নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর আওয়ামী লীগের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত শান্তি সমাবেশে অংশ নিতে ঢাকার বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ড ও ইউনিট শাখা থেকে দুপুর ১টার পর থেকে নেতা-কর্মীরা মিছিল সহকারে যোগ দেন। তাঁরা ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে সমাবেশ মঞ্চের সামনে দাঁড়িয়ে যান। এ কারণে পেছনে অবস্থান করা নেতা-কর্মীদের দেখা যাচ্ছিল না। বারবার বলার পরও না শোনার কারণে এসব ব্যানারধারীরা দলের নেতা-কর্মী নাকি ভাড়াটিয়া সেই প্রশ্নও তোলেন আওয়ামী লীগের নেতারা।
আজ বুধবার দুপুরে বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটের সামনে আওয়ামী লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখা আয়োজিত শান্তি সমাবেশে নেতারা এ কথা বলেন।
বারবার বলার পরও ব্যানার উঁচিয়ে রাখা থেকে নিবৃত করতে না পেরে ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজমও সবাইকে ব্যানার নামাতে নির্দেশ দেন। তিনি বলতে থাকেন, নামের তালিকা করে বহিষ্কার করা হবে। তিনি কেরাণীগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান ও কেরানীগঞ্জ দক্ষিণ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিন আহমেদের নাম উল্লেখ করে বলেন, ‘শাহিনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কামরাঙ্গীর চর আওয়ামী লীগ নেত্রী পারুল বেগমের নাম ধরে মির্জা আজম বলেন, ‘পারুল বেগমের খবর আছে।’ অপর একজন কাউন্সিরের ব্যানার দেখে বলেন , ‘কাউন্সিলরগিরি শিখিয়ে দেব।’
এর আগে অনুষ্ঠানের সভাপতি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মান্নাফী মাইক নিয়ে ব্যানার নামানোর নির্দেশ দেন। তিনি ব্যানারে থাকা নেতা-কর্মীদের নাম ধরে ব্যানার নামাতে বলেন। কিন্তু কে শোনে কার কথা এর মত পরিস্থিতি দেখা যায়। এক পর্যায়ে তিনি রিয়েলসহ আরো একজনের নাম উল্লেখ করে বলেন, ‘তোমরা কী এখানে নেই? না কি বাড়িতে বসে ব্যানার পাঠিয়ে দিয়েছো?’
আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ বক্তব্য রাখার শুরুতে বলেন, ‘সাংগঠনিক সম্পাদক বলেছেন বহিষ্কার করা হবে। তারপরও কেউ কথা শোনে না।’
দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়াও ব্যানার সরাতে অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকেরা আমাদের কাছে বার বার অনুরোধ করছেন, ব্যানারের কারণে তাঁরা উপস্থিতির ছবি নিতে পারছেন না।’
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ফজলে নূর তাপস বলেন, ‘বায়তুল মোকাররম থেকে নগর ভবন পর্যন্ত লোকে লোকারণ্য হয়ে গেছে। কিন্তু ব্যানারের কারণে দেখতে পাচ্ছি না।’
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হকও বক্তব্য দেওয়ার শুরুতে ব্যানার সরাতে বলেন। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সুশৃঙ্খল রাজনৈতিক দল। দলীয় শৃঙ্খলার প্রমাণ দেখাতে সবাই ব্যানার নামিয়ে ফেলুন।’
অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্বপালনকারী ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক এসএম মান্নান কচিও বারংবার ব্যানার নামাতে অনুরোধ করেন। একপর্যায়ে তিনি কিছুটা বিরক্ত হয়ে বলেন, ‘এরা কী আমাদের নেতা-কর্মী না কি ভাড়াটিয়া?’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর আওয়ামী লীগের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত শান্তি সমাবেশে অংশ নিতে ঢাকার বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ড ও ইউনিট শাখা থেকে দুপুর ১টার পর থেকে নেতা-কর্মীরা মিছিল সহকারে যোগ দেন। তাঁরা ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে সমাবেশ মঞ্চের সামনে দাঁড়িয়ে যান। এ কারণে পেছনে অবস্থান করা নেতা-কর্মীদের দেখা যাচ্ছিল না। বারবার বলার পরও না শোনার কারণে এসব ব্যানারধারীরা দলের নেতা-কর্মী নাকি ভাড়াটিয়া সেই প্রশ্নও তোলেন আওয়ামী লীগের নেতারা।
আজ বুধবার দুপুরে বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটের সামনে আওয়ামী লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখা আয়োজিত শান্তি সমাবেশে নেতারা এ কথা বলেন।
বারবার বলার পরও ব্যানার উঁচিয়ে রাখা থেকে নিবৃত করতে না পেরে ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজমও সবাইকে ব্যানার নামাতে নির্দেশ দেন। তিনি বলতে থাকেন, নামের তালিকা করে বহিষ্কার করা হবে। তিনি কেরাণীগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান ও কেরানীগঞ্জ দক্ষিণ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিন আহমেদের নাম উল্লেখ করে বলেন, ‘শাহিনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কামরাঙ্গীর চর আওয়ামী লীগ নেত্রী পারুল বেগমের নাম ধরে মির্জা আজম বলেন, ‘পারুল বেগমের খবর আছে।’ অপর একজন কাউন্সিরের ব্যানার দেখে বলেন , ‘কাউন্সিলরগিরি শিখিয়ে দেব।’
এর আগে অনুষ্ঠানের সভাপতি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মান্নাফী মাইক নিয়ে ব্যানার নামানোর নির্দেশ দেন। তিনি ব্যানারে থাকা নেতা-কর্মীদের নাম ধরে ব্যানার নামাতে বলেন। কিন্তু কে শোনে কার কথা এর মত পরিস্থিতি দেখা যায়। এক পর্যায়ে তিনি রিয়েলসহ আরো একজনের নাম উল্লেখ করে বলেন, ‘তোমরা কী এখানে নেই? না কি বাড়িতে বসে ব্যানার পাঠিয়ে দিয়েছো?’
আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ বক্তব্য রাখার শুরুতে বলেন, ‘সাংগঠনিক সম্পাদক বলেছেন বহিষ্কার করা হবে। তারপরও কেউ কথা শোনে না।’
দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়াও ব্যানার সরাতে অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকেরা আমাদের কাছে বার বার অনুরোধ করছেন, ব্যানারের কারণে তাঁরা উপস্থিতির ছবি নিতে পারছেন না।’
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ফজলে নূর তাপস বলেন, ‘বায়তুল মোকাররম থেকে নগর ভবন পর্যন্ত লোকে লোকারণ্য হয়ে গেছে। কিন্তু ব্যানারের কারণে দেখতে পাচ্ছি না।’
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হকও বক্তব্য দেওয়ার শুরুতে ব্যানার সরাতে বলেন। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সুশৃঙ্খল রাজনৈতিক দল। দলীয় শৃঙ্খলার প্রমাণ দেখাতে সবাই ব্যানার নামিয়ে ফেলুন।’
অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্বপালনকারী ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক এসএম মান্নান কচিও বারংবার ব্যানার নামাতে অনুরোধ করেন। একপর্যায়ে তিনি কিছুটা বিরক্ত হয়ে বলেন, ‘এরা কী আমাদের নেতা-কর্মী না কি ভাড়াটিয়া?’
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫