নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও বিচার বিভাগসহ সব রাষ্ট্রীয় সংস্থাই বিরোধী দলকে মাঠ থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য কাজ করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের ওপর দমন-নিপীড়নের চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, পুলিশ এই অবৈধ সরকারের নির্দেশে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস করছে। তারা পুরো মাঠ খালি করে দিতে চায়।
আজ রোববার বিকেলে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ফখরুল বলেন, প্রতিদিন পরিস্থিতি জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে। যেভাবেই হোক সরকার বিরোধী দলকে মাঠ থেকে সরিয়ে আবার ক্ষমতায় থাকতে চায়। এটাই একমাত্র লক্ষ্য। বিচার বিভাগ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী—এ রকম যত রাষ্ট্রীয় সংস্থা আছে, তারা একইভাবে কাজ করছে। একদিকে পুলিশের নির্যাতন, অন্যদিকে বিচার বিভাগের দ্রুত সাজা দেওয়ার একটা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, দেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষিতে এই ঘটনাগুলো একটাই ইঙ্গিত দেয় যে তারা যেভাবেই হোক, যে করেই হোক, সমস্ত শক্তি প্রয়োগ করে, অন্যায়ভাবে রাষ্ট্রকে ব্যবহার করে বিরোধী দলকে মাঠ থেকে সরিয়ে তারা আবার ক্ষমতা দখল করার চেষ্টা করছে। এখানে মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, বিরোধী দলকে মাঠ থেকে সরিয়ে দেওয়া। এটাই তাদের একমাত্র লক্ষ্য।
এ সময় ছাত্রদলের ছয় নেতাকে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার দেখানো ও পুলিশের বক্তব্যের সমালোচনা করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, ছাত্রদলের ছয় নেতাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। আজ অস্ত্র উদ্ধারের কথা বলা হলো।
অস্ত্রের ছবি দেখিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, প্রাগৈতিহাসিক আমলের অস্ত্র। আজ ডিবি পুলিশ ব্রিফিং করে বলেছে, বিএনপি নির্বাচন বানচাল করতে অস্ত্র জমা করছে। পুলিশের লোকজন এখন রাজনৈতিক ভাষায় কথা বলছে।
পুলিশের বক্তব্য প্রসঙ্গে ফখরুল বলেন, ‘একদম বানোয়াট, ডাহা মিথ্যা শুধু নয়। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক। বিএনপির ওপর দোষ চাপাতে ছুঁতো খাড়া করে। পুরোনো কায়দায় একইভাবে তারা কথা বলছে। এ কথাগুলো বলে বলে তারা গ্রাউন্ড তৈরি করে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলছেন সন্ত্রাস হবে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলছেন সন্ত্রাস হতে দেওয়া হবে না। সন্ত্রাসটা হলো কোথায়? যা কিছু সন্ত্রাস তো করছেন আপনারা। বন্দুক আপনাদের হাতে, পিস্তল আপনাদের হাতে, আইন আপনাদের হাতে, রাষ্ট্রকে ব্যবহার করে সন্ত্রাস করছেন।’
ভারতের বার্তায় বিএনপি ভয় পেয়েছে—সরকারি দলের নেতাদের এমন বক্তব্যের জবাবে ফখরুল বলেন, ‘আমরা তো আন্দোলনে আছি। এই রিপোর্টের বিষয়ে অথেনটিক (বস্তুনিষ্ঠ) কিছু এখনো দেখছি না।’
দলের চেয়ারপারসনের শারীরিক অবস্থা নিয়ে ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া হাসপাতালে আছেন। তাঁর চিকিৎসা চলছে। আন্দোলনের কর্মসূচি যখন দেওয়া হবে আপনাদের জানানো হবে।
সামনে রাজনৈতিক পরিস্থিতি আরও সহিংসতার দিকে যাচ্ছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ফখরুল বলেন, ‘সরকার কী চায় তার ওপর নির্ভর করবে। আমরা যে দাবি করেছি সরকারকে সেই দাবি বাস্তবায়ন করতে হবে। সরকার নিজেরা সন্ত্রাস সৃষ্টি করছে। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে নিয়মতান্ত্রিকভাবে আন্দোলন করছি।’
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও বিচার বিভাগসহ সব রাষ্ট্রীয় সংস্থাই বিরোধী দলকে মাঠ থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য কাজ করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিএনপিসহ বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের ওপর দমন-নিপীড়নের চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, পুলিশ এই অবৈধ সরকারের নির্দেশে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস করছে। তারা পুরো মাঠ খালি করে দিতে চায়।
আজ রোববার বিকেলে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ফখরুল বলেন, প্রতিদিন পরিস্থিতি জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে। যেভাবেই হোক সরকার বিরোধী দলকে মাঠ থেকে সরিয়ে আবার ক্ষমতায় থাকতে চায়। এটাই একমাত্র লক্ষ্য। বিচার বিভাগ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী—এ রকম যত রাষ্ট্রীয় সংস্থা আছে, তারা একইভাবে কাজ করছে। একদিকে পুলিশের নির্যাতন, অন্যদিকে বিচার বিভাগের দ্রুত সাজা দেওয়ার একটা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, দেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষিতে এই ঘটনাগুলো একটাই ইঙ্গিত দেয় যে তারা যেভাবেই হোক, যে করেই হোক, সমস্ত শক্তি প্রয়োগ করে, অন্যায়ভাবে রাষ্ট্রকে ব্যবহার করে বিরোধী দলকে মাঠ থেকে সরিয়ে তারা আবার ক্ষমতা দখল করার চেষ্টা করছে। এখানে মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, বিরোধী দলকে মাঠ থেকে সরিয়ে দেওয়া। এটাই তাদের একমাত্র লক্ষ্য।
এ সময় ছাত্রদলের ছয় নেতাকে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার দেখানো ও পুলিশের বক্তব্যের সমালোচনা করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, ছাত্রদলের ছয় নেতাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। আজ অস্ত্র উদ্ধারের কথা বলা হলো।
অস্ত্রের ছবি দেখিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, প্রাগৈতিহাসিক আমলের অস্ত্র। আজ ডিবি পুলিশ ব্রিফিং করে বলেছে, বিএনপি নির্বাচন বানচাল করতে অস্ত্র জমা করছে। পুলিশের লোকজন এখন রাজনৈতিক ভাষায় কথা বলছে।
পুলিশের বক্তব্য প্রসঙ্গে ফখরুল বলেন, ‘একদম বানোয়াট, ডাহা মিথ্যা শুধু নয়। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক। বিএনপির ওপর দোষ চাপাতে ছুঁতো খাড়া করে। পুরোনো কায়দায় একইভাবে তারা কথা বলছে। এ কথাগুলো বলে বলে তারা গ্রাউন্ড তৈরি করে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলছেন সন্ত্রাস হবে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলছেন সন্ত্রাস হতে দেওয়া হবে না। সন্ত্রাসটা হলো কোথায়? যা কিছু সন্ত্রাস তো করছেন আপনারা। বন্দুক আপনাদের হাতে, পিস্তল আপনাদের হাতে, আইন আপনাদের হাতে, রাষ্ট্রকে ব্যবহার করে সন্ত্রাস করছেন।’
ভারতের বার্তায় বিএনপি ভয় পেয়েছে—সরকারি দলের নেতাদের এমন বক্তব্যের জবাবে ফখরুল বলেন, ‘আমরা তো আন্দোলনে আছি। এই রিপোর্টের বিষয়ে অথেনটিক (বস্তুনিষ্ঠ) কিছু এখনো দেখছি না।’
দলের চেয়ারপারসনের শারীরিক অবস্থা নিয়ে ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া হাসপাতালে আছেন। তাঁর চিকিৎসা চলছে। আন্দোলনের কর্মসূচি যখন দেওয়া হবে আপনাদের জানানো হবে।
সামনে রাজনৈতিক পরিস্থিতি আরও সহিংসতার দিকে যাচ্ছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ফখরুল বলেন, ‘সরকার কী চায় তার ওপর নির্ভর করবে। আমরা যে দাবি করেছি সরকারকে সেই দাবি বাস্তবায়ন করতে হবে। সরকার নিজেরা সন্ত্রাস সৃষ্টি করছে। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে নিয়মতান্ত্রিকভাবে আন্দোলন করছি।’
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫