বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, শেখ হাসিনা হিন্দুদের বন্ধু ছিলেন না। পাশাপাশি তিনি তাঁর দলের তরফ থেকে ভারতের প্রতি বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য প্রিন্টকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এই অবস্থান ব্যক্ত করেন।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে ভারতে যান শেখ হাসিনা। এর ঠিক ১১ দিন পর দ্য প্রিন্টকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিএনপির আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী দলের তরফ থেকে ভারতের প্রতি বন্ধুত্বের হাত বাড়ালেন। তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশের উচিত ভালো প্রতিবেশী হয়ে থাকা।
আমীর খসরু বলেন, ‘আমার দল বিএনপি ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায়। যে ক্ষমতায় আসুক বা যে ক্ষমতা হারাক, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার বন্ধুত্ব যেন তাতে নষ্ট না হয়। পারস্পরিক সম্মান, দ্বিপক্ষীয় শান্তি ও উভয় পক্ষের অর্থনীতির উন্নয়ন আমাদের যৌথ লক্ষ্য হতে হবে। আপনি আপনার প্রতিবেশী পরিবর্তন করতে পারবেন না, পারবেন কি?’
বিএনপির এই নেতা অবশ্য বলেন, ‘ভারত যে লেন্স দিয়ে বাংলাদেশকে দেখে, তা পরিবর্তন করতে হবে। ভারতকে হাসিনা হ্যাংওভার কাটিয়ে উঠতে হবে। ভারতের মূলধারার গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছাত্র-নেতৃত্বে যে কোটা আন্দোলন হয়েছে, যা একজন স্বৈরশাসকের পতন ঘটিয়েছে, সেটি প্রশ্নবিদ্ধ করে যে প্রচারণা চলছে, তা বন্ধ করতে হবে।’
এ সময় তিনি ছাত্রদের অবদানকে খাটো করে দেখার ব্যাপারেও সতর্ক করে দেন। বাংলাদেশে নিযুক্ত সাবেক ভারতীয় হাইকমিশনার ও সাবেক পররাষ্ট্রসচিব হর্ষবর্ধন শ্রিংলাসহ অনেকে ‘হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতিতে’ বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী বিদেশি শক্তির জড়িত থাকার ইঙ্গিত দেওয়ার প্রেক্ষাপটে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘ভারত থেকে এ ধরনের পর্যবেক্ষণ স্বতঃস্ফূর্ত ছাত্র আন্দোলনকে অসম্মান করে।’
আমীর খসরু এ সময় প্রশ্ন রাখেন, ‘বাংলাদেশিদের কি কোনো স্বকীয়তা নেই? সমাজের প্রতিটি স্তরের নাগরিক হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলনে যোগ দিয়েছিল। ভারতীয় গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেন জেল, গুম, নির্যাতন ও কারচুপির নির্বাচনের মাধ্যমে বিরোধীদের কণ্ঠকে দমন করে ক্ষমতায় থাকা একনায়কের বিরুদ্ধে একটি জনপ্রিয় বিদ্রোহকে অসম্মান করার চেষ্টা করছে?’
তিনি বলেন, ‘আগামী দিনে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নত করতে চাইলে “হাসিনাকে ছাড়া চলবে না”—ভারত থেকে এই ধরনের ন্যারেটিভ বন্ধ করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘ভারত বাংলাদেশে ৭ জানুয়ারির নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তোলেনি; যা হাসিনাকে চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতায় ফিরিয়ে এনেছিল।’
ভারত ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের মধ্যে তুলনা টেনে আমীর খসরু বলেন, ‘অনেক বিদেশি সংবাদমাধ্যম নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করে এটিকে ভুয়া বলে অভিহিত করেছে। ভারত হাসিনার পাশে দাঁড়িয়েছে। গণতন্ত্র, নাগরিকদের মৌলিক অধিকার, আইনের শাসন যেকোনো সরকারের জন্য শাসননীতি হওয়া উচিত। ক্ষমতায় থাকার জন্য হাসিনা যখন এসব স্থগিত করেছিলেন, ভারত তখনো কোনো প্রশ্ন তোলেনি। বাংলাদেশের বেশির ভাগ সুশীল সমাজ হাসিনার পাশে দাঁড়ানোর জন্য ভারতের প্রতি ক্ষুব্ধ হয় এবং ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের ফলাফলের পরপরই ভারত বয়কট প্রচারণা শুরু হয়।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘ভারতে হাসিনাপন্থী ন্যারেটিভ নির্মাতাদের জেগে উঠে প্রত্যক্ষ করা উচিত যে প্রকৃত পরিস্থিতি আসলে কী? বাংলাদেশ তার জনগণের কাছেই ফিরে গেছে। সাধারণ বাংলাদেশি অতীতের শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হয়ে নির্ভয়ে নতুন দেশ গড়তে চায়। ভারতের উচিত নতুন বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়া।’
আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশের হিন্দুদের প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, ‘হাসিনা এই ধারণা তৈরি করেছিলেন যে তিনি যত দিন ক্ষমতায় ছিলেন, তত দিন বাংলাদেশে হিন্দুরা নিরাপদ। ভারতে অনেকে এই মিথ্যা ন্যারেটিভ গিলেছে। তিনি ক্ষমতায় থাকাকালেই হিন্দুদের ওপর হামলা হয়েছিল। অথচ তিনি ধর্মনিরপেক্ষ হওয়ার একটি চিত্র তুলে ধরেছিলেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু ২০০৬ সালে তিনি একটি রাজনৈতিক জোট গঠনের জন্য ডানপন্থী দল খেলাফত মজলিসের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছিলেন। তিনি ইসলামপন্থী হেফাজতে ইসলামের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। একটু ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করলে আপনি জানতে পারবেন যে কীভাবে তিনি তাঁর সরকার সম্পর্কে এই ধর্মনিরপেক্ষতার বুদ্বুদ তৈরি করেছিল, কিন্তু নিজের সুবিধার জন্য সব ইসলামপন্থীকে অযাচিতভাবে কাছে টেনেছেন। তিনি হিন্দুদের বন্ধু ছিলেন না।’
বিএনপি সংখ্যালঘু মতবাদে বিশ্বাস করে না উল্লেখ করে আমীর খসরু আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে প্রতিটি নাগরিক সমান। সবার সমান অধিকার আছে। কেন এই ধরনের শব্দ ব্যবহার করে বিভাজন তৈরি করা হয়? বাংলাদেশে আমরা কেবল একে অপরকেই শুধু সহ্যই করি না, সব নাগরিককে সম্মানও করি।’
শেখ হাসিনার পতনের পর সারা দেশে বিভিন্ন স্থানে হিন্দুদের ওপর হামলার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘হাসিনার শাসনামলে বছরের পর বছর নিপীড়নের শিকার হয়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপর সাধারণ মানুষ ক্ষুব্ধ। আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা-কর্মীর ওপর হামলা হয়েছে। আমি এটা অনুমোদন করি না। হামলা শিকার হওয়াদের মধ্যে হিন্দুরাও ছিল। কিছু নিরীহ হিন্দুও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। কিন্তু ভারতে কি সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনা নেই? আপনি কি সংখ্যালঘুদের ওপর কয়েকটি হামলার ভিত্তিতে একটি সমগ্র দেশকে বিচার করেন? আপনি কি বলবেন যে কয়েকটি ঘটনার কারণে একটি দেশে সংখ্যালঘুরা নিরাপদ নয়? যারা এসব বলছে, তারা বাংলাদেশকে বোঝে না।’
দ্য প্রিন্ট থেকে অনুবাদ করেছেন আব্দুর রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, শেখ হাসিনা হিন্দুদের বন্ধু ছিলেন না। পাশাপাশি তিনি তাঁর দলের তরফ থেকে ভারতের প্রতি বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য প্রিন্টকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এই অবস্থান ব্যক্ত করেন।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে ভারতে যান শেখ হাসিনা। এর ঠিক ১১ দিন পর দ্য প্রিন্টকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিএনপির আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী দলের তরফ থেকে ভারতের প্রতি বন্ধুত্বের হাত বাড়ালেন। তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশের উচিত ভালো প্রতিবেশী হয়ে থাকা।
আমীর খসরু বলেন, ‘আমার দল বিএনপি ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চায়। যে ক্ষমতায় আসুক বা যে ক্ষমতা হারাক, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার বন্ধুত্ব যেন তাতে নষ্ট না হয়। পারস্পরিক সম্মান, দ্বিপক্ষীয় শান্তি ও উভয় পক্ষের অর্থনীতির উন্নয়ন আমাদের যৌথ লক্ষ্য হতে হবে। আপনি আপনার প্রতিবেশী পরিবর্তন করতে পারবেন না, পারবেন কি?’
বিএনপির এই নেতা অবশ্য বলেন, ‘ভারত যে লেন্স দিয়ে বাংলাদেশকে দেখে, তা পরিবর্তন করতে হবে। ভারতকে হাসিনা হ্যাংওভার কাটিয়ে উঠতে হবে। ভারতের মূলধারার গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছাত্র-নেতৃত্বে যে কোটা আন্দোলন হয়েছে, যা একজন স্বৈরশাসকের পতন ঘটিয়েছে, সেটি প্রশ্নবিদ্ধ করে যে প্রচারণা চলছে, তা বন্ধ করতে হবে।’
এ সময় তিনি ছাত্রদের অবদানকে খাটো করে দেখার ব্যাপারেও সতর্ক করে দেন। বাংলাদেশে নিযুক্ত সাবেক ভারতীয় হাইকমিশনার ও সাবেক পররাষ্ট্রসচিব হর্ষবর্ধন শ্রিংলাসহ অনেকে ‘হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতিতে’ বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী বিদেশি শক্তির জড়িত থাকার ইঙ্গিত দেওয়ার প্রেক্ষাপটে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘ভারত থেকে এ ধরনের পর্যবেক্ষণ স্বতঃস্ফূর্ত ছাত্র আন্দোলনকে অসম্মান করে।’
আমীর খসরু এ সময় প্রশ্ন রাখেন, ‘বাংলাদেশিদের কি কোনো স্বকীয়তা নেই? সমাজের প্রতিটি স্তরের নাগরিক হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলনে যোগ দিয়েছিল। ভারতীয় গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেন জেল, গুম, নির্যাতন ও কারচুপির নির্বাচনের মাধ্যমে বিরোধীদের কণ্ঠকে দমন করে ক্ষমতায় থাকা একনায়কের বিরুদ্ধে একটি জনপ্রিয় বিদ্রোহকে অসম্মান করার চেষ্টা করছে?’
তিনি বলেন, ‘আগামী দিনে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নত করতে চাইলে “হাসিনাকে ছাড়া চলবে না”—ভারত থেকে এই ধরনের ন্যারেটিভ বন্ধ করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘ভারত বাংলাদেশে ৭ জানুয়ারির নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তোলেনি; যা হাসিনাকে চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতায় ফিরিয়ে এনেছিল।’
ভারত ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের মধ্যে তুলনা টেনে আমীর খসরু বলেন, ‘অনেক বিদেশি সংবাদমাধ্যম নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করে এটিকে ভুয়া বলে অভিহিত করেছে। ভারত হাসিনার পাশে দাঁড়িয়েছে। গণতন্ত্র, নাগরিকদের মৌলিক অধিকার, আইনের শাসন যেকোনো সরকারের জন্য শাসননীতি হওয়া উচিত। ক্ষমতায় থাকার জন্য হাসিনা যখন এসব স্থগিত করেছিলেন, ভারত তখনো কোনো প্রশ্ন তোলেনি। বাংলাদেশের বেশির ভাগ সুশীল সমাজ হাসিনার পাশে দাঁড়ানোর জন্য ভারতের প্রতি ক্ষুব্ধ হয় এবং ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের ফলাফলের পরপরই ভারত বয়কট প্রচারণা শুরু হয়।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘ভারতে হাসিনাপন্থী ন্যারেটিভ নির্মাতাদের জেগে উঠে প্রত্যক্ষ করা উচিত যে প্রকৃত পরিস্থিতি আসলে কী? বাংলাদেশ তার জনগণের কাছেই ফিরে গেছে। সাধারণ বাংলাদেশি অতীতের শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হয়ে নির্ভয়ে নতুন দেশ গড়তে চায়। ভারতের উচিত নতুন বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়া।’
আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশের হিন্দুদের প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, ‘হাসিনা এই ধারণা তৈরি করেছিলেন যে তিনি যত দিন ক্ষমতায় ছিলেন, তত দিন বাংলাদেশে হিন্দুরা নিরাপদ। ভারতে অনেকে এই মিথ্যা ন্যারেটিভ গিলেছে। তিনি ক্ষমতায় থাকাকালেই হিন্দুদের ওপর হামলা হয়েছিল। অথচ তিনি ধর্মনিরপেক্ষ হওয়ার একটি চিত্র তুলে ধরেছিলেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু ২০০৬ সালে তিনি একটি রাজনৈতিক জোট গঠনের জন্য ডানপন্থী দল খেলাফত মজলিসের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছিলেন। তিনি ইসলামপন্থী হেফাজতে ইসলামের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। একটু ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করলে আপনি জানতে পারবেন যে কীভাবে তিনি তাঁর সরকার সম্পর্কে এই ধর্মনিরপেক্ষতার বুদ্বুদ তৈরি করেছিল, কিন্তু নিজের সুবিধার জন্য সব ইসলামপন্থীকে অযাচিতভাবে কাছে টেনেছেন। তিনি হিন্দুদের বন্ধু ছিলেন না।’
বিএনপি সংখ্যালঘু মতবাদে বিশ্বাস করে না উল্লেখ করে আমীর খসরু আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে প্রতিটি নাগরিক সমান। সবার সমান অধিকার আছে। কেন এই ধরনের শব্দ ব্যবহার করে বিভাজন তৈরি করা হয়? বাংলাদেশে আমরা কেবল একে অপরকেই শুধু সহ্যই করি না, সব নাগরিককে সম্মানও করি।’
শেখ হাসিনার পতনের পর সারা দেশে বিভিন্ন স্থানে হিন্দুদের ওপর হামলার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘হাসিনার শাসনামলে বছরের পর বছর নিপীড়নের শিকার হয়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপর সাধারণ মানুষ ক্ষুব্ধ। আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা-কর্মীর ওপর হামলা হয়েছে। আমি এটা অনুমোদন করি না। হামলা শিকার হওয়াদের মধ্যে হিন্দুরাও ছিল। কিছু নিরীহ হিন্দুও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। কিন্তু ভারতে কি সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনা নেই? আপনি কি সংখ্যালঘুদের ওপর কয়েকটি হামলার ভিত্তিতে একটি সমগ্র দেশকে বিচার করেন? আপনি কি বলবেন যে কয়েকটি ঘটনার কারণে একটি দেশে সংখ্যালঘুরা নিরাপদ নয়? যারা এসব বলছে, তারা বাংলাদেশকে বোঝে না।’
দ্য প্রিন্ট থেকে অনুবাদ করেছেন আব্দুর রহমান
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫