নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘ওবায়দুল কাদের সাহেব বলেছেন—বিএনপির নাকি হাঁটু ভাঙা। বিএনপি যে হাঁটু ভাঙা নয়, সেটা তো টের পাচ্ছেন। লাঠিও আমরা নিইনি। কিন্তু আপনাদের ইতিমধ্যে কোমর ভেঙে গেছে। শুধু লাঠি নয়, রামদা, তলোয়ার এবং পুলিশের বন্দুকের ওপর আপনারা এখন আছেন। আপনারা জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছেন।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রলীগের হামলার প্রতিবাদে ছাত্রদল আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন।
সমাবেশে ‘আওয়ামী লীগ পরাজয় স্বীকার করে নিয়েছে’–এমন মন্তব্য করে সময় থাকতে সরকারকে নিরাপদে সরে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘এখনো সময় আছে পদত্যাগ করুন, সেফ এক্সিট নেন এবং একটা নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন।’
দেশে গণতন্ত্র ও নিরাপত্তা নেই অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার রক্ষার জন্য যখন দেশের জনগণ জেগে উঠেছে, তখন তা দমন করতে সরকার সন্ত্রাসের আশ্রয় নিয়েছে। তারা আজকে গুলি করে, গুম করে, মিথ্যা মামলা দিয়ে আন্দোলন দমন করার চেষ্টা চালাচ্ছে। ১৫ বছর ধরে হত্যা, নির্যাতন চালানো হচ্ছে, অনেককে বিনা বিচারে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু আজকে জনগণের উত্তাল তরঙ্গ তৈরি হয়েছে।’
ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই দেশে যত কিছু পরিবর্তন হয়েছে, ছাত্রদের আন্দোলনের মধ্য দিয়েই হয়েছে। আমার বিশ্বাস এবারও ছাত্রদলের আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে, দুর্বার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পরিবর্তন আসবে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করে একটা গণ-আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করতে হবে। তিনি আরও বলেন, ‘এদের (সরকার) অত্যাচার-নির্যাতনের জবাব একটাই—এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে।’
সমাবেশে সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘সামনে বহু বাধা আসবে। যদি কোনো বাধা প্রবলভাবে আসে, সেই বাধা কীভাবে অতিক্রম করতে হয়, বিএনপি তা জানে। জনগণ প্রতিরোধ করার জন্য প্রস্তুত হয়ে গেছে।’
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘এই সরকারের ওপর আইয়ুব খানের প্রেতাত্মা ভর করেছে। তাদের সময়ও শেষ হয়েছে। ছাত্রদলের ওপর আক্রমণের মধ্য দিয়ে সেটা তারা প্রমাণ দিয়েছে। ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নাই, আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় থাকতে পারবে না।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম বলেন, ‘কান্নাকাটি করার কোনো সুযোগ নাই। মারের বদলে মার দিতে হবে। যেখানে যাবেন, প্রস্তুত হয়ে যাবেন। আওয়ামী লীগকে লাঠি দিয়েই সোজা রাখতে হবে।’
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান বলেন, ‘বিএনপি লাঠির ওপর ভর করে না। আঘাত করার চেষ্টা করলে পাল্টা আঘাত আসবে। এবার আরেকটি গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনাকে বিদায় নিতে হবে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘ওবায়দুল কাদের সাহেব বলেছেন—বিএনপির নাকি হাঁটু ভাঙা। বিএনপি যে হাঁটু ভাঙা নয়, সেটা তো টের পাচ্ছেন। লাঠিও আমরা নিইনি। কিন্তু আপনাদের ইতিমধ্যে কোমর ভেঙে গেছে। শুধু লাঠি নয়, রামদা, তলোয়ার এবং পুলিশের বন্দুকের ওপর আপনারা এখন আছেন। আপনারা জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছেন।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রলীগের হামলার প্রতিবাদে ছাত্রদল আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন।
সমাবেশে ‘আওয়ামী লীগ পরাজয় স্বীকার করে নিয়েছে’–এমন মন্তব্য করে সময় থাকতে সরকারকে নিরাপদে সরে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘এখনো সময় আছে পদত্যাগ করুন, সেফ এক্সিট নেন এবং একটা নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন।’
দেশে গণতন্ত্র ও নিরাপত্তা নেই অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার রক্ষার জন্য যখন দেশের জনগণ জেগে উঠেছে, তখন তা দমন করতে সরকার সন্ত্রাসের আশ্রয় নিয়েছে। তারা আজকে গুলি করে, গুম করে, মিথ্যা মামলা দিয়ে আন্দোলন দমন করার চেষ্টা চালাচ্ছে। ১৫ বছর ধরে হত্যা, নির্যাতন চালানো হচ্ছে, অনেককে বিনা বিচারে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু আজকে জনগণের উত্তাল তরঙ্গ তৈরি হয়েছে।’
ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই দেশে যত কিছু পরিবর্তন হয়েছে, ছাত্রদের আন্দোলনের মধ্য দিয়েই হয়েছে। আমার বিশ্বাস এবারও ছাত্রদলের আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে, দুর্বার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পরিবর্তন আসবে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করে একটা গণ-আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করতে হবে। তিনি আরও বলেন, ‘এদের (সরকার) অত্যাচার-নির্যাতনের জবাব একটাই—এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে।’
সমাবেশে সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘সামনে বহু বাধা আসবে। যদি কোনো বাধা প্রবলভাবে আসে, সেই বাধা কীভাবে অতিক্রম করতে হয়, বিএনপি তা জানে। জনগণ প্রতিরোধ করার জন্য প্রস্তুত হয়ে গেছে।’
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘এই সরকারের ওপর আইয়ুব খানের প্রেতাত্মা ভর করেছে। তাদের সময়ও শেষ হয়েছে। ছাত্রদলের ওপর আক্রমণের মধ্য দিয়ে সেটা তারা প্রমাণ দিয়েছে। ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নাই, আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় থাকতে পারবে না।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম বলেন, ‘কান্নাকাটি করার কোনো সুযোগ নাই। মারের বদলে মার দিতে হবে। যেখানে যাবেন, প্রস্তুত হয়ে যাবেন। আওয়ামী লীগকে লাঠি দিয়েই সোজা রাখতে হবে।’
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান বলেন, ‘বিএনপি লাঠির ওপর ভর করে না। আঘাত করার চেষ্টা করলে পাল্টা আঘাত আসবে। এবার আরেকটি গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনাকে বিদায় নিতে হবে।’
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫