অনলাইন ডেস্ক
‘সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে নির্বিচারে মানুষ হত্যার মহোৎসব চলছে, যা গণহত্যার শামিল’ বলে দাবি করেছে আওয়ামী লীগ। দলটি বলছে, ‘নির্বিঘ্নে মানুষের বাসা-বাড়িতে লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, ডাকাতি, চুরি, ছিনতাই চলছে। স্বাধীনতার মূল্যবোধ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূ-লুণ্ঠিত করে সমগ্র জাতিকে একটা চরম সংকটে ঠেলে দিচ্ছে।’
আজ শনিবার আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্ট করা এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়। ৩ নভেম্বর জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতিটি পোস্ট করা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ আজ অত্যন্ত কঠিন সময় অতিবাহিত করছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অসাংবিধানিক সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে হিংসা ও বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে। সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে নির্বিচারে মানুষ হত্যার মহোৎসব চলছে, যা গণহত্যার শামিল। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল মানুষ এবং হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টানসহ সকলের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘সারা দেশে চরম অরাজকতা ও বিশৃঙ্খলা চলছে। এক দিকে অপরাধী ও চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের মুক্তি দিচ্ছে, অন্যদিকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বাছ-বিচার হীনভাবে গণহারে গ্রেপ্তার করে দিনের পর দিন আটক করে রাখা হচ্ছে।’
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পরবর্তী আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপর চলা হামলা-মামলার কথা বিবৃতিতে তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের আদর্শের প্রতি আপসহীন মানুষেরা তারপরও মাথানত করেনি। আমাদের জাতীয় ৪ নেতা এই পথের প্রদর্শক। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রতি তাঁরা ছিলেন হিমালয়ের মতো অনড়। মৃত্যুভয়ও তাঁদের টলাতে পারেনি। তাই তাঁরা জীবন উৎসর্গ করতেও কুণ্ঠা বোধ করেননি।’
বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ থেকে বলা হয়, ‘দেশ ও জাতির ক্রান্তিলগ্নে লগ্নে জাতীয় ৪ নেতা আমাদের অফুরন্ত প্রেরণার উৎস হিসেবে ধরা দিয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রতি তাদের মনোভাব আমাদের জন্য চিরস্মরণীয় ও অনুকরণীয়। তাঁদের আত্মত্যাগ যে কোনো অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আমাদের চেতনার শিখাকে প্রজ্বলিত রাখতে জ্বালানি সরবরাহ করে যাবে।’
৩ নভেম্বরকে কর্মসূচির বিষয়ে আওয়ামী লীগ থেকে বলা হয়, ‘জেল হত্যা দিবসের স্মরণে বনানী কবরস্থানে সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ ও এম মনসুর আলীর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে। পাশাপাশি রাজশাহীতে এ এইচ এম কামরুজ্জামানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে। জাতীয় ৪ নেতাসহ মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদ ও দেশের গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের আন্দোলন সংগ্রামে নিহতদের স্মরণে দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।’ এ ছাড়া জাতীয় ৪ নেতার স্মরণে দিবসটির গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা সভার পাশাপাশি বিভিন্ন কর্মসূচি আয়োজনের জন্য আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের সকল স্তরের নেতা-কর্মী ও সমর্থকসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতা এবং দেশের জনগণের প্রতি অনুরোধ জানায় আওয়ামী লীগ।
‘সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে নির্বিচারে মানুষ হত্যার মহোৎসব চলছে, যা গণহত্যার শামিল’ বলে দাবি করেছে আওয়ামী লীগ। দলটি বলছে, ‘নির্বিঘ্নে মানুষের বাসা-বাড়িতে লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, ডাকাতি, চুরি, ছিনতাই চলছে। স্বাধীনতার মূল্যবোধ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূ-লুণ্ঠিত করে সমগ্র জাতিকে একটা চরম সংকটে ঠেলে দিচ্ছে।’
আজ শনিবার আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্ট করা এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়। ৩ নভেম্বর জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতিটি পোস্ট করা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ আজ অত্যন্ত কঠিন সময় অতিবাহিত করছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অসাংবিধানিক সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে হিংসা ও বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে। সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে নির্বিচারে মানুষ হত্যার মহোৎসব চলছে, যা গণহত্যার শামিল। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীসহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল মানুষ এবং হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টানসহ সকলের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘সারা দেশে চরম অরাজকতা ও বিশৃঙ্খলা চলছে। এক দিকে অপরাধী ও চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের মুক্তি দিচ্ছে, অন্যদিকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বাছ-বিচার হীনভাবে গণহারে গ্রেপ্তার করে দিনের পর দিন আটক করে রাখা হচ্ছে।’
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পরবর্তী আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপর চলা হামলা-মামলার কথা বিবৃতিতে তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের আদর্শের প্রতি আপসহীন মানুষেরা তারপরও মাথানত করেনি। আমাদের জাতীয় ৪ নেতা এই পথের প্রদর্শক। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রতি তাঁরা ছিলেন হিমালয়ের মতো অনড়। মৃত্যুভয়ও তাঁদের টলাতে পারেনি। তাই তাঁরা জীবন উৎসর্গ করতেও কুণ্ঠা বোধ করেননি।’
বিবৃতিতে আওয়ামী লীগ থেকে বলা হয়, ‘দেশ ও জাতির ক্রান্তিলগ্নে লগ্নে জাতীয় ৪ নেতা আমাদের অফুরন্ত প্রেরণার উৎস হিসেবে ধরা দিয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রতি তাদের মনোভাব আমাদের জন্য চিরস্মরণীয় ও অনুকরণীয়। তাঁদের আত্মত্যাগ যে কোনো অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আমাদের চেতনার শিখাকে প্রজ্বলিত রাখতে জ্বালানি সরবরাহ করে যাবে।’
৩ নভেম্বরকে কর্মসূচির বিষয়ে আওয়ামী লীগ থেকে বলা হয়, ‘জেল হত্যা দিবসের স্মরণে বনানী কবরস্থানে সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ ও এম মনসুর আলীর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে। পাশাপাশি রাজশাহীতে এ এইচ এম কামরুজ্জামানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে। জাতীয় ৪ নেতাসহ মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদ ও দেশের গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের আন্দোলন সংগ্রামে নিহতদের স্মরণে দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।’ এ ছাড়া জাতীয় ৪ নেতার স্মরণে দিবসটির গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা সভার পাশাপাশি বিভিন্ন কর্মসূচি আয়োজনের জন্য আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের সকল স্তরের নেতা-কর্মী ও সমর্থকসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতা এবং দেশের জনগণের প্রতি অনুরোধ জানায় আওয়ামী লীগ।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫