নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হটানোর ষড়যন্ত্র চলছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘আমাদের চলার পথে আবারও ষড়যন্ত্র আছে। এই ষড়যন্ত্র চলছে। বাঙালির ইতিহাসে বারবার সংঘটিত ষড়যন্ত্র। আজকে শেখ হাসিনাকে হটানোর ষড়যন্ত্র চলছে। এই রাজনীতির অপশক্তি বিএনপির নেতৃত্বে এই ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।’
আজ সোমবার রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর সরকার দিবস উপলক্ষে এ সম্মাননা জানানো হয়।
এর আগে আজ সকালে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে তিনি সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর দলীয় সভাপতি হিসাবে আওয়ামী লীগের নেতাদের নিয়ে শ্রদ্ধা জানান শেখ হাসিনা। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, শাজাহান খান, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, প্রচার সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, কৃষি সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, ত্রাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, বিজ্ঞান সম্পাদক আবদুস সবুর, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ।
প্রধানমন্ত্রী যাওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। সেখানে তিনি মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে মুজিবনগর সরকারের তাৎপর্য তুলে ধরে বলেন, ‘আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ মাইলফলক হচ্ছে মুজিবনগর দিবস।’ বাংলাদেশের ইতিহাস বীরের পাশাপাশি ষড়যন্ত্রেরও উল্লেখ করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রে বলি হন। এরপর ৩ নভেম্বর জাতীয় চার নেতাকে কারা অভ্যন্তরে হত্যা করা হয়। সেই ইতিহাস নির্মম ও নিষ্ঠুর।
রক্তপাত ও অশ্রুপাতের পরও বাংলাদেশের প্রাপ্তির ঘর শূন্য নয় দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এখানে অনেক প্রত্যাশার সঙ্গে প্রাপ্তি রয়েছে। বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া স্বল্পোন্নত বাংলাদেশ, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নশীল দেশ। আমাদের এখন অভিযাত্রা ২০৪১ সাল। একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ আমরা নির্মাণ করব শেখ হাসিনার নেতৃত্বে।’
চলার পথে অন্তরায় রয়েছে উল্লেখ করে কাদের বলেন, কারণ তারা জানে আসন্ন নির্বাচনে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ভোটে জিততে পারবে না। শেখ হাসিনার সঙ্গে তাদের বিজয়ী হওয়া সম্ভব নয়। সেই কারণে তারা ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নিয়েছে।
বাংলাদেশ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রায় এগিয়ে যাবে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের উন্নয়ন-সমৃদ্ধির পথের অন্তরায় সৃষ্টিকারী, ষড়যন্ত্রকারী রাজনীতির অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের শপথ নিতে হবে। জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িকতাকে প্রতিহত এবং পরাজিত করতে হবে। এর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার অভিমুখে এগিয়ে যাব। এটাই আমাদের অঙ্গীকার।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হটানোর ষড়যন্ত্র চলছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘আমাদের চলার পথে আবারও ষড়যন্ত্র আছে। এই ষড়যন্ত্র চলছে। বাঙালির ইতিহাসে বারবার সংঘটিত ষড়যন্ত্র। আজকে শেখ হাসিনাকে হটানোর ষড়যন্ত্র চলছে। এই রাজনীতির অপশক্তি বিএনপির নেতৃত্বে এই ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।’
আজ সোমবার রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর সরকার দিবস উপলক্ষে এ সম্মাননা জানানো হয়।
এর আগে আজ সকালে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে তিনি সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এরপর দলীয় সভাপতি হিসাবে আওয়ামী লীগের নেতাদের নিয়ে শ্রদ্ধা জানান শেখ হাসিনা। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, শাজাহান খান, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, প্রচার সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, কৃষি সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, ত্রাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, বিজ্ঞান সম্পাদক আবদুস সবুর, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ।
প্রধানমন্ত্রী যাওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। সেখানে তিনি মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে মুজিবনগর সরকারের তাৎপর্য তুলে ধরে বলেন, ‘আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ মাইলফলক হচ্ছে মুজিবনগর দিবস।’ বাংলাদেশের ইতিহাস বীরের পাশাপাশি ষড়যন্ত্রেরও উল্লেখ করেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রে বলি হন। এরপর ৩ নভেম্বর জাতীয় চার নেতাকে কারা অভ্যন্তরে হত্যা করা হয়। সেই ইতিহাস নির্মম ও নিষ্ঠুর।
রক্তপাত ও অশ্রুপাতের পরও বাংলাদেশের প্রাপ্তির ঘর শূন্য নয় দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এখানে অনেক প্রত্যাশার সঙ্গে প্রাপ্তি রয়েছে। বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া স্বল্পোন্নত বাংলাদেশ, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নশীল দেশ। আমাদের এখন অভিযাত্রা ২০৪১ সাল। একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ আমরা নির্মাণ করব শেখ হাসিনার নেতৃত্বে।’
চলার পথে অন্তরায় রয়েছে উল্লেখ করে কাদের বলেন, কারণ তারা জানে আসন্ন নির্বাচনে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ভোটে জিততে পারবে না। শেখ হাসিনার সঙ্গে তাদের বিজয়ী হওয়া সম্ভব নয়। সেই কারণে তারা ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নিয়েছে।
বাংলাদেশ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রায় এগিয়ে যাবে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের উন্নয়ন-সমৃদ্ধির পথের অন্তরায় সৃষ্টিকারী, ষড়যন্ত্রকারী রাজনীতির অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের শপথ নিতে হবে। জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িকতাকে প্রতিহত এবং পরাজিত করতে হবে। এর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার অভিমুখে এগিয়ে যাব। এটাই আমাদের অঙ্গীকার।’
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫