নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তার মোড়ে জড়ো হয়েছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। পূর্বঘোষিত শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রায় অংশ নিতে এসেছেন তাঁরা। ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সামনের রাস্তার উল্টো পাশে ট্রাকের ওপর করা হয়েছে মঞ্চ। রাস্তার দুই পাশে ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের অবস্থানের কারণে বেলা ৩টা থেকে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে সমাবেশস্থলের দুই পাশে তীব্র যানজট তৈরি হয়েছে।
আজ বুধবারবেলা ৩টায় শুরু হয় ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের আয়োজনে এ শোভাযাত্রা। বিকেলে কর্মসূচি শুরুর কথা থাকলেও বেলা ১টা থেকেই সমাবেশস্থলে আসতে থাকেন নেতা-কর্মীরা। ‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগানে মুখরিত হয় সমাবেশস্থল। সরকারের উন্নয়নের নানা চিত্র তুলে ধরে কারও হাতে ব্যানার, কারও হাতে ফেস্টুন, কেউবা প্লাকার্ড নিয়ে হাজির হয়েছেন এই শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রায়। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত এতে বক্তব্য দিচ্ছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জানিয়েছেন, বিএনপি-জামায়াতের নৈরাজ্য ও অরাজকতাকে মোকাবিলা ও শেখ হাসিনার সরকারকে পুনরায় নির্বাচিত করতে তাঁরা মাঠে থাকবেন।
আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রা সাতরাস্তা থেকে তিব্বত, নাবিস্কো হয়ে মহাখালী বাস টার্মিনাল পর্যন্ত হওয়ার কথা রয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনে থেকে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর পর্যন্ত শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রা করে।
জানতে চাইলে, ট্রাফিক তেজগাঁও বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার সাহেদ আল মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, আওয়ামী লীগের শোভাযাত্রার কারণে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তার মোড় থেকে মহাখালী পর্যন্ত রাস্তার একাংশ বন্ধ হয়ে গেছে। অন্য অংশে ধীর গতিতে যানবাহন চলেছে।
খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তার মোড়ে জড়ো হয়েছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। পূর্বঘোষিত শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রায় অংশ নিতে এসেছেন তাঁরা। ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সামনের রাস্তার উল্টো পাশে ট্রাকের ওপর করা হয়েছে মঞ্চ। রাস্তার দুই পাশে ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের অবস্থানের কারণে বেলা ৩টা থেকে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে সমাবেশস্থলের দুই পাশে তীব্র যানজট তৈরি হয়েছে।
আজ বুধবারবেলা ৩টায় শুরু হয় ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের আয়োজনে এ শোভাযাত্রা। বিকেলে কর্মসূচি শুরুর কথা থাকলেও বেলা ১টা থেকেই সমাবেশস্থলে আসতে থাকেন নেতা-কর্মীরা। ‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগানে মুখরিত হয় সমাবেশস্থল। সরকারের উন্নয়নের নানা চিত্র তুলে ধরে কারও হাতে ব্যানার, কারও হাতে ফেস্টুন, কেউবা প্লাকার্ড নিয়ে হাজির হয়েছেন এই শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রায়। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত এতে বক্তব্য দিচ্ছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জানিয়েছেন, বিএনপি-জামায়াতের নৈরাজ্য ও অরাজকতাকে মোকাবিলা ও শেখ হাসিনার সরকারকে পুনরায় নির্বাচিত করতে তাঁরা মাঠে থাকবেন।
আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রা সাতরাস্তা থেকে তিব্বত, নাবিস্কো হয়ে মহাখালী বাস টার্মিনাল পর্যন্ত হওয়ার কথা রয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনে থেকে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর পর্যন্ত শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রা করে।
জানতে চাইলে, ট্রাফিক তেজগাঁও বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার সাহেদ আল মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, আওয়ামী লীগের শোভাযাত্রার কারণে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তার মোড় থেকে মহাখালী পর্যন্ত রাস্তার একাংশ বন্ধ হয়ে গেছে। অন্য অংশে ধীর গতিতে যানবাহন চলেছে।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫