নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘৭ মার্চ যারা পালন করে না তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করে না।’
আজ সোমবার সকালে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে একথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
ড. হাছান বলেন, ‘১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ভাষণের মধ্য দিয়ে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি নিরস্ত্র জাতিকে সশস্ত্র জাতিতে রূপান্তর করেছিলেন। ইতিহাসের পাতায় এটি একটি অসাধারণ ভাষণ। আজকে যারা ৭ মার্চকে স্বীকার করে না তারা আসলে স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্বে কতোটুকু বিশ্বাস করে সেটি নিয়েই প্রশ্ন দেখা দেয়।’
বিএনপিসহ তাদের দোসররা ৭ই মার্চ পালন করে না অথচ ৭ই মার্চকে অস্বীকার করে আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধ হয় না, আমাদের স্বাধীনতাসংগ্রাম হয় না’ উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি এখনো দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে, বিদেশে বসেও ষড়যন্ত্র করছে। আমি দেশবাসীকে তাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকার আহ্বান জানাই।’
‘বিএনপি যখন আজকে ৭ই মার্চ পালন না করে অন্য দিবস পালন করছে এতেই প্রমাণিত হয়- তারা আসলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং মুক্তিযুদ্ধকে বিশ্বাস করেনা’ বলেন হাছান মাহমুদ।
এদিন সন্ধ্যায় ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে রাজধানীর কাকরাইলে তথ্য ভবন মিলনায়তনে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের আলোচনা সভা, প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন মন্ত্রী।
বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, এই ভাষণে জাতির পিতা কার্যত: বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করে দিয়েছিলেন কিন্তু তা এমনভাবে করেছেন, যে পাকিস্তানি শাসকদের চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া আর কিছু করার ছিলো না। এই ভাষণ শুধু বাঙালিকেই মুক্তির মন্ত্রে উজ্জীবিত করেনি, বিশ্বের সকল মুক্তিকামী মানুষের জন্য এটি পথের দিশারী।
এমন অনেক কারণে বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ আমাদের পরম গর্বের এবং একইসঙ্গে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে চিরজাগরূক রাখার এক অবিস্মরণীয় দলিল উল্লেখ করে যারা ৭ই মার্চের ভাষণ সেদিন ধারণ করেছিলেন, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান ড. হাছান মাহমুদ।
মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো: মিজান উল আলমের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অভ প্রফেশনালস'র বঙ্গবন্ধু চেয়ার অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন প্রধান বক্তা, বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, প্রধান তথ্য অফিসার মো: শাহেনুর মিয়া আলোচক ও চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদফতরের মহাপরিচালক স. ম. গোলাম কিবরিয়া স্বাগত বক্তব্য রাখেন। একুশে পদকে ভূষিত বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ ক্যামেরায় ধারণকারী আমজাদ আলী খন্দকারসহ মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরের উর্ধ্বতন কর্মকতাবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘৭ মার্চ যারা পালন করে না তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করে না।’
আজ সোমবার সকালে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে একথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
ড. হাছান বলেন, ‘১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ভাষণের মধ্য দিয়ে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি নিরস্ত্র জাতিকে সশস্ত্র জাতিতে রূপান্তর করেছিলেন। ইতিহাসের পাতায় এটি একটি অসাধারণ ভাষণ। আজকে যারা ৭ মার্চকে স্বীকার করে না তারা আসলে স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্বে কতোটুকু বিশ্বাস করে সেটি নিয়েই প্রশ্ন দেখা দেয়।’
বিএনপিসহ তাদের দোসররা ৭ই মার্চ পালন করে না অথচ ৭ই মার্চকে অস্বীকার করে আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধ হয় না, আমাদের স্বাধীনতাসংগ্রাম হয় না’ উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি এখনো দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে, বিদেশে বসেও ষড়যন্ত্র করছে। আমি দেশবাসীকে তাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকার আহ্বান জানাই।’
‘বিএনপি যখন আজকে ৭ই মার্চ পালন না করে অন্য দিবস পালন করছে এতেই প্রমাণিত হয়- তারা আসলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং মুক্তিযুদ্ধকে বিশ্বাস করেনা’ বলেন হাছান মাহমুদ।
এদিন সন্ধ্যায় ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে রাজধানীর কাকরাইলে তথ্য ভবন মিলনায়তনে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের আলোচনা সভা, প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন মন্ত্রী।
বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, এই ভাষণে জাতির পিতা কার্যত: বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করে দিয়েছিলেন কিন্তু তা এমনভাবে করেছেন, যে পাকিস্তানি শাসকদের চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া আর কিছু করার ছিলো না। এই ভাষণ শুধু বাঙালিকেই মুক্তির মন্ত্রে উজ্জীবিত করেনি, বিশ্বের সকল মুক্তিকামী মানুষের জন্য এটি পথের দিশারী।
এমন অনেক কারণে বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ আমাদের পরম গর্বের এবং একইসঙ্গে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে চিরজাগরূক রাখার এক অবিস্মরণীয় দলিল উল্লেখ করে যারা ৭ই মার্চের ভাষণ সেদিন ধারণ করেছিলেন, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান ড. হাছান মাহমুদ।
মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো: মিজান উল আলমের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অভ প্রফেশনালস'র বঙ্গবন্ধু চেয়ার অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন প্রধান বক্তা, বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, প্রধান তথ্য অফিসার মো: শাহেনুর মিয়া আলোচক ও চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদফতরের মহাপরিচালক স. ম. গোলাম কিবরিয়া স্বাগত বক্তব্য রাখেন। একুশে পদকে ভূষিত বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ ক্যামেরায় ধারণকারী আমজাদ আলী খন্দকারসহ মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরের উর্ধ্বতন কর্মকতাবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫