নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দীর্ঘ দেড় দশক ক্ষমতায় থাকার পর স্বৈরাচার আওয়ামী সরকারের পতন হলেও পরাজিত শক্তি এখনো দেশে শান্তি বিনষ্ট করতে মরিয়া হয়ে আছে। সংখ্যালঘু নিপীড়নের মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে। এই প্রোপাগান্ডার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় প্রতিবাদ জানাতে হবে।
আজ রোববার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার: কেমন বাংলাদেশ চাই’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় অংশ নেওয়া আলেমেরা এসব কথা বলেন। সভার আয়োজন করে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেন, ‘১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ, স্বৈরাচার এরশাদের পতন ও সর্বশেষ ২০২৪–এর ছাত্র-জনতার স্বৈরাচার বিরোধী গণ-অভ্যুত্থানের সর্বক্ষেত্রেই গণমানুষের ক্ষোভ, অপ্রাপ্তি ও জুলুম-নির্যাতনের বিরুদ্ধে মূল আকুতি ছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের। তাই দেশের আইন, বিচার, সংসদ, প্রশাসন, অর্থ, শিক্ষা, শিল্প ও দেশপরিচালনার প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমরা সাম্য ও ন্যায়বিচারের বাংলাদেশ চাই।’
কবি মূসা আল-হাফিজ বলেন, ‘দেশে সংখ্যালঘু নিপীড়ন নিয়ে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে, এমতাবস্থায় আমরা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে রাষ্ট্রীয়ভাবে এর প্রতিবাদ দাবি করছি।’
জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা নূরুল হুদা ফয়েজীর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য দেন মাওলানা আহমাদ আলী কাসেমী, ড. মাও. ওবায়দুল কাদের নদভী, (খেলাফত মজলিস) মাওলানা ফখরুদ্দীন (মজলিসুল মুফাসসিরীন মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন, (বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস) মাওলানা আবদুল্লাহ আল মাসউদ, মাওলানা আবদুল আখির, সৈয়দ মো. হাসান আজহারী প্রমুখ। সভায় সঞ্চালনা করেন আইম্মা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুফতি রেজাউল করীম আবরার।
দীর্ঘ দেড় দশক ক্ষমতায় থাকার পর স্বৈরাচার আওয়ামী সরকারের পতন হলেও পরাজিত শক্তি এখনো দেশে শান্তি বিনষ্ট করতে মরিয়া হয়ে আছে। সংখ্যালঘু নিপীড়নের মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে। এই প্রোপাগান্ডার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় প্রতিবাদ জানাতে হবে।
আজ রোববার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার: কেমন বাংলাদেশ চাই’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় অংশ নেওয়া আলেমেরা এসব কথা বলেন। সভার আয়োজন করে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেন, ‘১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ, স্বৈরাচার এরশাদের পতন ও সর্বশেষ ২০২৪–এর ছাত্র-জনতার স্বৈরাচার বিরোধী গণ-অভ্যুত্থানের সর্বক্ষেত্রেই গণমানুষের ক্ষোভ, অপ্রাপ্তি ও জুলুম-নির্যাতনের বিরুদ্ধে মূল আকুতি ছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের। তাই দেশের আইন, বিচার, সংসদ, প্রশাসন, অর্থ, শিক্ষা, শিল্প ও দেশপরিচালনার প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমরা সাম্য ও ন্যায়বিচারের বাংলাদেশ চাই।’
কবি মূসা আল-হাফিজ বলেন, ‘দেশে সংখ্যালঘু নিপীড়ন নিয়ে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে, এমতাবস্থায় আমরা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে রাষ্ট্রীয়ভাবে এর প্রতিবাদ দাবি করছি।’
জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা নূরুল হুদা ফয়েজীর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য দেন মাওলানা আহমাদ আলী কাসেমী, ড. মাও. ওবায়দুল কাদের নদভী, (খেলাফত মজলিস) মাওলানা ফখরুদ্দীন (মজলিসুল মুফাসসিরীন মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন, (বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস) মাওলানা আবদুল্লাহ আল মাসউদ, মাওলানা আবদুল আখির, সৈয়দ মো. হাসান আজহারী প্রমুখ। সভায় সঞ্চালনা করেন আইম্মা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুফতি রেজাউল করীম আবরার।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫