নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজে লিপ্ত থাকার অভিযোগে দলের ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সিদ্ধান্তে প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে শওকত মাহমুদকে বহিষ্কার করা হয়। আজ মঙ্গলবার বিএনপির সহদপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে গত বছর এপ্রিলে দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে পেশাজীবীদের ব্যানারে সমাবেশ করায় শওকত মাহমুদের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছিল বিএনপি। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত চিঠিতে তাঁর কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছিল দল।
এর আগে, গত বছর ২৭ মার্চ জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির’ দাবিতে ‘পেশাজীবী সমাজের’ ব্যানারে সমাবেশ হয়। ওই সমাবেশে শওকত মাহমুদসহ বিএনপির কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগরের বিএনপি ও অঙ্গ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন। ওই সমাবেশে লে. জেনারেল (অব.) চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দীও ছিলেন।
এ নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে শওকত মাহমুদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। গত বছর ১ এপ্রিল বিএনপি সমর্থক সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের এক বৈঠকে তাঁকে বহিষ্কার করতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে সুপারিশ করা হয়।
এর আগে ২০১৯ সালের ৫ ডিসেম্বর হাইকোর্টের সামনের বিক্ষোভে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি জানানো হয়। পরের বছরের ১৩ ডিসেম্বর ‘সরকারের পতনের’ লক্ষ্যে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ ও জমায়েত করা হয়। এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত থাকায় ওই সময়ে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান হাফিজউদ্দিন আহমেদ ও শওকত মাহমুদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল।
দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজে লিপ্ত থাকার অভিযোগে দলের ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সিদ্ধান্তে প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে শওকত মাহমুদকে বহিষ্কার করা হয়। আজ মঙ্গলবার বিএনপির সহদপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে গত বছর এপ্রিলে দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে পেশাজীবীদের ব্যানারে সমাবেশ করায় শওকত মাহমুদের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছিল বিএনপি। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত চিঠিতে তাঁর কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছিল দল।
এর আগে, গত বছর ২৭ মার্চ জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির’ দাবিতে ‘পেশাজীবী সমাজের’ ব্যানারে সমাবেশ হয়। ওই সমাবেশে শওকত মাহমুদসহ বিএনপির কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগরের বিএনপি ও অঙ্গ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন। ওই সমাবেশে লে. জেনারেল (অব.) চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দীও ছিলেন।
এ নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে শওকত মাহমুদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। গত বছর ১ এপ্রিল বিএনপি সমর্থক সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের এক বৈঠকে তাঁকে বহিষ্কার করতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে সুপারিশ করা হয়।
এর আগে ২০১৯ সালের ৫ ডিসেম্বর হাইকোর্টের সামনের বিক্ষোভে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি জানানো হয়। পরের বছরের ১৩ ডিসেম্বর ‘সরকারের পতনের’ লক্ষ্যে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ ও জমায়েত করা হয়। এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত থাকায় ওই সময়ে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান হাফিজউদ্দিন আহমেদ ও শওকত মাহমুদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫