নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে গণতন্ত্র নেই বলেই বিদেশিরা এখানে আসছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে তিনি এই মন্তব্য করে বলেন, ‘বিদেশিদের নিয়ে কথা হচ্ছে, কেন বিদেশিরা আসছে। তারা বাংলাদেশের মানবাধিকার-গণতন্ত্র-নির্বাচন সম্পর্কে জানতে চায় এবং বুঝতে চায়।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তারা তো (বিদেশিরা) অন্য কোথাও যায় না, এখানে আসে কেন? কারণ এখানে গণতন্ত্র নাই, এখানে নির্বাচন হয় না।’
চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আজকে আমরা একটা অসম যুদ্ধে আছি। এই যুদ্ধটা হচ্ছে আমাদের দেশ ও গণতন্ত্রকে রক্ষা করার যুদ্ধ। এই লড়াইটা সত্যিকার অর্থেই আমাদের অস্তিত্বের লড়াই। এই লড়াইয়ের জন্য সাধারণ মানুষকে জাগিয়ে তুলতে হবে।’
এদিকে আন্দোলন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত রেখেছে বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটি। এর অংশ হিসেবে আজ গুলশান কার্যালয়ে গণ অধিকার পরিষদের সঙ্গে বৈঠক করে তারা। বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারবিরোধী আন্দোলনে নতুন ডাক দেওয়া হবে। এর মাধ্যমে সমস্ত জাতিকে একসঙ্গে করে যুগপৎ আন্দোলনকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে এগিয়ে নেওয়া হবে। সে জন্য ১২ জুলাই যৌথ ঘোষণা আসবে। দলগুলো নিজ নিজ জায়গা থেকে এক ঘোষণা দেবে।’
তিনি বলেন, জনগণের সমর্থন নিয়ে বিএনপি এগিয়ে যাচ্ছে। বিএনপির সহিংসতার পথে হাঁটার প্রয়োজন নেই, জনগণ বিএনপির সঙ্গে আছে। সরকার জনবিচ্ছিন্ন হয়ে নিজেরাই সহিংসতার পথে হাঁটছে।
এ সময় গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগ শান্তি সমাবেশের নামে সহিংসতায় উসকানি দিচ্ছে। বিরোধী দলের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির দিন পাল্টা কর্মসূচি থেকে সরে আসার আহ্বান জানান তিনি।
আরও পড়ৃন:
দেশে গণতন্ত্র নেই বলেই বিদেশিরা এখানে আসছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে তিনি এই মন্তব্য করে বলেন, ‘বিদেশিদের নিয়ে কথা হচ্ছে, কেন বিদেশিরা আসছে। তারা বাংলাদেশের মানবাধিকার-গণতন্ত্র-নির্বাচন সম্পর্কে জানতে চায় এবং বুঝতে চায়।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তারা তো (বিদেশিরা) অন্য কোথাও যায় না, এখানে আসে কেন? কারণ এখানে গণতন্ত্র নাই, এখানে নির্বাচন হয় না।’
চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আজকে আমরা একটা অসম যুদ্ধে আছি। এই যুদ্ধটা হচ্ছে আমাদের দেশ ও গণতন্ত্রকে রক্ষা করার যুদ্ধ। এই লড়াইটা সত্যিকার অর্থেই আমাদের অস্তিত্বের লড়াই। এই লড়াইয়ের জন্য সাধারণ মানুষকে জাগিয়ে তুলতে হবে।’
এদিকে আন্দোলন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত রেখেছে বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটি। এর অংশ হিসেবে আজ গুলশান কার্যালয়ে গণ অধিকার পরিষদের সঙ্গে বৈঠক করে তারা। বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারবিরোধী আন্দোলনে নতুন ডাক দেওয়া হবে। এর মাধ্যমে সমস্ত জাতিকে একসঙ্গে করে যুগপৎ আন্দোলনকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে এগিয়ে নেওয়া হবে। সে জন্য ১২ জুলাই যৌথ ঘোষণা আসবে। দলগুলো নিজ নিজ জায়গা থেকে এক ঘোষণা দেবে।’
তিনি বলেন, জনগণের সমর্থন নিয়ে বিএনপি এগিয়ে যাচ্ছে। বিএনপির সহিংসতার পথে হাঁটার প্রয়োজন নেই, জনগণ বিএনপির সঙ্গে আছে। সরকার জনবিচ্ছিন্ন হয়ে নিজেরাই সহিংসতার পথে হাঁটছে।
এ সময় গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগ শান্তি সমাবেশের নামে সহিংসতায় উসকানি দিচ্ছে। বিরোধী দলের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির দিন পাল্টা কর্মসূচি থেকে সরে আসার আহ্বান জানান তিনি।
আরও পড়ৃন:
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫