নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
আমেরিকান মন্ত্রীর ধমক খেয়ে ইউক্রেনের পক্ষে বাংলাদেশ ভোট দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার বিকেলে নগরের পলোগ্রাউন্ড মাঠে আয়োজিত নগর বিএনপির সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, কয়দিন আগে যে রাশিয়া ইউক্রেনের যুদ্ধ শুরু হয়েছে, ওইখানে তারা ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ভোট দিল না, বিরত থাকল। বলল যে আমরা রাশিয়ার বিরুদ্ধে ভোট দেব না৷ কদিন আগে আমেরিকার একজন মন্ত্রী আসল, এসে দিল এক ধমক। সেই ধমকে উল্টো ডিগবাজি খেয়ে ইউক্রেনকে ভোট দিল। বলল যে যাই হোক এখন কষ্ট হবে, রাশিয়ার সঙ্গে আমরা পরে ঠিক করে নেব।
সরকার স্বাধীনতার ইতিহাসকে বিকৃত করছে দাবি করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, তারা সমস্ত ইতিহাসটাকে এক ব্যক্তির ইতিহাস হিসেবে চালিয়ে দিতে চায়। এমন অবস্থা, এক ব্যক্তি ছাড়া আর কেউ ছিল না। অথচ তিনি দেশেই ছিল না। পাকিস্তানে ছিল। বাকিরা সবাই কলকতায় চলে গেছিল। দেশে ছিল কে? দেশে ছিল জিয়াউর রহমানরা, তাঁর সৈনিকেরা।
ফখরুল বলেন, জিয়াউর রহমানকে ইচ্ছা করলেই কি মুছে ফেলা যায়? এই দেশে মুক্তিযোদ্ধার ঘোষণা দিয়েছেন শহীদ জিয়াউর রহমান। অন্য কেউ নয়। তবে অবদান অনেকের আছে, আমরা কারও অবদান অস্বীকার করি না। স্বীকার করতে হবে শহীদ সোহরাওয়ার্দীর কথা, স্বীকার করতে হবে মওলানা ভাসানীর কথা, স্বীকার করতে হবে লাখো শহীদের কথা যারা তাদের বুকের রক্ত দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছে।
চরম নিষেধাজ্ঞা আসছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইতিমধ্যে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা এসেছে। অপেক্ষা করেন চরম নিষেধাজ্ঞা আসছে। খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও জিয়াউর রহমানের সম্পর্কে কটূক্তি করলে জনগণ ক্ষমা করবে না। এই সরকার কালুরঘাট বেতারকেন্দ্রে যেতে দেয়নি। কেন দেয়নি, সে কথায় আমি ফিরে যাব না।
প্রশাসনের উদ্দেশে বলেন, আপনারা ভেবেছেন সারা জীবনই এভাবে আওয়ামী লীগ সরকার থাকবে, আর আপনাদের সমস্ত অন্যায়গুলো প্রশ্রয় দিয়ে যাবে। সেটা হবে না। সাবধান হয়ে যান। ঔদ্ধত্যপূর্ণ কথা বলবেন না, অশালীন কথা বলবেন না, শিষ্টাচার বিবর্জিত কথা বলবেন না। এই দেশের মানুষ আপনাদের ক্ষমা করবে না। এই জনগণ আপনাদেরকে বেআইনি ঘোষণা করবে ৷
আওয়ামী লীগ সুচতুরভাবে সমস্ত গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে দাবি করে ফখরুল বলেন, তারা বিচার বিভাগকে ধ্বংস করেছে, গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে, পার্লামেন্টকে ধ্বংস করেছে, শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে। মোটকথা বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করেছে।
তিনি বলেন, তথ্যমন্ত্রী বলেছেন সংবিধান অনুযায়ী ভোট হবে। কোন সংবিধান? যে সংবিধান তোমরাই বারবার ছিঁড়ে ফেলেছ, বারবার কেটেকুটে ফেলে দিয়েছে, তোমাদের মতো করে সাজিয়ে নিয়েছ, সেই সংবিধান? সংবিধান জনগণ আবার রচনা করবে।
আওয়ামী লীগের সময় শেষ হয়ে এসেছে দাবি করে ফখরুল বলেন, অবশ্যই নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। এর কোনো বিকল্প নাই। যতই টালবাহানা করো, ওলট-পালট হও, তোমাদের সময় শেষ হয়ে এসেছে।
আমেরিকান মন্ত্রীর ধমক খেয়ে ইউক্রেনের পক্ষে বাংলাদেশ ভোট দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার বিকেলে নগরের পলোগ্রাউন্ড মাঠে আয়োজিত নগর বিএনপির সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, কয়দিন আগে যে রাশিয়া ইউক্রেনের যুদ্ধ শুরু হয়েছে, ওইখানে তারা ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ভোট দিল না, বিরত থাকল। বলল যে আমরা রাশিয়ার বিরুদ্ধে ভোট দেব না৷ কদিন আগে আমেরিকার একজন মন্ত্রী আসল, এসে দিল এক ধমক। সেই ধমকে উল্টো ডিগবাজি খেয়ে ইউক্রেনকে ভোট দিল। বলল যে যাই হোক এখন কষ্ট হবে, রাশিয়ার সঙ্গে আমরা পরে ঠিক করে নেব।
সরকার স্বাধীনতার ইতিহাসকে বিকৃত করছে দাবি করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, তারা সমস্ত ইতিহাসটাকে এক ব্যক্তির ইতিহাস হিসেবে চালিয়ে দিতে চায়। এমন অবস্থা, এক ব্যক্তি ছাড়া আর কেউ ছিল না। অথচ তিনি দেশেই ছিল না। পাকিস্তানে ছিল। বাকিরা সবাই কলকতায় চলে গেছিল। দেশে ছিল কে? দেশে ছিল জিয়াউর রহমানরা, তাঁর সৈনিকেরা।
ফখরুল বলেন, জিয়াউর রহমানকে ইচ্ছা করলেই কি মুছে ফেলা যায়? এই দেশে মুক্তিযোদ্ধার ঘোষণা দিয়েছেন শহীদ জিয়াউর রহমান। অন্য কেউ নয়। তবে অবদান অনেকের আছে, আমরা কারও অবদান অস্বীকার করি না। স্বীকার করতে হবে শহীদ সোহরাওয়ার্দীর কথা, স্বীকার করতে হবে মওলানা ভাসানীর কথা, স্বীকার করতে হবে লাখো শহীদের কথা যারা তাদের বুকের রক্ত দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছে।
চরম নিষেধাজ্ঞা আসছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইতিমধ্যে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা এসেছে। অপেক্ষা করেন চরম নিষেধাজ্ঞা আসছে। খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও জিয়াউর রহমানের সম্পর্কে কটূক্তি করলে জনগণ ক্ষমা করবে না। এই সরকার কালুরঘাট বেতারকেন্দ্রে যেতে দেয়নি। কেন দেয়নি, সে কথায় আমি ফিরে যাব না।
প্রশাসনের উদ্দেশে বলেন, আপনারা ভেবেছেন সারা জীবনই এভাবে আওয়ামী লীগ সরকার থাকবে, আর আপনাদের সমস্ত অন্যায়গুলো প্রশ্রয় দিয়ে যাবে। সেটা হবে না। সাবধান হয়ে যান। ঔদ্ধত্যপূর্ণ কথা বলবেন না, অশালীন কথা বলবেন না, শিষ্টাচার বিবর্জিত কথা বলবেন না। এই দেশের মানুষ আপনাদের ক্ষমা করবে না। এই জনগণ আপনাদেরকে বেআইনি ঘোষণা করবে ৷
আওয়ামী লীগ সুচতুরভাবে সমস্ত গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে দাবি করে ফখরুল বলেন, তারা বিচার বিভাগকে ধ্বংস করেছে, গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে, পার্লামেন্টকে ধ্বংস করেছে, শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে। মোটকথা বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করেছে।
তিনি বলেন, তথ্যমন্ত্রী বলেছেন সংবিধান অনুযায়ী ভোট হবে। কোন সংবিধান? যে সংবিধান তোমরাই বারবার ছিঁড়ে ফেলেছ, বারবার কেটেকুটে ফেলে দিয়েছে, তোমাদের মতো করে সাজিয়ে নিয়েছ, সেই সংবিধান? সংবিধান জনগণ আবার রচনা করবে।
আওয়ামী লীগের সময় শেষ হয়ে এসেছে দাবি করে ফখরুল বলেন, অবশ্যই নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। এর কোনো বিকল্প নাই। যতই টালবাহানা করো, ওলট-পালট হও, তোমাদের সময় শেষ হয়ে এসেছে।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫