নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিয়মিত মেডিকেল চেকআপের জন্য বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। বিকেল ৪টার দিকে গুলশানের বাসভবন ফিরোজা থেকে তাঁকে বহনকারী ব্যক্তিগত গাড়িটি হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হয়। প্রায় ৪০ মিনিট পর হাসপাতালে পৌঁছান খালেদা জিয়া।
হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হওয়ার সময় বিএনপির চেয়ারপারসনের মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসক ডা. জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘নিয়মিত মেডিকেল চেকআপের জন্য ম্যাডামকে হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে।’
এর আগে ফিরোজার সামনে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমান উল্লাহ আমান বলেন, ‘খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ। একটি মিথ্যা মামলায় তাঁকে সাজা দেওয়া হয়েছে। এখন তিনি সেই সাজার মধ্যে আছেন। তিনি এখন মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত। চিকিৎসা পাওয়া যে মৌলিক অধিকার, সেটা থেকেও তিনি বঞ্চিত।’
আমান আরও বলেন, ‘চিকিৎসকেরা বলেছেন, ওনাকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে নিয়ে যেতে। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান। এই দেশগুলোতে তাঁর রোগের চিকিৎসা আছে। বারবার পরিবার ও দলের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে সরকারকে। কিন্তু সরকার তাঁকে কোনোভাবেই বিদেশে চিকিৎসার জন্য অনুমতি দিচ্ছে না।’
খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হবে কি না, এ বিষয়ে বিএনপি বা খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের পক্ষ থেকে পরিষ্কার করে কিছু জানানো হয়নি।
জানা গেছে, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে একটি মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
সর্বশেষ গত ১১ জুন এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়ার হৃৎপিণ্ডের ব্লক অপসারণ করে একটি ‘স্টেন্ট’ বসানো হয়েছিল। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়ের করা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় সাজা হলে কারাগারে যেতে হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে। পরে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলাতেও তাঁর সাজার রায় আসে।
দেশে করোনাভাইরাস মহামারি শুরুর পর খালেদা জিয়ার পরিবারের আবেদনে ২০২০ সালে ২৫ মার্চ তাঁকে নির্বাহী আদেশে সাময়িক মুক্তি দেয় সরকার। শর্ত দেওয়া হয়, তাঁকে দেশেই থাকতে হবে।
কারাগার থেকে বেরিয়ে খালেদা জিয়া গুলশানের বাসা ফিরোজায় ওঠেন, এখনো তিনি সেখানেই থাকছেন। ২০২১ সালের এপ্রিলে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর অসুস্থতার কারণে খালেদা জিয়াকে ছয় দফায় ঢাকার বসুন্ধরায় এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিতে হয়েছে।
৭৮ বছর বয়সী খালেদা জিয়া বহু বছর ধরে হৃৎপিণ্ডের রক্তনালিতে ব্লক, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন।
গত বছর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর তার ‘পরিপাকতন্ত্রে’ রক্তক্ষরণ এবং লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হওয়ার কথাও জানান চিকিৎসকেরা।
নিয়মিত মেডিকেল চেকআপের জন্য বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। বিকেল ৪টার দিকে গুলশানের বাসভবন ফিরোজা থেকে তাঁকে বহনকারী ব্যক্তিগত গাড়িটি হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হয়। প্রায় ৪০ মিনিট পর হাসপাতালে পৌঁছান খালেদা জিয়া।
হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হওয়ার সময় বিএনপির চেয়ারপারসনের মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসক ডা. জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘নিয়মিত মেডিকেল চেকআপের জন্য ম্যাডামকে হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে।’
এর আগে ফিরোজার সামনে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমান উল্লাহ আমান বলেন, ‘খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ। একটি মিথ্যা মামলায় তাঁকে সাজা দেওয়া হয়েছে। এখন তিনি সেই সাজার মধ্যে আছেন। তিনি এখন মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত। চিকিৎসা পাওয়া যে মৌলিক অধিকার, সেটা থেকেও তিনি বঞ্চিত।’
আমান আরও বলেন, ‘চিকিৎসকেরা বলেছেন, ওনাকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে নিয়ে যেতে। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান। এই দেশগুলোতে তাঁর রোগের চিকিৎসা আছে। বারবার পরিবার ও দলের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে সরকারকে। কিন্তু সরকার তাঁকে কোনোভাবেই বিদেশে চিকিৎসার জন্য অনুমতি দিচ্ছে না।’
খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হবে কি না, এ বিষয়ে বিএনপি বা খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের পক্ষ থেকে পরিষ্কার করে কিছু জানানো হয়নি।
জানা গেছে, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে একটি মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
সর্বশেষ গত ১১ জুন এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়ার হৃৎপিণ্ডের ব্লক অপসারণ করে একটি ‘স্টেন্ট’ বসানো হয়েছিল। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়ের করা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় সাজা হলে কারাগারে যেতে হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে। পরে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলাতেও তাঁর সাজার রায় আসে।
দেশে করোনাভাইরাস মহামারি শুরুর পর খালেদা জিয়ার পরিবারের আবেদনে ২০২০ সালে ২৫ মার্চ তাঁকে নির্বাহী আদেশে সাময়িক মুক্তি দেয় সরকার। শর্ত দেওয়া হয়, তাঁকে দেশেই থাকতে হবে।
কারাগার থেকে বেরিয়ে খালেদা জিয়া গুলশানের বাসা ফিরোজায় ওঠেন, এখনো তিনি সেখানেই থাকছেন। ২০২১ সালের এপ্রিলে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর অসুস্থতার কারণে খালেদা জিয়াকে ছয় দফায় ঢাকার বসুন্ধরায় এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিতে হয়েছে।
৭৮ বছর বয়সী খালেদা জিয়া বহু বছর ধরে হৃৎপিণ্ডের রক্তনালিতে ব্লক, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন।
গত বছর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর তার ‘পরিপাকতন্ত্রে’ রক্তক্ষরণ এবং লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হওয়ার কথাও জানান চিকিৎসকেরা।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫