নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে প্রতিদ্বন্দ্বীহীন নির্বাচন জায়েজ করতে আওয়ামী লীগ সরকার বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদার মতোই আরেকজনকে খুঁজছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
আজ রবিবার গণতন্ত্র ফোরাম আয়োজিত 'গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে স্বাধীন নির্বাচন কমিশন ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের ভূমিকা' শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের সাহেব ও হাছান মাহমুদকে উদ্দেশ করে রিজভী বলেন, `বর্তমান নির্বাচন কমিশনারের মেয়াদ শেষ। এখন এ ধরনের আরও একজন নুরুল হুদাকে তো খুঁজে বের করতে হবে। গত নির্বাচনে যেমন রাতে ভোট নিয়ে নির্বাচনকে বৈধতা দিয়েছেন, আগামী নির্বাচনেও যেন এভাবেই নির্বাচন করে বৈধতা দেওয়া যায়, এ জন্য তাঁরা এমনই একজন নুরুল হুদাকে খুঁজছেন। এ জন্য নানা ধরনের কথাবার্তা বলছেন। কারণ নিশিরাতে প্রতিদ্বন্দ্বীহীন নির্বাচন জায়েজ করবে কে? এ জন্য নুরুল হুদাকে আপনাদের খুব বেশি প্রয়োজন।'
সাংবাদিক নেতাদের ব্যাংক হিসেব তলব নিয়ে তিনি বলেন, সামনে নির্বাচন আসছে। এই নির্বাচন নিয়ে সরকার নানা ধরনের অরাজকতা করবে। অপতৎপরতা চালাবে। এসব নিয়ে যেন সাংবাদিকেরা না লেখেন, যেন সংবাদ প্রচার না করেন। এ জন্যই বাংলাদেশ ব্যাংককে রাষ্ট্রীয় অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, জিয়াউর রহমানের যুদ্ধ নিয়ে তিনি প্রশ্ন করেন। প্রশ্ন তুলতেই পারেন। কোনো প্রকার অনুশোচনা থেকে হয়তো প্রশ্ন তুলতেই পারেন। তার পিতা পাকিস্তান বাহিনী আসার সঙ্গে সঙ্গেই চলে গেলেন। উনি বাসা থেকে চলে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিতে পারেননি। এ সময় একজন মেজর মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছেন, এ জন্য প্রধানমন্ত্রীর অনুশোচনা হতে পারে।
দেশে প্রতিদ্বন্দ্বীহীন নির্বাচন জায়েজ করতে আওয়ামী লীগ সরকার বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদার মতোই আরেকজনকে খুঁজছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
আজ রবিবার গণতন্ত্র ফোরাম আয়োজিত 'গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে স্বাধীন নির্বাচন কমিশন ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের ভূমিকা' শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের সাহেব ও হাছান মাহমুদকে উদ্দেশ করে রিজভী বলেন, `বর্তমান নির্বাচন কমিশনারের মেয়াদ শেষ। এখন এ ধরনের আরও একজন নুরুল হুদাকে তো খুঁজে বের করতে হবে। গত নির্বাচনে যেমন রাতে ভোট নিয়ে নির্বাচনকে বৈধতা দিয়েছেন, আগামী নির্বাচনেও যেন এভাবেই নির্বাচন করে বৈধতা দেওয়া যায়, এ জন্য তাঁরা এমনই একজন নুরুল হুদাকে খুঁজছেন। এ জন্য নানা ধরনের কথাবার্তা বলছেন। কারণ নিশিরাতে প্রতিদ্বন্দ্বীহীন নির্বাচন জায়েজ করবে কে? এ জন্য নুরুল হুদাকে আপনাদের খুব বেশি প্রয়োজন।'
সাংবাদিক নেতাদের ব্যাংক হিসেব তলব নিয়ে তিনি বলেন, সামনে নির্বাচন আসছে। এই নির্বাচন নিয়ে সরকার নানা ধরনের অরাজকতা করবে। অপতৎপরতা চালাবে। এসব নিয়ে যেন সাংবাদিকেরা না লেখেন, যেন সংবাদ প্রচার না করেন। এ জন্যই বাংলাদেশ ব্যাংককে রাষ্ট্রীয় অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, জিয়াউর রহমানের যুদ্ধ নিয়ে তিনি প্রশ্ন করেন। প্রশ্ন তুলতেই পারেন। কোনো প্রকার অনুশোচনা থেকে হয়তো প্রশ্ন তুলতেই পারেন। তার পিতা পাকিস্তান বাহিনী আসার সঙ্গে সঙ্গেই চলে গেলেন। উনি বাসা থেকে চলে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিতে পারেননি। এ সময় একজন মেজর মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছেন, এ জন্য প্রধানমন্ত্রীর অনুশোচনা হতে পারে।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫