অনলাইন ডেস্ক
চট্টগ্রামের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। আইনজীবীকে পিটিয়ে হত্যা করা জঙ্গিবাদী আচরণ বলে মনে করেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার দেওয়া এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। যেটি আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্ট করা হয়।
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গত মঙ্গলবার চট্টগ্রাম আদালতে তোলা হয়। এ সময় আদালত তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। কারাগারে নেওয়ার সময় চিন্ময়ের বিক্ষুব্ধ অনুসারীরা প্রায় তিন ঘণ্টা প্রিজনভ্যান আটকে রাখেন। পুলিশ ছত্রভঙ্গ করতে গেলে তাঁদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়।
সংঘর্ষ চলাকালে আদালত এলাকার প্রবেশমুখে রঙ্গম টাওয়ার এলাকায় একদল দুর্বৃত্ত রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে হত্যা করে। ঘটনার দুই দিন পরে প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের শাস্তির দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের খুঁজে বের করে দ্রুত শাস্তি দিতে হবে। এ ঘটনার মধ্য দিয়ে চরমভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে। একজন আইনজীবী তাঁর পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়েছিল, আর তাঁকে এভাবে পিটিয়ে হত্যা করা একধরনের জঙ্গিবাদী আচরণ। এ কাজ যারা করেছে তারা সন্ত্রাসী এবং জঙ্গি। তারা যে–ই হোক না কেন, শাস্তি তাদের পেতেই হবে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ক্ষমতা দখলকারী উল্লেখ করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অসাংবিধানিকভাবে ক্ষমতা দখলকারী ইউনূস সরকার যদি এই সন্ত্রাসীদের শাস্তি দিতে ব্যর্থ হয়, তাহলে মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে তাকেও শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে।’
দেশবাসীকে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সর্বক্ষেত্রে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে চলছে দাবি করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ, মানুষের জীবনের নিরাপত্তা দিতেও ব্যর্থ। সাধারণ মানুষের ওপর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এই সব নির্যাতনের তীব্র নিন্দা জানাই।
চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে দাবি করে শেখ হাসিনা বলেন, সনাতন ধর্মাবলম্বী সম্প্রদায়ের একজন শীর্ষ নেতাকে অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, অবিলম্বে তাঁকে মুক্তি দিতে হবে। চট্টগ্রামে মন্দির পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ইতিপূর্বে মসজিদ, মাজার, গির্জা, মঠ এবং আহমদিয়া সম্প্রদায়ের ঘরবাড়ি আক্রমণ করে ভাঙচুর ও লুটপাট করে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। সব সম্প্রদায়ের মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা ও জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের অগণিত নেতা-কর্মী, ছাত্র-জনতা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের হত্যা করার পর চলছে হামলা-মামলা ও গ্রেপ্তারের মাধ্যমে হয়রানি। আমি এসব নৈরাজ্যবাদী ক্রিয়াকলাপের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
চট্টগ্রামের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। আইনজীবীকে পিটিয়ে হত্যা করা জঙ্গিবাদী আচরণ বলে মনে করেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার দেওয়া এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। যেটি আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্ট করা হয়।
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গত মঙ্গলবার চট্টগ্রাম আদালতে তোলা হয়। এ সময় আদালত তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। কারাগারে নেওয়ার সময় চিন্ময়ের বিক্ষুব্ধ অনুসারীরা প্রায় তিন ঘণ্টা প্রিজনভ্যান আটকে রাখেন। পুলিশ ছত্রভঙ্গ করতে গেলে তাঁদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়।
সংঘর্ষ চলাকালে আদালত এলাকার প্রবেশমুখে রঙ্গম টাওয়ার এলাকায় একদল দুর্বৃত্ত রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে হত্যা করে। ঘটনার দুই দিন পরে প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের শাস্তির দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের খুঁজে বের করে দ্রুত শাস্তি দিতে হবে। এ ঘটনার মধ্য দিয়ে চরমভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে। একজন আইনজীবী তাঁর পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়েছিল, আর তাঁকে এভাবে পিটিয়ে হত্যা করা একধরনের জঙ্গিবাদী আচরণ। এ কাজ যারা করেছে তারা সন্ত্রাসী এবং জঙ্গি। তারা যে–ই হোক না কেন, শাস্তি তাদের পেতেই হবে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ক্ষমতা দখলকারী উল্লেখ করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অসাংবিধানিকভাবে ক্ষমতা দখলকারী ইউনূস সরকার যদি এই সন্ত্রাসীদের শাস্তি দিতে ব্যর্থ হয়, তাহলে মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে তাকেও শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে।’
দেশবাসীকে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সর্বক্ষেত্রে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে চলছে দাবি করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ, মানুষের জীবনের নিরাপত্তা দিতেও ব্যর্থ। সাধারণ মানুষের ওপর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এই সব নির্যাতনের তীব্র নিন্দা জানাই।
চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে দাবি করে শেখ হাসিনা বলেন, সনাতন ধর্মাবলম্বী সম্প্রদায়ের একজন শীর্ষ নেতাকে অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, অবিলম্বে তাঁকে মুক্তি দিতে হবে। চট্টগ্রামে মন্দির পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ইতিপূর্বে মসজিদ, মাজার, গির্জা, মঠ এবং আহমদিয়া সম্প্রদায়ের ঘরবাড়ি আক্রমণ করে ভাঙচুর ও লুটপাট করে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। সব সম্প্রদায়ের মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা ও জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের অগণিত নেতা-কর্মী, ছাত্র-জনতা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের হত্যা করার পর চলছে হামলা-মামলা ও গ্রেপ্তারের মাধ্যমে হয়রানি। আমি এসব নৈরাজ্যবাদী ক্রিয়াকলাপের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫