রাশেদ নিজাম, রংপুর থেকে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘কেন এই সমাবেশ, কারণ একটাই—সরকার ১৫ বছর ধরে দমন করতে, অত্যাচার চালিয়ে সর্বনাশ করেছে। সমস্ত দেশটাকে পুড়ে পুড়ে খেয়েছে। চিবিয়ে চিবিয়ে তো অর্থনীতি খেয়েছেন। এখন বাংলাদেশ খাওয়ার পাঁয়তারা করেছেন। একটাই দাবি, “হাসিনা কবে যাবে, সরকার কবে যাবে। ” সরকারের পদত্যাগ চাইতে এই সমাবেশ।’
আজ শনিবার রংপুরের কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে আয়োজিত বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশে বিএনপির মহাসচিব এসব কথা বলেন। মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কেমন আছ বাহে? সরকার নাকি ভয় পায় না, তাহলে ভয় যদি না পাবা, দুই দিন আগে গাড়ি বন্ধ করো কেন?’ এ সময় তিনি ভোলা, খুলনা, বিভিন্ন স্থানে যারা মারা গেছে তাদের কথা উল্লেখ করে সরকারে উদ্দেশে প্রশ্ন রাখেন, ‘এদের কেন খুন করেছেন?’
মির্জা ফখরুল বিএনপির নেতা–কর্মীরা কষ্ট করে সমাবেশে আসায় তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, ‘রংপুরের জেলাগুলোর সব নেতা–কর্মীরা যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে অসাধ্যসাধন করেছেন তাদের স্যালুট জানাই।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘কেন এই সমাবেশ, কারণ একটাই—সরকার ১৫ বছর ধরে দমন করতে, অত্যাচার চালিয়ে সর্বনাশ করেছে। সমস্ত দেশটাকে পুড়ে পুড়ে খেয়েছে। চিবিয়ে চিবিয়ে তো অর্থনীতি খেয়েছেন। এখন বাংলাদেশ খাওয়ার পাঁয়তারা করেছেন। সমস্ত স্বপ্ন নষ্ট করে দিয়েছেন, প্রতিটি ক্ষেত্রে চুরি করে। রাস্তা, ব্রিজ, গরিব মানুষের ঘর তুলে দিয়েছে, আশ্রয়ণ প্রকল্প করছে সেখানেও চুরি করে। তারা সর্বভুক, সব খেয়ে ফেলছে। কিছু বাকি রাখে নাই।’
বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, ‘মুনতাসীর মামুন মুক্তিযুদ্ধের পরে “মুনতাসীর ফ্যান্টাসি” লিখেছিলেন। সেখানে তাঁর খালি ভুক লাগে, সব খেয়ে ফেলে। আমাদের সরকার সর্বভুক সরকারে পরিণত হয়েছে। আমাদের সব খেয়ে ফেলেছে। সব খেয়ে ফেলেছে।’
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া গৃহবন্দী আছেন উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘তিনি অসুস্থ অথচ সরকার তাঁর চিকিৎসার সুযোগ দেয় নাই। পরিবার, চিকিৎসক বলেছেন—ওনাকে বাইরে পাঠানো দরকার। কিন্তু তাঁকে সুযোগ দেওয়া হয় নাই। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অসংখ্য মামলা দেওয়া হয়েছে। ৬০০ বেশি মানুষকে গুম করেছে ইলিয়াস আলী ও চৌধুরী আলমসহ।’
১৪–১৫ সালের আন্দোলনের সময় আওয়ামী লীগ সরকার নেতাদের গুম করেছে, হত্যা করেছে অনেককে। আলেম–ওলামাদের মধ্যে যারা শ্রদ্ধেয়, ধর্মের মধ্য দিয়ে সঠিক পথ দেখান তাদের মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে পাঠিয়েছে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত জনতার উদ্দেশে প্রশ্ন রাখেন, ‘তাদের কি আর ক্ষমতায় রাখা যায়?’
বিএনপির মহাসচিব তাঁর ভাষণে বলেন, ‘সামনে কঠিন সময়, দুঃসময়, আমরা কোথায় যাব? যিনি দেশের প্রধান—যদিও নির্বাচিত সরকার নয়—উনি বলেন দুর্ভিক্ষ হবে। যদি হয়, সমস্ত দায় শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের।’ এ সময় তিনি চিলমারীর বাসন্তী ও ৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের উদাহরণ দিয়ে বলেন, ‘এত দিন কি করলেন? দেশ মধ্য আয়ের হয়েছে, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া হয়ে গেছে অথচ মানুষ খাওয়া পায় না। ১০ টাকা কেজি চাল খাওয়ানোর কথা ছিল আর এখন কত? ৯০ টাকা। ডিম কত? ১৩৫–১৪০ টাকা। চিনির দাম ১৩০ টাকা। কি খেয়ে থাকবে মানুষ? শেখ হাসিনা বলেন, ধৈর্য ধরেন। দিনের বেলা বিদ্যুৎ দেবেন না। আপনারা চিতল মাছ খাচ্ছেন, ঘনঘন বিদেশ যাচ্ছেন। আরাম–আয়েশ করছেন। মানুষ বিদ্যুৎ পাচ্ছে না। মুখে বলবে একটা, অন্তরে আরেকটা। এই হচ্ছে আওয়ামী লীগ।’
সরকারের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘এখন আবার নতুন বুলি দিচ্ছে জঙ্গিবাদ। তাদের দমন করবে। ভোঁতা হয়ে গেছে এই অস্ত্র। মার্কিন রিপোর্ট বলেছে, এই সরকার মিথ্যা বলে। মানবাধিকার নিয়ে যে রিপোর্ট দেয়, তা মিথ্যা। নির্বাচনে জোর করে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় এসেছে। মানুষ এখন রুখে দেব। বন্দুক, পিস্তল লাঠি রিভলবার সব ভেঙে চুরমার করে দেবে। একনায়ক হাসিনা সরকারের পতন ঘটাতে মানুষ জেগে উঠবে। রংপুরের মাটিতে বহু সংগ্রাম হয়েছে।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘আমরা কী মুক্তিযুদ্ধ করেছি হাসিনার বাংলাদেশ দেখার জন্য? আমরা যুদ্ধ করেছি—মানুষের অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকারের জন্য। আমরা যেন ভোট দিতে পারি সে জন্য। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না। আমাদের এমপিরা দল নির্দেশ দিলেই পদত্যাগ করবে। এই সরকারকে ক্ষমতা ছেড়ে সরকার গঠন করতে হবে। তারপর নির্বাচন। জাতীয় সরকার হবে। যারা আন্দোলন করেছে তাদের নিয়ে সরকার হবে। দেশের অর্থনীতি মেরামত করার জন্য সরকার কাজ করবে। সব শেষ করে দিয়েছে, তা ঠিক করতে হবে।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘মানুষ আরেকবার বাংলাদেশকে স্বাধীন করবে। ফয়সালা হবে রাজপথে। টেক ব্যাক বাংলাদেশ। যেখানে কথা বলার স্বাধীনতা থাকবে, গণতন্ত্র থাকবে।’
সমাবেশ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘কেন এই সমাবেশ, কারণ একটাই—সরকার ১৫ বছর ধরে দমন করতে, অত্যাচার চালিয়ে সর্বনাশ করেছে। সমস্ত দেশটাকে পুড়ে পুড়ে খেয়েছে। চিবিয়ে চিবিয়ে তো অর্থনীতি খেয়েছেন। এখন বাংলাদেশ খাওয়ার পাঁয়তারা করেছেন। একটাই দাবি, “হাসিনা কবে যাবে, সরকার কবে যাবে। ” সরকারের পদত্যাগ চাইতে এই সমাবেশ।’
আজ শনিবার রংপুরের কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে আয়োজিত বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশে বিএনপির মহাসচিব এসব কথা বলেন। মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কেমন আছ বাহে? সরকার নাকি ভয় পায় না, তাহলে ভয় যদি না পাবা, দুই দিন আগে গাড়ি বন্ধ করো কেন?’ এ সময় তিনি ভোলা, খুলনা, বিভিন্ন স্থানে যারা মারা গেছে তাদের কথা উল্লেখ করে সরকারে উদ্দেশে প্রশ্ন রাখেন, ‘এদের কেন খুন করেছেন?’
মির্জা ফখরুল বিএনপির নেতা–কর্মীরা কষ্ট করে সমাবেশে আসায় তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, ‘রংপুরের জেলাগুলোর সব নেতা–কর্মীরা যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে অসাধ্যসাধন করেছেন তাদের স্যালুট জানাই।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘কেন এই সমাবেশ, কারণ একটাই—সরকার ১৫ বছর ধরে দমন করতে, অত্যাচার চালিয়ে সর্বনাশ করেছে। সমস্ত দেশটাকে পুড়ে পুড়ে খেয়েছে। চিবিয়ে চিবিয়ে তো অর্থনীতি খেয়েছেন। এখন বাংলাদেশ খাওয়ার পাঁয়তারা করেছেন। সমস্ত স্বপ্ন নষ্ট করে দিয়েছেন, প্রতিটি ক্ষেত্রে চুরি করে। রাস্তা, ব্রিজ, গরিব মানুষের ঘর তুলে দিয়েছে, আশ্রয়ণ প্রকল্প করছে সেখানেও চুরি করে। তারা সর্বভুক, সব খেয়ে ফেলছে। কিছু বাকি রাখে নাই।’
বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, ‘মুনতাসীর মামুন মুক্তিযুদ্ধের পরে “মুনতাসীর ফ্যান্টাসি” লিখেছিলেন। সেখানে তাঁর খালি ভুক লাগে, সব খেয়ে ফেলে। আমাদের সরকার সর্বভুক সরকারে পরিণত হয়েছে। আমাদের সব খেয়ে ফেলেছে। সব খেয়ে ফেলেছে।’
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া গৃহবন্দী আছেন উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘তিনি অসুস্থ অথচ সরকার তাঁর চিকিৎসার সুযোগ দেয় নাই। পরিবার, চিকিৎসক বলেছেন—ওনাকে বাইরে পাঠানো দরকার। কিন্তু তাঁকে সুযোগ দেওয়া হয় নাই। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অসংখ্য মামলা দেওয়া হয়েছে। ৬০০ বেশি মানুষকে গুম করেছে ইলিয়াস আলী ও চৌধুরী আলমসহ।’
১৪–১৫ সালের আন্দোলনের সময় আওয়ামী লীগ সরকার নেতাদের গুম করেছে, হত্যা করেছে অনেককে। আলেম–ওলামাদের মধ্যে যারা শ্রদ্ধেয়, ধর্মের মধ্য দিয়ে সঠিক পথ দেখান তাদের মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে পাঠিয়েছে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত জনতার উদ্দেশে প্রশ্ন রাখেন, ‘তাদের কি আর ক্ষমতায় রাখা যায়?’
বিএনপির মহাসচিব তাঁর ভাষণে বলেন, ‘সামনে কঠিন সময়, দুঃসময়, আমরা কোথায় যাব? যিনি দেশের প্রধান—যদিও নির্বাচিত সরকার নয়—উনি বলেন দুর্ভিক্ষ হবে। যদি হয়, সমস্ত দায় শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের।’ এ সময় তিনি চিলমারীর বাসন্তী ও ৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের উদাহরণ দিয়ে বলেন, ‘এত দিন কি করলেন? দেশ মধ্য আয়ের হয়েছে, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া হয়ে গেছে অথচ মানুষ খাওয়া পায় না। ১০ টাকা কেজি চাল খাওয়ানোর কথা ছিল আর এখন কত? ৯০ টাকা। ডিম কত? ১৩৫–১৪০ টাকা। চিনির দাম ১৩০ টাকা। কি খেয়ে থাকবে মানুষ? শেখ হাসিনা বলেন, ধৈর্য ধরেন। দিনের বেলা বিদ্যুৎ দেবেন না। আপনারা চিতল মাছ খাচ্ছেন, ঘনঘন বিদেশ যাচ্ছেন। আরাম–আয়েশ করছেন। মানুষ বিদ্যুৎ পাচ্ছে না। মুখে বলবে একটা, অন্তরে আরেকটা। এই হচ্ছে আওয়ামী লীগ।’
সরকারের উদ্দেশে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘এখন আবার নতুন বুলি দিচ্ছে জঙ্গিবাদ। তাদের দমন করবে। ভোঁতা হয়ে গেছে এই অস্ত্র। মার্কিন রিপোর্ট বলেছে, এই সরকার মিথ্যা বলে। মানবাধিকার নিয়ে যে রিপোর্ট দেয়, তা মিথ্যা। নির্বাচনে জোর করে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় এসেছে। মানুষ এখন রুখে দেব। বন্দুক, পিস্তল লাঠি রিভলবার সব ভেঙে চুরমার করে দেবে। একনায়ক হাসিনা সরকারের পতন ঘটাতে মানুষ জেগে উঠবে। রংপুরের মাটিতে বহু সংগ্রাম হয়েছে।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘আমরা কী মুক্তিযুদ্ধ করেছি হাসিনার বাংলাদেশ দেখার জন্য? আমরা যুদ্ধ করেছি—মানুষের অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকারের জন্য। আমরা যেন ভোট দিতে পারি সে জন্য। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া হাসিনার অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না। আমাদের এমপিরা দল নির্দেশ দিলেই পদত্যাগ করবে। এই সরকারকে ক্ষমতা ছেড়ে সরকার গঠন করতে হবে। তারপর নির্বাচন। জাতীয় সরকার হবে। যারা আন্দোলন করেছে তাদের নিয়ে সরকার হবে। দেশের অর্থনীতি মেরামত করার জন্য সরকার কাজ করবে। সব শেষ করে দিয়েছে, তা ঠিক করতে হবে।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘মানুষ আরেকবার বাংলাদেশকে স্বাধীন করবে। ফয়সালা হবে রাজপথে। টেক ব্যাক বাংলাদেশ। যেখানে কথা বলার স্বাধীনতা থাকবে, গণতন্ত্র থাকবে।’
সমাবেশ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫