নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারের বিদায়ঘণ্টা বাজাতে গিয়ে বিএনপি নিজেদেরই বিদায়ঘণ্টা বাজিয়ে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ। আজ বৃহস্পতিবার সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের কাছে এ কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
এর আগে ডিআরইউর ২৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধন করেন মন্ত্রী। এরপর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় অংশ নেন তিনি। মন্ত্রী বলেন, ‘সরকারের বিদায়ঘণ্টা তারা (বিএনপি) ২০০৯ সালের মাঝামাঝি থেকে বাজানো শুরু করেছে। আমাদের বিদায়ঘণ্টা বাজাতে বাজাতে তারা নিজেদের বিদায়ঘণ্টা বাজিয়ে দিয়েছে।’
পদ্মা সেতু নিয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে করা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রসঙ্গে হাসান মাহমুদ বলেন, ‘অনেক মানুষ মনে করে, তারা (বিএনপি) যেহেতু পদ্মা সেতুর বিরোধিতা করেছিল, ষড়যন্ত্র করেছিল, সে জন্য তাদের সাঁতরে পদ্মা নদী পার হওয়া উচিত, পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে নয়। জনগণের সেই প্রত্যাশার কথা কিছুটা হলেও প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের মধ্যে উঠে এসেছে। আপামর জনতা মনে করে, যারা পদ্মা সেতুর বিরোধিতা করেছিল, শুধু বিরোধিতা নয়, ষড়যন্ত্র করেছিল এটি যাতে না হয় এবং আওয়ামী লীগ সরকার সেটি করতে পারবে না বলে আস্ফালন করেছিল, তাদের আসলে এভাবেই (সাঁতরে) পার হওয়া উচিত।’
মন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা সব মানুষের জন্য এই পদ্মা সেতু নির্মাণ করেছেন। তবে যারা এটার বিরোধিতা করেছিল, তাদের ক্ষমা চাওয়া উচিত। আজকে তারা বিক্ষোভ প্রদর্শন করছে।’
বিএনপির চেয়ারপারসনের প্রতি প্রধানমন্ত্রী মহানুভবতা দেখিয়ে যাচ্ছেন দাবি করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর মহানুভবতার কারণেই খালেদা জিয়া দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হয়েও আজকে কারাগারের বাইরে মুক্ত জীবন যাপন করছেন। তাঁরা যদি প্রধানমন্ত্রীর এই মহানুভবতা অনুধাবন করতে না পারে, এখন ভাবতে হবে জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী তাঁকে আবার কারাগারে পাঠাতে হয় কি না।’ তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া তো প্রধানমন্ত্রীকে অনেকবার হত্যার অপচেষ্টা চালিয়েছেন। ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলাই তার প্রমাণ। তাঁর (খালেদা জিয়া) প্রতি প্রধানমন্ত্রী যে মহানুভবতা দেখিয়েছেন এবং দেখিয়ে যাচ্ছেন, সেটি নিয়ে এখন অনেকে প্রশ্ন করছেন, যারা এই মহানুভবতার মূল্য দিতে জানে না, তাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী কেন এই মহানুভবতা দেখাচ্ছেন?’
গণমাধ্যমের বিকাশে সরকার কাজ করে যাচ্ছে জানিয়ে ডিআরইউর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদ্বোধন করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশে যেভাবে গণমাধ্যমের বিকাশ হয়েছে, সেটি অনেক উন্নয়নশীল দেশের গণমাধ্যমের জন্য উদাহরণ।’ তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যম হচ্ছে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। গণমাধ্যম সঠিকভাবে কাজ করলে, গণমাধ্যম বিকশিত হলে সমাজ বিকশিত হয়, উপকৃত হয়। সেই কথা মাথায় রেখে আমাদের প্রধানমন্ত্রী গণমাধ্যমের উন্নয়নের জন্য অনেক পদক্ষেপ নিয়েছেন। গত সাড়ে ১৩ বছরে বাংলাদেশে গণমাধ্যমের ব্যাপক বিকাশ ঘটেছে।’
সরকারের বিদায়ঘণ্টা বাজাতে গিয়ে বিএনপি নিজেদেরই বিদায়ঘণ্টা বাজিয়ে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ। আজ বৃহস্পতিবার সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের কাছে এ কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
এর আগে ডিআরইউর ২৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধন করেন মন্ত্রী। এরপর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় অংশ নেন তিনি। মন্ত্রী বলেন, ‘সরকারের বিদায়ঘণ্টা তারা (বিএনপি) ২০০৯ সালের মাঝামাঝি থেকে বাজানো শুরু করেছে। আমাদের বিদায়ঘণ্টা বাজাতে বাজাতে তারা নিজেদের বিদায়ঘণ্টা বাজিয়ে দিয়েছে।’
পদ্মা সেতু নিয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে করা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রসঙ্গে হাসান মাহমুদ বলেন, ‘অনেক মানুষ মনে করে, তারা (বিএনপি) যেহেতু পদ্মা সেতুর বিরোধিতা করেছিল, ষড়যন্ত্র করেছিল, সে জন্য তাদের সাঁতরে পদ্মা নদী পার হওয়া উচিত, পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে নয়। জনগণের সেই প্রত্যাশার কথা কিছুটা হলেও প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের মধ্যে উঠে এসেছে। আপামর জনতা মনে করে, যারা পদ্মা সেতুর বিরোধিতা করেছিল, শুধু বিরোধিতা নয়, ষড়যন্ত্র করেছিল এটি যাতে না হয় এবং আওয়ামী লীগ সরকার সেটি করতে পারবে না বলে আস্ফালন করেছিল, তাদের আসলে এভাবেই (সাঁতরে) পার হওয়া উচিত।’
মন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা সব মানুষের জন্য এই পদ্মা সেতু নির্মাণ করেছেন। তবে যারা এটার বিরোধিতা করেছিল, তাদের ক্ষমা চাওয়া উচিত। আজকে তারা বিক্ষোভ প্রদর্শন করছে।’
বিএনপির চেয়ারপারসনের প্রতি প্রধানমন্ত্রী মহানুভবতা দেখিয়ে যাচ্ছেন দাবি করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর মহানুভবতার কারণেই খালেদা জিয়া দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হয়েও আজকে কারাগারের বাইরে মুক্ত জীবন যাপন করছেন। তাঁরা যদি প্রধানমন্ত্রীর এই মহানুভবতা অনুধাবন করতে না পারে, এখন ভাবতে হবে জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী তাঁকে আবার কারাগারে পাঠাতে হয় কি না।’ তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া তো প্রধানমন্ত্রীকে অনেকবার হত্যার অপচেষ্টা চালিয়েছেন। ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলাই তার প্রমাণ। তাঁর (খালেদা জিয়া) প্রতি প্রধানমন্ত্রী যে মহানুভবতা দেখিয়েছেন এবং দেখিয়ে যাচ্ছেন, সেটি নিয়ে এখন অনেকে প্রশ্ন করছেন, যারা এই মহানুভবতার মূল্য দিতে জানে না, তাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী কেন এই মহানুভবতা দেখাচ্ছেন?’
গণমাধ্যমের বিকাশে সরকার কাজ করে যাচ্ছে জানিয়ে ডিআরইউর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদ্বোধন করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশে যেভাবে গণমাধ্যমের বিকাশ হয়েছে, সেটি অনেক উন্নয়নশীল দেশের গণমাধ্যমের জন্য উদাহরণ।’ তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যম হচ্ছে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। গণমাধ্যম সঠিকভাবে কাজ করলে, গণমাধ্যম বিকশিত হলে সমাজ বিকশিত হয়, উপকৃত হয়। সেই কথা মাথায় রেখে আমাদের প্রধানমন্ত্রী গণমাধ্যমের উন্নয়নের জন্য অনেক পদক্ষেপ নিয়েছেন। গত সাড়ে ১৩ বছরে বাংলাদেশে গণমাধ্যমের ব্যাপক বিকাশ ঘটেছে।’
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫