নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি, জামায়াতসহ বিরোধীদের আর মাঠে নামতে দেওয়া হবে না মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেছেন, ‘আমাদের ছাত্রলীগ ছেড়ে দিলেই হবে, দৌড়ে পালাবে।’
আজ রোববার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত অগ্নি-সন্ত্রাসী, খুনি বিএনপি-জামায়াতের অবৈধ হরতালের বিরুদ্ধে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
বিরোধীদের আর মাঠে নামতে দেওয়া হবে না উল্লেখ করে মায়া বলেন, ‘২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হবে। রাজপথ দখলে থাকবে আওয়ামী লীগের। আর কোনো কিছু করতে দেওয়া হবে না। আর মাঠে নামতে দেওয়া হবে না। গতকাল শনিবার প্রথম দৌড় দিয়েছে ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আমাদের ছাত্রলীগ ছেড়ে দিলেই হবে। এরপর আছে যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, মহিলা লীগ, যুব মহিলা লীগ কত কিছু। ছেড়ে দিলে দৌড়ে পালাবে।’
আর কোনো সুযোগ দেওয়া হবে না জানিয়ে মায়া বলেন, ‘স্বাধীনতাবিরোধীদের অত্যাচার আবার দেখলাম। একজন পুলিশ সদস্যকে কীভাবে পিটিয়ে হত্যা করেছে। একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তানকে তারা হত্যা করেছে। তাদের আর কোনো সুযোগ দেওয়া হবে না। ওদের সমাবেশ থেকে আমাদের সমাবেশ প্রায় এক মাইল দূরে। তারপরেও তারা হামলা করেছে।’
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘আগুন-সন্ত্রাসীদের কাউকে রেহাই দেওয়া হবে না। এদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করা হবে। নিজেরা অপকর্ম করে তার দায় অন্যের ওপর চাপানোর চেষ্টা করছে। এবার আর রক্ষা হবে না। এই অপকর্মের দায় মির্জা ফখরুল সাহেবদের বহন করতে হবে। আমাদের পক্ষ থেকে কোনো উসকানি ছিল না। নেতা-কর্মীরা ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে। আর যদি তারা এমন কর্মকাণ্ড করে, যেখানে পাওয়া যাবে সেখানেই প্রতিহত করা হবে।’
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘ইসরায়েলি বাহিনী যেভাবে গাজায় হামলা চালিয়েছে, তেমনিভাবে বিএনপি-জামায়াত পুলিশের ওপর ও হাসপাতালে হামলা চালিয়েছে। এরা মানবতার শত্রু। মানুষের শত্রু। আর বরদাস্ত করা হবে না। আর কোনো সন্ত্রাস করতে দেওয়া হবে না।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন পর্যন্ত এই অপশক্তিকে মোকাবিলায় মাঠে থাকব। শেখ হাসিনাকে আবারও যাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আনতে পারি, সে জন্য প্রস্তুতি নিন।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন মাহী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আবদুল মতিন ভূঁইয়া প্রমুখ।
বিএনপি, জামায়াতসহ বিরোধীদের আর মাঠে নামতে দেওয়া হবে না মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেছেন, ‘আমাদের ছাত্রলীগ ছেড়ে দিলেই হবে, দৌড়ে পালাবে।’
আজ রোববার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত অগ্নি-সন্ত্রাসী, খুনি বিএনপি-জামায়াতের অবৈধ হরতালের বিরুদ্ধে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
বিরোধীদের আর মাঠে নামতে দেওয়া হবে না উল্লেখ করে মায়া বলেন, ‘২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হবে। রাজপথ দখলে থাকবে আওয়ামী লীগের। আর কোনো কিছু করতে দেওয়া হবে না। আর মাঠে নামতে দেওয়া হবে না। গতকাল শনিবার প্রথম দৌড় দিয়েছে ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আমাদের ছাত্রলীগ ছেড়ে দিলেই হবে। এরপর আছে যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, মহিলা লীগ, যুব মহিলা লীগ কত কিছু। ছেড়ে দিলে দৌড়ে পালাবে।’
আর কোনো সুযোগ দেওয়া হবে না জানিয়ে মায়া বলেন, ‘স্বাধীনতাবিরোধীদের অত্যাচার আবার দেখলাম। একজন পুলিশ সদস্যকে কীভাবে পিটিয়ে হত্যা করেছে। একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তানকে তারা হত্যা করেছে। তাদের আর কোনো সুযোগ দেওয়া হবে না। ওদের সমাবেশ থেকে আমাদের সমাবেশ প্রায় এক মাইল দূরে। তারপরেও তারা হামলা করেছে।’
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘আগুন-সন্ত্রাসীদের কাউকে রেহাই দেওয়া হবে না। এদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করা হবে। নিজেরা অপকর্ম করে তার দায় অন্যের ওপর চাপানোর চেষ্টা করছে। এবার আর রক্ষা হবে না। এই অপকর্মের দায় মির্জা ফখরুল সাহেবদের বহন করতে হবে। আমাদের পক্ষ থেকে কোনো উসকানি ছিল না। নেতা-কর্মীরা ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে। আর যদি তারা এমন কর্মকাণ্ড করে, যেখানে পাওয়া যাবে সেখানেই প্রতিহত করা হবে।’
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘ইসরায়েলি বাহিনী যেভাবে গাজায় হামলা চালিয়েছে, তেমনিভাবে বিএনপি-জামায়াত পুলিশের ওপর ও হাসপাতালে হামলা চালিয়েছে। এরা মানবতার শত্রু। মানুষের শত্রু। আর বরদাস্ত করা হবে না। আর কোনো সন্ত্রাস করতে দেওয়া হবে না।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন পর্যন্ত এই অপশক্তিকে মোকাবিলায় মাঠে থাকব। শেখ হাসিনাকে আবারও যাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আনতে পারি, সে জন্য প্রস্তুতি নিন।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন মাহী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আবদুল মতিন ভূঁইয়া প্রমুখ।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫