নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতিসংঘে প্রদত্ত প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে জ্ঞানভিত্তিক উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে গেড়ে তোলার প্রত্যয় বাঙালি জাতিকে উদ্দীপ্ত করেছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ইতিমধ্য বিশ্বসভায় স্বীকৃত এবং উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। আমরা শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ ও ভিশনারি নেতৃত্বে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে উন্নীত হয়েছি।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৭তম অধিবেশনে যুদ্ধ ও সংঘাতময় সম্পর্ক পরিহার করে বন্ধুত্বপূর্ণ ও মানবিক সম্পর্ক স্থাপনের মধ্য দিয়ে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা এবং ২০৪১ সালের মধ্যে জ্ঞানভিত্তিক উন্নত দেশ গড়ার প্রত্যয়দীপ্ত ভাষণ প্রদান করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানিয়ে আজ শনিবার দেওয়া বিবৃতিতে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি উন্নত, সমৃদ্ধ, শান্তিপূর্ণ, কল্যাণকর ও নিরাপদ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ‘ডেল্টাপ্ল্যান-২১০০’ বাস্তবায়নের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে, যার অন্তর্নিহিত লক্ষ্যে হলো বাংলাদেশকে জলবায়ুসহিষ্ণু বদ্বীপে রূপান্তর করা। এ দেশের জনগণের ভবিষ্যৎ সুরক্ষা এবং আগামী প্রজন্মের জন্য একটি কল্যাণকর বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় বাঙালি জাতির স্বাপ্নিক নেতৃত্ব শেখ হাসিনা সময়োপযোগী কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে চলেছেন। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে দেওয়া ভাষণেও এর সুস্পষ্ট প্রতিফলন ঘটেছে।
বিশ্বনেতাদের সামনে সফল রাষ্ট্রনায়কোচিত বার্তা ও দিকনির্দেশনা তুলে ধরায় শেখ হাসিনাকে অভিবাদন জানান কাদের।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৭তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বনেতাদের সামনে দুর্যোগের সংকটপূর্ণ সময়ে সমাধানের সূত্র তুলে ধরেছেন বলে জানান ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ, রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান, জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলা, খাদ্য ও স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের আহ্বান জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে অস্ত্র প্রতিযোগিতা, যুদ্ধ ও নিষেধাজ্ঞা বন্ধ করার আহ্বান জানান। কাদের বলেন, শুধু বর্তমান সংকট সমাধানের বার্তাই নয়, বরং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ পৃথিবী প্রতিষ্ঠার দিকনির্দেশনা থাকায় শেখ হাসিনার ভাষণ বিশ্বসভায় বাংলাদেশের জনগণের মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে।
বিপর্যস্ত মানবিকতা রক্ষায় ২০১৭ সালে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়ে বিশ্বমানবতার এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেন শেখ হাসিনা বলে জানান কাদের। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হলেও এই সংকট সমাধানে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মাতৃভূমি রাষ্ট্র মিয়ানমারের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। মিয়ানমার ও রোহিঙ্গাদের মধ্যে বিবদমান এই সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দ্বিপক্ষীয়, ত্রিপক্ষীয় এবং জাতিসংঘসহ অন্য অংশীজনদের নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে জোর প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে। তার পরও এই সমস্যার সমাধান না হওয়ায় এটি বাংলাদেশের অর্থনীতি, পরিবেশ, নিরাপত্তা এবং সামাজিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলছে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘রোহিঙ্গা সমস্যার আশু সমাধান না হলে এই পরিস্থিতি থেকে উগ্রবাদের ভয়াবহ উত্থান ঘটতে পারে, যা উপমহাদেশসহ বৈশ্বিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার ওপর মারাত্মক প্রভাব সৃষ্টি করতে পারে মর্মে প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে সতর্ক করেছেন। একই সঙ্গে তিনি রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানান।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘করোনা মহামারি থেকে উত্তরণে টিকা প্রদান করায় বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা ও এর কোভ্যাক্স ব্যবস্থা এবং সহযোগী দেশসমূহকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের গৃহীত সময়োপযোগী পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেছেন। একই সঙ্গে জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকি থেকে মানবজাতিকে রক্ষার জন্য জলবায়ু নিয়ে প্রতিশ্রুতি দেওয়া আর ভাঙার দুষ্টচক্র থেকে বেরিয়ে আসার জন্য বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।’
জাতিসংঘে প্রদত্ত প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে জ্ঞানভিত্তিক উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে গেড়ে তোলার প্রত্যয় বাঙালি জাতিকে উদ্দীপ্ত করেছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ইতিমধ্য বিশ্বসভায় স্বীকৃত এবং উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। আমরা শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ ও ভিশনারি নেতৃত্বে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে উন্নীত হয়েছি।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৭তম অধিবেশনে যুদ্ধ ও সংঘাতময় সম্পর্ক পরিহার করে বন্ধুত্বপূর্ণ ও মানবিক সম্পর্ক স্থাপনের মধ্য দিয়ে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা এবং ২০৪১ সালের মধ্যে জ্ঞানভিত্তিক উন্নত দেশ গড়ার প্রত্যয়দীপ্ত ভাষণ প্রদান করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানিয়ে আজ শনিবার দেওয়া বিবৃতিতে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি উন্নত, সমৃদ্ধ, শান্তিপূর্ণ, কল্যাণকর ও নিরাপদ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ‘ডেল্টাপ্ল্যান-২১০০’ বাস্তবায়নের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে, যার অন্তর্নিহিত লক্ষ্যে হলো বাংলাদেশকে জলবায়ুসহিষ্ণু বদ্বীপে রূপান্তর করা। এ দেশের জনগণের ভবিষ্যৎ সুরক্ষা এবং আগামী প্রজন্মের জন্য একটি কল্যাণকর বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় বাঙালি জাতির স্বাপ্নিক নেতৃত্ব শেখ হাসিনা সময়োপযোগী কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে চলেছেন। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে দেওয়া ভাষণেও এর সুস্পষ্ট প্রতিফলন ঘটেছে।
বিশ্বনেতাদের সামনে সফল রাষ্ট্রনায়কোচিত বার্তা ও দিকনির্দেশনা তুলে ধরায় শেখ হাসিনাকে অভিবাদন জানান কাদের।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৭তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বনেতাদের সামনে দুর্যোগের সংকটপূর্ণ সময়ে সমাধানের সূত্র তুলে ধরেছেন বলে জানান ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ, রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান, জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলা, খাদ্য ও স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের আহ্বান জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে অস্ত্র প্রতিযোগিতা, যুদ্ধ ও নিষেধাজ্ঞা বন্ধ করার আহ্বান জানান। কাদের বলেন, শুধু বর্তমান সংকট সমাধানের বার্তাই নয়, বরং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ পৃথিবী প্রতিষ্ঠার দিকনির্দেশনা থাকায় শেখ হাসিনার ভাষণ বিশ্বসভায় বাংলাদেশের জনগণের মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে।
বিপর্যস্ত মানবিকতা রক্ষায় ২০১৭ সালে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়ে বিশ্বমানবতার এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেন শেখ হাসিনা বলে জানান কাদের। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হলেও এই সংকট সমাধানে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মাতৃভূমি রাষ্ট্র মিয়ানমারের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। মিয়ানমার ও রোহিঙ্গাদের মধ্যে বিবদমান এই সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দ্বিপক্ষীয়, ত্রিপক্ষীয় এবং জাতিসংঘসহ অন্য অংশীজনদের নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে জোর প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে। তার পরও এই সমস্যার সমাধান না হওয়ায় এটি বাংলাদেশের অর্থনীতি, পরিবেশ, নিরাপত্তা এবং সামাজিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলছে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘রোহিঙ্গা সমস্যার আশু সমাধান না হলে এই পরিস্থিতি থেকে উগ্রবাদের ভয়াবহ উত্থান ঘটতে পারে, যা উপমহাদেশসহ বৈশ্বিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার ওপর মারাত্মক প্রভাব সৃষ্টি করতে পারে মর্মে প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে সতর্ক করেছেন। একই সঙ্গে তিনি রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানান।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘করোনা মহামারি থেকে উত্তরণে টিকা প্রদান করায় বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা ও এর কোভ্যাক্স ব্যবস্থা এবং সহযোগী দেশসমূহকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের গৃহীত সময়োপযোগী পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেছেন। একই সঙ্গে জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকি থেকে মানবজাতিকে রক্ষার জন্য জলবায়ু নিয়ে প্রতিশ্রুতি দেওয়া আর ভাঙার দুষ্টচক্র থেকে বেরিয়ে আসার জন্য বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।’
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫