নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের নেতাদের বিষয়বস্তু জেনে বক্তব্য দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ শুক্রবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে গণহত্যা দিবস উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত স্মরণ সভায় এমন নির্দেশনা দেন কাদের।
করোনাভাইরাস পরবর্তীতে আজকেই প্রথম রাজধানী ঢাকায় উন্মুক্ত রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করে আওয়ামী লীগ। সেখানে দলটির কেন্দ্রীয় নেতা ছাড়াও ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের ১০ জনের অধিক নেতা বক্তব্য রাখেন। নগরের নেতাদের অধিকাংশ স্মরণসভার বিষয়বস্তু নিয়ে কথা বলেননি। তারা বিভিন্ন রাজনৈতিক কথা বলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে নেতাদের এমন বক্তৃতা নিয়ে সমালোচনা করেন ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, আজকে এখানে কথা বলার মতো পরিবেশ তেমন একটা নেই। অনেক বক্তব্য হয়েছে। নেতাদের একটি কথা বলে, এ রকম জনসভার বিষয়বস্তু যেনে তারপর বক্তৃতা করা দরকার। বিষয়বস্তুর ধারের কাছেও নেই অনেকেই। বিষয়বস্তু জানতে হবে। কোথাকার গণহত্যা, কিসের গণহত্যা, কে স্বীকৃতি দেবে, জাতিসংঘে আমরা কি করেছি।
বক্তব্যের শেষের দিকে কাদের বলেন, আজকে আমি বেশি কথা বলব না। যেই কথা সেই কাজ। বিষয়ের বাইরে এলোপাতাড়ি বক্তব্য দিয়ে লাভ নাই। বিষয় নিয়ে কথা বলুন। গলা উঁচু করুন, দাবি আদায়ে সোচ্চার হোন।
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মান্নাফী, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি। আরও বক্তব্য রাখেন দক্ষিণের সহসভাপতি দিলীপ রায়, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিরাজ হোসেন, মহিউদ্দিন আহমেদ মহি প্রমুখ।
আওয়ামী লীগের নেতাদের বিষয়বস্তু জেনে বক্তব্য দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ শুক্রবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে গণহত্যা দিবস উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত স্মরণ সভায় এমন নির্দেশনা দেন কাদের।
করোনাভাইরাস পরবর্তীতে আজকেই প্রথম রাজধানী ঢাকায় উন্মুক্ত রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করে আওয়ামী লীগ। সেখানে দলটির কেন্দ্রীয় নেতা ছাড়াও ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের ১০ জনের অধিক নেতা বক্তব্য রাখেন। নগরের নেতাদের অধিকাংশ স্মরণসভার বিষয়বস্তু নিয়ে কথা বলেননি। তারা বিভিন্ন রাজনৈতিক কথা বলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে নেতাদের এমন বক্তৃতা নিয়ে সমালোচনা করেন ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, আজকে এখানে কথা বলার মতো পরিবেশ তেমন একটা নেই। অনেক বক্তব্য হয়েছে। নেতাদের একটি কথা বলে, এ রকম জনসভার বিষয়বস্তু যেনে তারপর বক্তৃতা করা দরকার। বিষয়বস্তুর ধারের কাছেও নেই অনেকেই। বিষয়বস্তু জানতে হবে। কোথাকার গণহত্যা, কিসের গণহত্যা, কে স্বীকৃতি দেবে, জাতিসংঘে আমরা কি করেছি।
বক্তব্যের শেষের দিকে কাদের বলেন, আজকে আমি বেশি কথা বলব না। যেই কথা সেই কাজ। বিষয়ের বাইরে এলোপাতাড়ি বক্তব্য দিয়ে লাভ নাই। বিষয় নিয়ে কথা বলুন। গলা উঁচু করুন, দাবি আদায়ে সোচ্চার হোন।
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মান্নাফী, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি। আরও বক্তব্য রাখেন দক্ষিণের সহসভাপতি দিলীপ রায়, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিরাজ হোসেন, মহিউদ্দিন আহমেদ মহি প্রমুখ।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫