির্বাচনে জিতলেও আছি, নির্বাচনে হেরে গেলেও আছি।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘জেতা-হারা আল্লাহ পাকের ইচ্ছা, জনগণের ইচ্ছে। জনগণ চাইলে আমরা নির্বাচিত হব। আর জনগণ না চাইলে ২০০১ সালের মতো আমরা বিদায় নেব। এটাই তো আওয়ামী লীগের রাজনীতি। আমরা জোর করে, বন্দুকের নল উঁচিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার বা ক্ষমতায় থাকার দল নয়। এই দলের শিকড় বাংলাদেশের মাটির গভীরে। অনেক গভীরে। তাই আওয়ামী লীগকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেবেন, এই দিবাস্বপ্ন দেখে লাভ নেই। আওয়ামী লীগ পালাবে না। আওয়ামী লীগ পালাবার দল না। এই দেশেতে জন্ম আমার, এই দেশেতে মরি।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমাদের এখানে কয়েক ঘণ্টার নোটিশে বিশাল সমাবেশ। আমরা পাল্টাপাল্টি নই। তারা করছে পদযাত্রা, আমরা শীতবস্ত্র বিতরণ করছি। তারা বাড্ডাতে, আমরা উত্তরায়। নেত্রী বলে দিয়েছেন, কোনো সংঘাত নয়, কোনো উসকানি নয়। নেত্রীর কথায় তাদের থেকে অনেক দূরে আমাদের কর্মসূচি পালন করছি।’
‘খেলা হবে, খেলা হবে। আন্দোলনে হবে, নির্বাচনে হবে। বিএনপির বিরুদ্ধে খেলা হবে। বিএনপি কয় ৫৪ দল। তারা বলে ১০ দফা, আবার বলে রাষ্ট্র মেরামতের ২৭ দফা, আবার বলে সমমনাদের ১৪ দফা। ৫১ দফা আন্দোলন হচ্ছে। দল হচ্ছে ৫৪টা। জগাখিচুড়ি, ঐক্যজোট জগাখিচুড়ি। বিএনপির কর্মসূচি কোনো দিনও এই দেশে সফল হবে না। খেলা হবে ভোট চুরির বিরুদ্ধে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে, হাওয়া ভবনের বিরুদ্ধে, লুটপাটের বিরুদ্ধে, অর্থ পাচারের বিরুদ্ধে, ভোট ডাকাতির বিরুদ্ধে, ভুয়া ভোটের বিরুদ্ধে। আন্দোলনে খেলা হবে, আগামী নির্বাচনে হবে। আগামী নির্বাচনে ফাইনাল খেলা হবে। প্রস্তুত হয়ে যান। ঘরে ঘরে যান। মানুষের কাছে যান, গণসংযোগ করুন। সদস্য সংগ্রহ অভিযান করুন। শেখ হাসিনার উন্নয়ন, আর আপনাদের (বিএনপি) আচরণ—এ দুটো মিলেই ভোটের আসরে খেলা হবে।’
শীতবস্ত্র বিতরণের এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ হাবিব হাসান। বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, উপপ্রচার সম্পাদক সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম ও আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট সানজিদা খান।
বিএনপির মরণযাত্রা শুরু হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ শনিবার উত্তরার আজমপুরে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শীতবস্ত্র বিতরণ ও শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কোথায় গেল লাল কার্ড, কোথায় গেল গণ-অভ্যুত্থান, কোথায় গেল গণজোয়ার? জোয়ারে এখন ভাটার টান, গণজোয়ারে ভাটার টান। তাই এটা পদযাত্রা নয়, পেছন যাত্রা; এটা পদযাত্রা নয়, মরণযাত্রা। এভাবেই তারা পরাজিত হবে। আন্দোলনেও হবে, আগামী নির্বাচনেও হবে। তাদের মরণ হবে রাজনৈতিক মরণ।’
বিএনপি তো এখন কথার রাজা উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মির্জা ফখরুলের কাজ নেই, শুধু কথা। শুধু কথা বলার জাদু। আমরা কাজ করছি। আর বাধ্য হয়ে তাদের কথার জবাব দিচ্ছি। তারা একতরফা মিথ্যাচার করবে, আমরা কি চুপচাপ বসে থাকব? আমাদের অবশ্যই জবাব দিতে হবে। এত লাফালাফি, এত ছোটাছুটি, এত লোটা কম্বল, এত কাঁথা-বালিশ। সমাবেশ হলে সাত দিন দৌড়ে সব শেষ। সমাবেশস্থলে শুয়ে পড়ে। আর পাতিলের পর পাতিল খাবার তৈরি হয়। কোথায় গেল সেদিন।
‘আজকে শান্তি সমাবেশ থেকে আমি আপনাদের বলব, ডাক দিলেই চলে আসবেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা লড়াই করছি। রাজপথে আছি, রাজপথে থাকব। আগামী নির্বাচন পর্যন্ত রাজপথ ছাড়ব না। আমরা মানুষের পাশে ছিলাম। এই শীতের কষ্টেও মানুষের পাশে আছি। দুঃখে, কষ্টে, দুর্যোগে, বন্যায়, জলোচ্ছ্বাসে মানুষের পাশে ছিলাম। নির্বাচনে জিতলেও আছি, নির্বাচনে হেরে গেলেও আছি।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘জেতা-হারা আল্লাহ পাকের ইচ্ছা, জনগণের ইচ্ছে। জনগণ চাইলে আমরা নির্বাচিত হব। আর জনগণ না চাইলে ২০০১ সালের মতো আমরা বিদায় নেব। এটাই তো আওয়ামী লীগের রাজনীতি। আমরা জোর করে, বন্দুকের নল উঁচিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার বা ক্ষমতায় থাকার দল নয়। এই দলের শিকড় বাংলাদেশের মাটির গভীরে। অনেক গভীরে। তাই আওয়ামী লীগকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেবেন, এই দিবাস্বপ্ন দেখে লাভ নেই। আওয়ামী লীগ পালাবে না। আওয়ামী লীগ পালাবার দল না। এই দেশেতে জন্ম আমার, এই দেশেতে মরি।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমাদের এখানে কয়েক ঘণ্টার নোটিশে বিশাল সমাবেশ। আমরা পাল্টাপাল্টি নই। তারা করছে পদযাত্রা, আমরা শীতবস্ত্র বিতরণ করছি। তারা বাড্ডাতে, আমরা উত্তরায়। নেত্রী বলে দিয়েছেন, কোনো সংঘাত নয়, কোনো উসকানি নয়। নেত্রীর কথায় তাদের থেকে অনেক দূরে আমাদের কর্মসূচি পালন করছি।’
‘খেলা হবে, খেলা হবে। আন্দোলনে হবে, নির্বাচনে হবে। বিএনপির বিরুদ্ধে খেলা হবে। বিএনপি কয় ৫৪ দল। তারা বলে ১০ দফা, আবার বলে রাষ্ট্র মেরামতের ২৭ দফা, আবার বলে সমমনাদের ১৪ দফা। ৫১ দফা আন্দোলন হচ্ছে। দল হচ্ছে ৫৪টা। জগাখিচুড়ি, ঐক্যজোট জগাখিচুড়ি। বিএনপির কর্মসূচি কোনো দিনও এই দেশে সফল হবে না। খেলা হবে ভোট চুরির বিরুদ্ধে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে, হাওয়া ভবনের বিরুদ্ধে, লুটপাটের বিরুদ্ধে, অর্থ পাচারের বিরুদ্ধে, ভোট ডাকাতির বিরুদ্ধে, ভুয়া ভোটের বিরুদ্ধে। আন্দোলনে খেলা হবে, আগামী নির্বাচনে হবে। আগামী নির্বাচনে ফাইনাল খেলা হবে। প্রস্তুত হয়ে যান। ঘরে ঘরে যান। মানুষের কাছে যান, গণসংযোগ করুন। সদস্য সংগ্রহ অভিযান করুন। শেখ হাসিনার উন্নয়ন, আর আপনাদের (বিএনপি) আচরণ—এ দুটো মিলেই ভোটের আসরে খেলা হবে।’
শীতবস্ত্র বিতরণের এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ হাবিব হাসান। বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, উপপ্রচার সম্পাদক সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম ও আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট সানজিদা খান।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫