নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সজীব ওয়াজেদ জয়কে এক নির্মোহ, নিবেদিতপ্রাণ, দেশপ্রেমিক এবং স্বপ্নবাজ বিজ্ঞানী বলে অভিহিত করে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘তাঁকে নিয়ে আমরা প্রতিনিয়ত গর্ববোধ করি, আর আইসিটি খাতের এ পরিবর্তনের নীরব স্থপতি তিনি।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, উন্নয়ন ও অর্জনের স্থপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহযোগিতায় আসন্ন চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে সজীব ওয়াজেদ জয়ের হাত ধরেই বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ।
আজ মঙ্গলবার আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপকমিটির উদ্যোগে ‘জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অগ্রসরমাণ ডিজিটাল প্রযুক্তি : পথিকৃৎ মুজিব হতে সজীব’ শীর্ষক ওয়েবিনারে যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন সেতুমন্ত্রী।
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলার আধুনিক রূপই হচ্ছে ডিজিটাল বাংলাদেশ উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের সদস্যপদ গ্রহণের মধ্য দিয়ে প্রযুক্তিমুখী অভিযাত্রা শুরু করেন। ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন তিনি বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র স্থাপনের মধ্য দিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নের যাত্রা শুরু করেছিলেন। এরই ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজকের ডিজিটাল বাংলাদেশ।
সততা, নিষ্ঠা ও দক্ষতার সঙ্গে সজীব ওয়াজেদ জয় বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের কাজ এগিয়ে নিচ্ছেন বলেও উল্লেখ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
ডিজিটাল বাংলাদেশের গুরুত্ব তুলে ধরতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মহামারি করোনায় যখন থমকে গেছে গোটা বিশ্ব, তখন একের পর এক লকডাউনে স্থবির সরকারি সেবা আর ব্যবসা-বাণিজ্য। এখন আমরা বুঝেছি ডিজিটাল বাংলাদেশ মানে কী? করোনাকালে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ প্রতিটি খাতে তথ্যপ্রযুক্তির জাদুকরি স্পষ্ট অনুভব করেছে বাংলাদেশ।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ২০০৮ সালে নির্বাচনের ম্যানিফেস্টোতে যখন ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন ঘোষণা করা হয়েছিল, তখন মানুষ এ নিয়ে নানা ব্যঙ্গ করেছিল। জনগণ ব্যঙ্গ করে বলত ডিজিটাল বাংলাদেশ আবার কী? আজ মাত্র এক যুগের ব্যবধানে এ দেশের মানুষকে বোঝাতে হয় না, মানুষ উল্টো বুঝিয়ে দিচ্ছে ডিজিটাল বাংলাদেশ মানে কী?
আজকের বাংলাদেশ আর এক যুগের আগের বাংলাদেশ এক নয় উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা এখন নতুন বাংলাদেশের বাসিন্দা, বদলে যাওয়া বাংলাদেশ এখন পারমাণবিক ও স্যাটেলাইট বিশ্বের সদস্য।’
তিনি বলেন, প্রযুক্তির বদলে যাওয়া হাওয়া যে জাতি ধরতে পেরেছে তারাই এগিয়েছে টেকসই উন্নয়নের গতিময় পথনকশা ধরে। আর এখানেই দক্ষতার প্রমাণ দিয়েছেন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়, যিনি ডিজিটাল বিশ্বে বাংলাদেশকে প্রতিষ্ঠা করেছেন “রোয়ারিং টাইগার” হিসেবে।’
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপকমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক হোসেন মনসুরের সভাপতিত্বে ওয়েবিনারে আরও বক্তব্য দেন উপকমিটির সদস্যসচিব আবদুস সবুর, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ডুয়েট) উপাচার্য হাবিবুর রহমান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মুনাজ আহমেদ নূর।
ওয়েবিনারের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম।
সজীব ওয়াজেদ জয়কে এক নির্মোহ, নিবেদিতপ্রাণ, দেশপ্রেমিক এবং স্বপ্নবাজ বিজ্ঞানী বলে অভিহিত করে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘তাঁকে নিয়ে আমরা প্রতিনিয়ত গর্ববোধ করি, আর আইসিটি খাতের এ পরিবর্তনের নীরব স্থপতি তিনি।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, উন্নয়ন ও অর্জনের স্থপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহযোগিতায় আসন্ন চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে সজীব ওয়াজেদ জয়ের হাত ধরেই বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে বাংলাদেশ।
আজ মঙ্গলবার আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপকমিটির উদ্যোগে ‘জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অগ্রসরমাণ ডিজিটাল প্রযুক্তি : পথিকৃৎ মুজিব হতে সজীব’ শীর্ষক ওয়েবিনারে যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন সেতুমন্ত্রী।
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলার আধুনিক রূপই হচ্ছে ডিজিটাল বাংলাদেশ উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের সদস্যপদ গ্রহণের মধ্য দিয়ে প্রযুক্তিমুখী অভিযাত্রা শুরু করেন। ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন তিনি বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র স্থাপনের মধ্য দিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নের যাত্রা শুরু করেছিলেন। এরই ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজকের ডিজিটাল বাংলাদেশ।
সততা, নিষ্ঠা ও দক্ষতার সঙ্গে সজীব ওয়াজেদ জয় বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের কাজ এগিয়ে নিচ্ছেন বলেও উল্লেখ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
ডিজিটাল বাংলাদেশের গুরুত্ব তুলে ধরতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মহামারি করোনায় যখন থমকে গেছে গোটা বিশ্ব, তখন একের পর এক লকডাউনে স্থবির সরকারি সেবা আর ব্যবসা-বাণিজ্য। এখন আমরা বুঝেছি ডিজিটাল বাংলাদেশ মানে কী? করোনাকালে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ প্রতিটি খাতে তথ্যপ্রযুক্তির জাদুকরি স্পষ্ট অনুভব করেছে বাংলাদেশ।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ২০০৮ সালে নির্বাচনের ম্যানিফেস্টোতে যখন ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন ঘোষণা করা হয়েছিল, তখন মানুষ এ নিয়ে নানা ব্যঙ্গ করেছিল। জনগণ ব্যঙ্গ করে বলত ডিজিটাল বাংলাদেশ আবার কী? আজ মাত্র এক যুগের ব্যবধানে এ দেশের মানুষকে বোঝাতে হয় না, মানুষ উল্টো বুঝিয়ে দিচ্ছে ডিজিটাল বাংলাদেশ মানে কী?
আজকের বাংলাদেশ আর এক যুগের আগের বাংলাদেশ এক নয় উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা এখন নতুন বাংলাদেশের বাসিন্দা, বদলে যাওয়া বাংলাদেশ এখন পারমাণবিক ও স্যাটেলাইট বিশ্বের সদস্য।’
তিনি বলেন, প্রযুক্তির বদলে যাওয়া হাওয়া যে জাতি ধরতে পেরেছে তারাই এগিয়েছে টেকসই উন্নয়নের গতিময় পথনকশা ধরে। আর এখানেই দক্ষতার প্রমাণ দিয়েছেন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়, যিনি ডিজিটাল বিশ্বে বাংলাদেশকে প্রতিষ্ঠা করেছেন “রোয়ারিং টাইগার” হিসেবে।’
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপকমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক হোসেন মনসুরের সভাপতিত্বে ওয়েবিনারে আরও বক্তব্য দেন উপকমিটির সদস্যসচিব আবদুস সবুর, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ডুয়েট) উপাচার্য হাবিবুর রহমান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মুনাজ আহমেদ নূর।
ওয়েবিনারের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫