নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেছেন, ‘এই অর্জিত স্বাধীনতার মধ্য দিয়ে সামনের দিকে যে সরকার আসবে, সেই সরকারও যদি হাসিনার মতো এ দেশে ফ্যাসিস্ট কায়েম করে, আমরা সেটি কখনোই মেনে নেব না। আমরা আবারও রাজপথে লড়াই করব।’ আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলনের উদ্যোগে আয়োজিত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতীয় অপতথ্য ও অপপ্রচার বন্ধের দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ড. ইউনূসকে উদ্দেশ্য করে জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ‘বাংলাদেশে এখন জাতিসংঘের মহাসচিব এসেছেন। আপনি তাকে বলে দেবেন-শেখ হাসিনা রোহিঙ্গাদের নিয়ে রাজনীতি করে টাকা কামিয়েছে। আপনি মহাসচিবকে আরও বলে দেবেন যে, তারেক রহমান ও খালেদা জিয়ার হারাবার কিছু নেই।’
বিএনপি চেয়ারপারসনের এ উপদেষ্টা বলেন, ‘শেখ হাসিনা দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে ভারতীয় স্বার্থ রক্ষার চেষ্টা করছেন এবং ফ্যাসিবাদী শাসন কায়েম করেছেন।’
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে উদ্দেশ্য করে ফারুক বলেন, ‘আপনি যদি বাংলাদেশের মানুষকে ভালোবাসতেন, তাহলে হাসিনার মতো ফ্যাসিস্টকে আপনি কোনো দিনও সমর্থন দিতেন না। বাংলাদেশকে নিয়ে ভারতের ষড়যন্ত্র আর সহ্য করা হবে না। ভারতের স্বার্থ রক্ষা করতে গিয়ে বাংলাদেশকে মরুভূমি করেছে শেখ হাসিনা। এ দেশের মাটিতে হাসিনার সমস্ত অপকর্মের বিচার হবে।’
এ সময় মাগুরায় ধর্ষণের ঘটনায় সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানান তিনি।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি এম জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন—বিএনপির চেয়ারপারসন উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, মৎস্যজীবী দলের সদস্য ইসমাইল হোসেন সিরাজীসহ সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেছেন, ‘এই অর্জিত স্বাধীনতার মধ্য দিয়ে সামনের দিকে যে সরকার আসবে, সেই সরকারও যদি হাসিনার মতো এ দেশে ফ্যাসিস্ট কায়েম করে, আমরা সেটি কখনোই মেনে নেব না। আমরা আবারও রাজপথে লড়াই করব।’ আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলনের উদ্যোগে আয়োজিত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতীয় অপতথ্য ও অপপ্রচার বন্ধের দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ড. ইউনূসকে উদ্দেশ্য করে জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ‘বাংলাদেশে এখন জাতিসংঘের মহাসচিব এসেছেন। আপনি তাকে বলে দেবেন-শেখ হাসিনা রোহিঙ্গাদের নিয়ে রাজনীতি করে টাকা কামিয়েছে। আপনি মহাসচিবকে আরও বলে দেবেন যে, তারেক রহমান ও খালেদা জিয়ার হারাবার কিছু নেই।’
বিএনপি চেয়ারপারসনের এ উপদেষ্টা বলেন, ‘শেখ হাসিনা দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে ভারতীয় স্বার্থ রক্ষার চেষ্টা করছেন এবং ফ্যাসিবাদী শাসন কায়েম করেছেন।’
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে উদ্দেশ্য করে ফারুক বলেন, ‘আপনি যদি বাংলাদেশের মানুষকে ভালোবাসতেন, তাহলে হাসিনার মতো ফ্যাসিস্টকে আপনি কোনো দিনও সমর্থন দিতেন না। বাংলাদেশকে নিয়ে ভারতের ষড়যন্ত্র আর সহ্য করা হবে না। ভারতের স্বার্থ রক্ষা করতে গিয়ে বাংলাদেশকে মরুভূমি করেছে শেখ হাসিনা। এ দেশের মাটিতে হাসিনার সমস্ত অপকর্মের বিচার হবে।’
এ সময় মাগুরায় ধর্ষণের ঘটনায় সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানান তিনি।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি এম জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন—বিএনপির চেয়ারপারসন উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, মৎস্যজীবী দলের সদস্য ইসমাইল হোসেন সিরাজীসহ সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫