নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ নদীগুলোর পানির সঠিক বণ্টন নিয়ে প্রতিবাদ করার সাহস সরকারের নেই। ১৯৯৬ সালে ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে চুক্তি ছিল শুভংকরের ফাঁকি। আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘বাংলাদেশ-ভারত পানি বণ্টন প্রসঙ্গ’–শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন এ কথা বলেন।
নদী গবেষক মোস্তফা কামাল মজুমদারের সভাপতিত্বে এই অনুষ্ঠানে আয়োজন করে সাউথ এশিয়ান রিসার্চ সেন্টার।
আলোচনায় খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘আজকে আমাদের যারা সরকার পরিচালনা করছেন, ৯৬ সালে তাঁরা একটা শুভংকরের ফাঁকির চুক্তি করে এখন পর্যন্ত নিশ্চুপ আছে। অথচ বিভিন্ন উপায়ে ভারত ৫৪টি নদীর পানি ব্যবহার করে যাচ্ছে কিন্তু কোথাও কোনো প্রতিবাদ করার সাহস সরকারের নেই।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এই পানির অসম বণ্টনের বিষয়ে আমাদের জনগণকে জানাতে হবে। জনগণের মাঝে যদি সচেতনতা তৈরি করা যায়, জনগণ যদি সোচ্চার হয়, অতীতে ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে যেমন ১৯৭৭ সালে চুক্তি করতে হয়েছে, আবার তেমন হবে। ১৯৭৭ সনে জিয়াউর রহমানের সময় যে চুক্তিটা হয়েছিল তাতে উল্লেখ ছিল ফারাক্কা পয়েন্টে পানি কি পরিমাণ থাকতে হবে। আর ১৯৯৬ সালে ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে যেই চুক্তিটা করা হলো সেইটা ছিল শুভংকরের ফাঁকি। এখানে সব কথাবার্তা লেখা আছে কিন্তু কোনো গ্যারান্টি ক্লজ নাই। পানি ফারাক্কা পয়েন্টে কতটুকু আসবে সেইটার কোনো গ্যারান্টি নাই।’
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘কিছুদিন আগে আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতের সঙ্গে লোক দেখানো মিটিং করেছেন। কখন গেলেন? যখন বাংলাদেশের মানুষ তলিয়ে গেছে। মানুষ মানবেতর জীবনযাপন করছে। কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তার সঠিক হিসাব দেওয়া হচ্ছে না।’
বাঁধের সব গেট ভারত খুলে দেওয়ায় সিলেট–সুনামগঞ্জে বন্যা হয়েছে মন্তব্য করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘যখন আমাদের পানির প্রয়োজন নাই তখন আমাদের ভাসিয়ে দিচ্ছে। আর যখন আমাদের পানির প্রয়োজন, আমাদের জীবিকা, আমাদের জীবন রক্ষার জন্য তখন এই বাংলাদেশকে তারা মরুকরণ করে দিয়েছে। গত ১২২ বছরে এমন বন্যা বাংলাদেশে হয় নাই। তাহলে এখন কেন হচ্ছে? এই বাঁধের জন্য হচ্ছে। এই রিভার ম্যানেজমেন্ট, এই পানি ম্যানেজমেন্টের একতরফা যে সিদ্ধান্ত এবং বাংলাদেশের নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে এমনটা হচ্ছে।’
ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ নদীগুলোর পানির সঠিক বণ্টন নিয়ে প্রতিবাদ করার সাহস সরকারের নেই। ১৯৯৬ সালে ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে চুক্তি ছিল শুভংকরের ফাঁকি। আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘বাংলাদেশ-ভারত পানি বণ্টন প্রসঙ্গ’–শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন এ কথা বলেন।
নদী গবেষক মোস্তফা কামাল মজুমদারের সভাপতিত্বে এই অনুষ্ঠানে আয়োজন করে সাউথ এশিয়ান রিসার্চ সেন্টার।
আলোচনায় খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘আজকে আমাদের যারা সরকার পরিচালনা করছেন, ৯৬ সালে তাঁরা একটা শুভংকরের ফাঁকির চুক্তি করে এখন পর্যন্ত নিশ্চুপ আছে। অথচ বিভিন্ন উপায়ে ভারত ৫৪টি নদীর পানি ব্যবহার করে যাচ্ছে কিন্তু কোথাও কোনো প্রতিবাদ করার সাহস সরকারের নেই।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এই পানির অসম বণ্টনের বিষয়ে আমাদের জনগণকে জানাতে হবে। জনগণের মাঝে যদি সচেতনতা তৈরি করা যায়, জনগণ যদি সোচ্চার হয়, অতীতে ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে যেমন ১৯৭৭ সালে চুক্তি করতে হয়েছে, আবার তেমন হবে। ১৯৭৭ সনে জিয়াউর রহমানের সময় যে চুক্তিটা হয়েছিল তাতে উল্লেখ ছিল ফারাক্কা পয়েন্টে পানি কি পরিমাণ থাকতে হবে। আর ১৯৯৬ সালে ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে যেই চুক্তিটা করা হলো সেইটা ছিল শুভংকরের ফাঁকি। এখানে সব কথাবার্তা লেখা আছে কিন্তু কোনো গ্যারান্টি ক্লজ নাই। পানি ফারাক্কা পয়েন্টে কতটুকু আসবে সেইটার কোনো গ্যারান্টি নাই।’
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘কিছুদিন আগে আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতের সঙ্গে লোক দেখানো মিটিং করেছেন। কখন গেলেন? যখন বাংলাদেশের মানুষ তলিয়ে গেছে। মানুষ মানবেতর জীবনযাপন করছে। কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তার সঠিক হিসাব দেওয়া হচ্ছে না।’
বাঁধের সব গেট ভারত খুলে দেওয়ায় সিলেট–সুনামগঞ্জে বন্যা হয়েছে মন্তব্য করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘যখন আমাদের পানির প্রয়োজন নাই তখন আমাদের ভাসিয়ে দিচ্ছে। আর যখন আমাদের পানির প্রয়োজন, আমাদের জীবিকা, আমাদের জীবন রক্ষার জন্য তখন এই বাংলাদেশকে তারা মরুকরণ করে দিয়েছে। গত ১২২ বছরে এমন বন্যা বাংলাদেশে হয় নাই। তাহলে এখন কেন হচ্ছে? এই বাঁধের জন্য হচ্ছে। এই রিভার ম্যানেজমেন্ট, এই পানি ম্যানেজমেন্টের একতরফা যে সিদ্ধান্ত এবং বাংলাদেশের নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে এমনটা হচ্ছে।’
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫