নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগ বিদেশিদের কোনো চাপ অনুভব করছে না বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তবে আওয়ামী লীগ নিজেদের বিবেকের চাপ অনুভব করছে বলেও জানান তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন তিনি। এর আগে তাঁর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠক করেন।
এদিন বেলা সোয়া ১১টায় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের অষ্টম তলায় দুজনের মধ্যে বৈঠকটি শুরু হয়। বৈঠক শেষ হয় দুপুর সাড়ে ১২টায়। মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সোয়া এক ঘণ্টার বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা চাপ অনুভব করব কেন? ফ্রি, ফেয়ার ইলেকশন করা আমাদের কমিটমেন্ট। এখানে চাপ অনুভব করব কেন? যদি বলেন, চাপ, তাহলে বিবেকের চাপ।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমেরিকার সঙ্গে আমাদের বিভিন্ন লেনদেন আছে, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিরাজমান। আমেরিকার মান্যবর রাষ্ট্রদূত আমাদের পার্টি অফিসে এসেছিলেন। তাঁরা আমাদের এই অফিসে আগে কখনো আসেননি। তিনি আসলেন, দেখে গেছেন।’
সংবাদ সম্মেলনে কাদের বলেন, ‘কথা যেটা, আগামী নির্বাচন। নির্বাচন নিয়ে কথা হয়েছে। আমরা সব সময় বলি, নির্বাচন নিয়ে আমাদের যে বক্তব্য, আমরা যার সঙ্গে আলাপ করি, আমাদের অঙ্গীকার ও বক্তব্য একটি। এটি অত্যন্ত ক্লিয়ার। আমরা শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। আমরা সবার সঙ্গে বলছি। এটা আমাদের কমিটমেন্ট। দেশের জনগণের কাছে কমিটমেন্ট।’
গণতন্ত্র আওয়ামী লীগের দীর্ঘ আন্দোলনেরই সোনালি ফসল জানিয়ে কাদের বলেন, ‘গণতন্ত্রকে রক্ষা করা—এটা আমাদের পবিত্র দায়িত্ব। এ দায়িত্ব আমরা পালন করে যাচ্ছি। শেখ হাসিনার অধীনে বাংলাদেশে স্বাধীন নির্বাচন কমিশন হয়েছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা কোনো কমপ্লেইন নিয়ে কথা বলিনি। তার কথা সে বলেছে। আমরা আমাদের কথা বলেছি। মার্কিন অ্যাম্বাসেডর কোথাও তাঁর কথায় কেয়ারটেকার সরকার, পার্লামেন্টের বিলুপ্তি, প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ—এ ধরনের কোনো কথা বলেনি। কথা হয়েছে—ফ্রি, ফেয়ার ও পিসফুল নির্বাচন।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মার্কিনিদের পক্ষ থেকে কোনো পরামর্শ দেওয়া হয়নি । সংলাপের বিষয়েও কোনো কথা হয়নি।’
এর আগে পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠক করতে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পৌঁছান সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এর পৌনে এক ঘণ্টা পর সেখানে আসেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।
ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান, আন্তর্জাতিক সম্পাদক শাম্মী আহম্মেদ, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ এবং কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী আরাফাত। পিটার হাসের সঙ্গে তাঁর একজন প্রতিনিধি এই বৈঠকে অংশ নেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগ বিদেশিদের কোনো চাপ অনুভব করছে না বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তবে আওয়ামী লীগ নিজেদের বিবেকের চাপ অনুভব করছে বলেও জানান তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন তিনি। এর আগে তাঁর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠক করেন।
এদিন বেলা সোয়া ১১টায় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের অষ্টম তলায় দুজনের মধ্যে বৈঠকটি শুরু হয়। বৈঠক শেষ হয় দুপুর সাড়ে ১২টায়। মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সোয়া এক ঘণ্টার বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা চাপ অনুভব করব কেন? ফ্রি, ফেয়ার ইলেকশন করা আমাদের কমিটমেন্ট। এখানে চাপ অনুভব করব কেন? যদি বলেন, চাপ, তাহলে বিবেকের চাপ।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমেরিকার সঙ্গে আমাদের বিভিন্ন লেনদেন আছে, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিরাজমান। আমেরিকার মান্যবর রাষ্ট্রদূত আমাদের পার্টি অফিসে এসেছিলেন। তাঁরা আমাদের এই অফিসে আগে কখনো আসেননি। তিনি আসলেন, দেখে গেছেন।’
সংবাদ সম্মেলনে কাদের বলেন, ‘কথা যেটা, আগামী নির্বাচন। নির্বাচন নিয়ে কথা হয়েছে। আমরা সব সময় বলি, নির্বাচন নিয়ে আমাদের যে বক্তব্য, আমরা যার সঙ্গে আলাপ করি, আমাদের অঙ্গীকার ও বক্তব্য একটি। এটি অত্যন্ত ক্লিয়ার। আমরা শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। আমরা সবার সঙ্গে বলছি। এটা আমাদের কমিটমেন্ট। দেশের জনগণের কাছে কমিটমেন্ট।’
গণতন্ত্র আওয়ামী লীগের দীর্ঘ আন্দোলনেরই সোনালি ফসল জানিয়ে কাদের বলেন, ‘গণতন্ত্রকে রক্ষা করা—এটা আমাদের পবিত্র দায়িত্ব। এ দায়িত্ব আমরা পালন করে যাচ্ছি। শেখ হাসিনার অধীনে বাংলাদেশে স্বাধীন নির্বাচন কমিশন হয়েছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা কোনো কমপ্লেইন নিয়ে কথা বলিনি। তার কথা সে বলেছে। আমরা আমাদের কথা বলেছি। মার্কিন অ্যাম্বাসেডর কোথাও তাঁর কথায় কেয়ারটেকার সরকার, পার্লামেন্টের বিলুপ্তি, প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ—এ ধরনের কোনো কথা বলেনি। কথা হয়েছে—ফ্রি, ফেয়ার ও পিসফুল নির্বাচন।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মার্কিনিদের পক্ষ থেকে কোনো পরামর্শ দেওয়া হয়নি । সংলাপের বিষয়েও কোনো কথা হয়নি।’
এর আগে পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠক করতে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পৌঁছান সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এর পৌনে এক ঘণ্টা পর সেখানে আসেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।
ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান, আন্তর্জাতিক সম্পাদক শাম্মী আহম্মেদ, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ এবং কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী আরাফাত। পিটার হাসের সঙ্গে তাঁর একজন প্রতিনিধি এই বৈঠকে অংশ নেন।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫