নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যুৎ নিয়ে যাঁরা দুর্নীতির কথা বলেন, তাঁরাই প্রকৃতপক্ষে দুর্নীতির পৃষ্ঠপোষক বলে মন্তব্য করেছেন সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন তিনি।
শেখ হাসিনা সরকার বিদ্যুৎ নিয়ে দুর্নীতি করলে বিদ্যুৎ উৎপাদন ২৫ হাজার ৫৬৬ মেগাওয়াটে উন্নীত করা সম্ভব হতো না, শিল্পায়নের বিকাশ ঘটত না, অর্থনীতির সমৃদ্ধি ও প্রবৃদ্ধি ঘটত না বলে দাবি করেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বরং শেখ হাসিনার সরকার বিএনপির বেসামাল দুর্নীতি ও লুটপাটের পথ বন্ধ করে দেশের জন্য এনার্জি সিকিউরিটি নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছে। দেশের প্রতিটি ঘরে পৌঁছে দিয়েছে বিদ্যুতের আলো।
২০০১ সালে ক্ষমতায় আসার জন্য বিএনপি দেশের মূল্যবান খনিজ সম্পদ বিদেশিদের হাতে তুলে দিয়েছিল বলে দাবি করেন মন্ত্রী। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নিয়ে বিএনপি যে অব্যাহত অপপ্রচার আর মিথ্যাচার করছে, তা নিজেদের ব্যর্থতা আড়ালের অপপ্রয়াস ছাড়া আর কিছুই নয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সেক্টরে শেখ হাসিনা সরকার বৈপ্লবিক সাফল্য দেখিয়েছেন দাবি করে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে দেশে মাথাপিছু বিদ্যুৎ উৎপাদন ছিল ২২০ কিলোওয়াট, যা বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ৫৬০ কিলোওয়াট। ২০০৯ সালের শুরুতে দেশে বিদ্যুৎ সুবিধার আওতাভুক্ত ছিল মোট জনসংখ্যার ৪৭ শতাংশ, যা বর্তমানে দাঁড়িয়েছে শতভাগ।
২০০৯ সালে বিদ্যুৎ উৎপাদন ছিল ৩ হাজার ২৬৭ মেগাওয়াট, বর্তমানে বিদ্যুৎ সরবরাহের ক্ষমতা ২৫ হাজার ৫৬৬ মেগাওয়াটে উন্নীত হয়েছে জানিয়ে কাদের বলেন, ২০০৯ সালের শুরুতে দেশে বিদ্যুৎগ্রাহকের সংখ্যা ছিল ১ কোটি ৮ লাখ। ২০২২ সালের এপ্রিলে এসে গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ কোটি ২৭ লাখ।
সরকারের এই সাফল্যে বিএনপি ঈর্ষান্বিত হয়ে অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে বলে দাবি তাঁর। সেতুমন্ত্রী বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার আশঙ্কা কাটাতে আগাম ব্যবস্থা হিসেবে বাংলাদেশকেও কিছু সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে হয়েছে। এর অংশ হিসেবে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং বিদ্যুৎ সরবরাহে রেশনিং করা হচ্ছে, যা একটি সাময়িক পদক্ষেপ।
সেতুমন্ত্রী আরও বলেন, একটি মহল ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানির ভুয়া জিগির তুলছে। প্রকৃতপক্ষে ভারত থেকে দেশে আমদানি করা বিদ্যুতের পরিমাণ মোটের ওপর মাত্র ১০ শতাংশ। আবার কেউ কেউ বলছেন, দেশে নাকি ১৩ দিনের অকটেন এবং ১৭ দিনের পেট্রলের রিজার্ভ আছে। দেশে তেল মজুত আছে ৩৭ দিনের, তারা এ কথা বলছে জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি করার জন্য। প্রকৃত সত্য হচ্ছে, দেশে তেল মজুতের সক্ষমতা রয়েছে ৪০ দিনের।
বিদ্যুৎ নিয়ে যাঁরা দুর্নীতির কথা বলেন, তাঁরাই প্রকৃতপক্ষে দুর্নীতির পৃষ্ঠপোষক বলে মন্তব্য করেছেন সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন তিনি।
শেখ হাসিনা সরকার বিদ্যুৎ নিয়ে দুর্নীতি করলে বিদ্যুৎ উৎপাদন ২৫ হাজার ৫৬৬ মেগাওয়াটে উন্নীত করা সম্ভব হতো না, শিল্পায়নের বিকাশ ঘটত না, অর্থনীতির সমৃদ্ধি ও প্রবৃদ্ধি ঘটত না বলে দাবি করেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বরং শেখ হাসিনার সরকার বিএনপির বেসামাল দুর্নীতি ও লুটপাটের পথ বন্ধ করে দেশের জন্য এনার্জি সিকিউরিটি নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়েছে। দেশের প্রতিটি ঘরে পৌঁছে দিয়েছে বিদ্যুতের আলো।
২০০১ সালে ক্ষমতায় আসার জন্য বিএনপি দেশের মূল্যবান খনিজ সম্পদ বিদেশিদের হাতে তুলে দিয়েছিল বলে দাবি করেন মন্ত্রী। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নিয়ে বিএনপি যে অব্যাহত অপপ্রচার আর মিথ্যাচার করছে, তা নিজেদের ব্যর্থতা আড়ালের অপপ্রয়াস ছাড়া আর কিছুই নয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সেক্টরে শেখ হাসিনা সরকার বৈপ্লবিক সাফল্য দেখিয়েছেন দাবি করে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে দেশে মাথাপিছু বিদ্যুৎ উৎপাদন ছিল ২২০ কিলোওয়াট, যা বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ৫৬০ কিলোওয়াট। ২০০৯ সালের শুরুতে দেশে বিদ্যুৎ সুবিধার আওতাভুক্ত ছিল মোট জনসংখ্যার ৪৭ শতাংশ, যা বর্তমানে দাঁড়িয়েছে শতভাগ।
২০০৯ সালে বিদ্যুৎ উৎপাদন ছিল ৩ হাজার ২৬৭ মেগাওয়াট, বর্তমানে বিদ্যুৎ সরবরাহের ক্ষমতা ২৫ হাজার ৫৬৬ মেগাওয়াটে উন্নীত হয়েছে জানিয়ে কাদের বলেন, ২০০৯ সালের শুরুতে দেশে বিদ্যুৎগ্রাহকের সংখ্যা ছিল ১ কোটি ৮ লাখ। ২০২২ সালের এপ্রিলে এসে গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ কোটি ২৭ লাখ।
সরকারের এই সাফল্যে বিএনপি ঈর্ষান্বিত হয়ে অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে বলে দাবি তাঁর। সেতুমন্ত্রী বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তার আশঙ্কা কাটাতে আগাম ব্যবস্থা হিসেবে বাংলাদেশকেও কিছু সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে হয়েছে। এর অংশ হিসেবে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং বিদ্যুৎ সরবরাহে রেশনিং করা হচ্ছে, যা একটি সাময়িক পদক্ষেপ।
সেতুমন্ত্রী আরও বলেন, একটি মহল ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানির ভুয়া জিগির তুলছে। প্রকৃতপক্ষে ভারত থেকে দেশে আমদানি করা বিদ্যুতের পরিমাণ মোটের ওপর মাত্র ১০ শতাংশ। আবার কেউ কেউ বলছেন, দেশে নাকি ১৩ দিনের অকটেন এবং ১৭ দিনের পেট্রলের রিজার্ভ আছে। দেশে তেল মজুত আছে ৩৭ দিনের, তারা এ কথা বলছে জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি করার জন্য। প্রকৃত সত্য হচ্ছে, দেশে তেল মজুতের সক্ষমতা রয়েছে ৪০ দিনের।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫