রেজা করিম, ঢাকা
অতিমারি করোনায় সরাসরি সভা-সেমিনারসহ রাজনৈতিক কোনো কর্মসূচি নেই বিএনপির। তবে তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে ভার্চুয়াল মাধ্যমে চলছে দলীয় কর্মকাণ্ড, সভা-সেমিনার। স্বীকৃত সংগঠনের পাশাপাশি ভুঁইফোড় নানা সংগঠনের উদ্যোগেও ভার্চুয়াল মাধ্যমে চলছে নানা আয়োজন। এতে দল ও অঙ্গসংগঠনের কিছু নেতাও যোগ দিচ্ছেন। তবে এমন কিছু সংগঠনের কর্মকাণ্ডে বিব্রত দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারা।
বিএনপির মধ্যে আলোচনা-সমালোচনা হলেও ভুঁইফোড় সংগঠনের সংখ্যা কমেনি। বরং ক্ষমতার বাইরে থাকলেও দলের প্রতিষ্ঠাতা, চেয়ারপারসন, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এবং দলীয় আদর্শের কথা বলে গজিয়ে ওঠা এসব সংগঠনের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
বিএনপির পরিচয়ে গড়ে ওঠা ভুঁইফোড় সংগঠনগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হচ্ছে জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দল, জিয়া নাগরিক ফোরাম, জিয়া আদর্শ একাডেমি, জিয়া সেনা, দেশনেত্রী সাংস্কৃতিক পরিষদ, জিয়া স্মৃতি সংসদ, জিয়া পরিষদ, জিয়া ব্রিগেড, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সেবা দল, জাতীয়তাবাদী বন্ধু দল, জাতীয়তাবাদী দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম, খালেদা জিয়া মুক্তি পরিষদ, তারেক রহমান মুক্তি পরিষদ, তারেক রহমান স্বদেশ প্রত্যাবর্তন সংগ্রাম পরিষদ, শহীদ জিয়াউর রহমান আদর্শ বাস্তবায়ন পরিষদ, জাতীয়তাবাদী কৃষি আন্দোলন।
অভিযোগ রয়েছে, এসব সংগঠনের নেতারা সব সময় নিজেদের স্বার্থসিদ্ধিতে তৎপর। বিভিন্ন সময়ে তাঁদের সতর্ক করা হলেও কোনো কাজ হয়নি। করোনার আগে ভুঁইফোড় সংগঠনের ব্যানারে সভা, সেমিনার, আলোচনা সভা, মানববন্ধন হতো। করোনাকালে তাঁরা সেই কাজটি করছেন ভার্চুয়াল মাধ্যমে। তাঁদের আয়োজনে যোগ দিচ্ছেন বিএনপির কিছু নেতাও।
বিএনপির দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ্ প্রিন্স আজকের পত্রিকাকে বলেন, জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নাম দিয়ে কোনো সংগঠন করতে হলে অনুমতি লাগবে। কাজেই এমন নামসর্বস্ব সংগঠনের দায়-দায়িত্ব বিএনপি নেবে না। তাঁদের সভা-সেমিনার আয়োজনের সঙ্গেও বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই।
তবে নামসর্বস্ব সংগঠনের ভার্চুয়াল তৎপরতাকে ইতিবাচকভাবেই দেখছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘আলোচনা করতে তো অসুবিধা নেই। মানুষ যত বেশি কথা বলবে, ততই ভালো। একটি গণতান্ত্রিক দেশের এটাই তো সৌন্দর্য।’
২০১২ সালে বিভিন্ন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপির তৎকালীন যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী সংবাদ সম্মেলন করেন। তখন তিনি বলেছিলেন, বিএনপি, জিয়াউর রহমান, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তারেক রহমানের নাম ব্যবহার করে কতিপয় সংগঠন দেশব্যাপী কার্যক্রম চালাচ্ছে। তাদের কর্মকাণ্ড নেতা-কর্মীদের মনে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছে। এসব সংগঠনের সঙ্গে দলের কোনো সম্পর্ক নেই।
২০১৭ সালেও ভুঁইফোড় সংগঠনের ব্যাপারে কঠোর নির্দেশনা দেয় বিএনপি।
সর্বশেষ ২৬ জুলাই বিবৃতি দিয়ে ‘শহীদ জিয়া ছাত্র পরিষদ’ নামে একটি সংগঠনের বিষয়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে দলটি। এতে বলা হয়, এটি বিএনপির স্বীকৃত কোনো সংগঠন নয়।
অতিমারি করোনায় সরাসরি সভা-সেমিনারসহ রাজনৈতিক কোনো কর্মসূচি নেই বিএনপির। তবে তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে ভার্চুয়াল মাধ্যমে চলছে দলীয় কর্মকাণ্ড, সভা-সেমিনার। স্বীকৃত সংগঠনের পাশাপাশি ভুঁইফোড় নানা সংগঠনের উদ্যোগেও ভার্চুয়াল মাধ্যমে চলছে নানা আয়োজন। এতে দল ও অঙ্গসংগঠনের কিছু নেতাও যোগ দিচ্ছেন। তবে এমন কিছু সংগঠনের কর্মকাণ্ডে বিব্রত দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারা।
বিএনপির মধ্যে আলোচনা-সমালোচনা হলেও ভুঁইফোড় সংগঠনের সংখ্যা কমেনি। বরং ক্ষমতার বাইরে থাকলেও দলের প্রতিষ্ঠাতা, চেয়ারপারসন, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এবং দলীয় আদর্শের কথা বলে গজিয়ে ওঠা এসব সংগঠনের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
বিএনপির পরিচয়ে গড়ে ওঠা ভুঁইফোড় সংগঠনগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হচ্ছে জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দল, জিয়া নাগরিক ফোরাম, জিয়া আদর্শ একাডেমি, জিয়া সেনা, দেশনেত্রী সাংস্কৃতিক পরিষদ, জিয়া স্মৃতি সংসদ, জিয়া পরিষদ, জিয়া ব্রিগেড, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সেবা দল, জাতীয়তাবাদী বন্ধু দল, জাতীয়তাবাদী দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম, খালেদা জিয়া মুক্তি পরিষদ, তারেক রহমান মুক্তি পরিষদ, তারেক রহমান স্বদেশ প্রত্যাবর্তন সংগ্রাম পরিষদ, শহীদ জিয়াউর রহমান আদর্শ বাস্তবায়ন পরিষদ, জাতীয়তাবাদী কৃষি আন্দোলন।
অভিযোগ রয়েছে, এসব সংগঠনের নেতারা সব সময় নিজেদের স্বার্থসিদ্ধিতে তৎপর। বিভিন্ন সময়ে তাঁদের সতর্ক করা হলেও কোনো কাজ হয়নি। করোনার আগে ভুঁইফোড় সংগঠনের ব্যানারে সভা, সেমিনার, আলোচনা সভা, মানববন্ধন হতো। করোনাকালে তাঁরা সেই কাজটি করছেন ভার্চুয়াল মাধ্যমে। তাঁদের আয়োজনে যোগ দিচ্ছেন বিএনপির কিছু নেতাও।
বিএনপির দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ্ প্রিন্স আজকের পত্রিকাকে বলেন, জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নাম দিয়ে কোনো সংগঠন করতে হলে অনুমতি লাগবে। কাজেই এমন নামসর্বস্ব সংগঠনের দায়-দায়িত্ব বিএনপি নেবে না। তাঁদের সভা-সেমিনার আয়োজনের সঙ্গেও বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই।
তবে নামসর্বস্ব সংগঠনের ভার্চুয়াল তৎপরতাকে ইতিবাচকভাবেই দেখছেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘আলোচনা করতে তো অসুবিধা নেই। মানুষ যত বেশি কথা বলবে, ততই ভালো। একটি গণতান্ত্রিক দেশের এটাই তো সৌন্দর্য।’
২০১২ সালে বিভিন্ন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপির তৎকালীন যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী সংবাদ সম্মেলন করেন। তখন তিনি বলেছিলেন, বিএনপি, জিয়াউর রহমান, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তারেক রহমানের নাম ব্যবহার করে কতিপয় সংগঠন দেশব্যাপী কার্যক্রম চালাচ্ছে। তাদের কর্মকাণ্ড নেতা-কর্মীদের মনে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছে। এসব সংগঠনের সঙ্গে দলের কোনো সম্পর্ক নেই।
২০১৭ সালেও ভুঁইফোড় সংগঠনের ব্যাপারে কঠোর নির্দেশনা দেয় বিএনপি।
সর্বশেষ ২৬ জুলাই বিবৃতি দিয়ে ‘শহীদ জিয়া ছাত্র পরিষদ’ নামে একটি সংগঠনের বিষয়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে দলটি। এতে বলা হয়, এটি বিএনপির স্বীকৃত কোনো সংগঠন নয়।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫