নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভোলায় বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশে পুলিশের গুলি ও হামলায় আহত আরও ১৯ নেতা-কর্মী ঢাকা এবং বরিশালের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। চিকিৎসাধীন এসব নেতা-কর্মী জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে সময় অতিবাহিত করছেন এবং তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
অঘোষিত দেউলিয়াত্বের মুখে পড়ে জনরোষ থেকে বাঁচতে সরকার হিংস্র হয়ে উঠেছে। এ জন্য জ্বালানি সংকট, সীমাহীন লুটপাট ও অর্থপাচারের প্রতিবাদে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে গুলিবর্ষণ করে বিএনপি নেতা-কর্মীদের হত্যা করছে। সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগও করেন বিএনপির এই নেতা।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘ভোলায় শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ কর্মসূচিতে আওয়ামী পুলিশ বেপরোয়াভাবে খুব কাছ থেকে গুলি চালিয়ে হত্যা করেছে দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব আব্দুর রহিমকে। হত্যা করেছে ভোলা জেলা ছাত্রদল সভাপতি নুরে আলমকে। আরও ১৯ জন ঢাকায় ও বরিশালের বিভিন্ন হাসপাতালে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছে।’
ভোলার ঘটনা পূর্ব পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। বিরোধী মত দমনে ছাত্রলীগকে পুলিশের পোশাক পরিয়ে মাঠে নামানো হয়েছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘ভোলায় বিএনপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে গুলির নির্দেশদাতা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের নেতা। প্রমোশন এবং পুরস্কারের লিপ্সায় এসপি সাইফুল বিএনপির মিছিলে নারকীয় তাণ্ডবের নির্দেশ দেন বলে জানতে পেরেছি। মাঠে নির্দেশ কার্যকর করেছেন পুলিশের ভোলা সদর মডেল থানার ওসি তদন্ত ইন্সপেক্টর আকরাম হোসেন এবং ওসি এনায়েত হোসেন। ইন্সপেক্টর আকরাম হোসেনকে সরাসরি গুলি করতে দেখা গেছে। তার বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের কালঘড়ায়। তার মৃত বাবা আব্দুল মতিন কিসলু ছিলেন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে। আওয়ামী লীগের কিলার ইন্সপেক্টর আকরাম হোসেন এবং ওসি এনায়েত হোসেন জনগণের নিরাপত্তা দানের বদলে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় আওয়ামী নেতাদের আদেশ নির্দেশ প্রতিপালনে ব্যস্ত থাকেন।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘ভোলার ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতা নিহতের প্রতিবাদে দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছে বিএনপি ও এর অঙ্গ সহযোগী সংগঠনগুলো। এসব কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়তে হচ্ছে। নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলা বিএনপি অফিস ভাঙচুর এবং পটুয়াখালীতে যুবদলর কর্মসূচিতে হামলা চালিয়েছে যুবলীগের নেতা-কর্মীরা। খাগড়াছড়ি জেলাধীন মানিকছড়ি উপজেলার ১ নং ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের সভাপতি মো. আমির খান ও যুগ্ম সম্পাদক মো. আব্দুল হালিমকে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা গতকাল ধরে নিয়ে গিয়ে বেদম মারপিট করে। তারা দু’জনই বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এসব ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে আটককৃত নেতা-কর্মীদের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি এবং মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের আহ্বানও জানান বিএনপির এই নেতা।
ভোলায় বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশে পুলিশের গুলি ও হামলায় আহত আরও ১৯ নেতা-কর্মী ঢাকা এবং বরিশালের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। চিকিৎসাধীন এসব নেতা-কর্মী জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে সময় অতিবাহিত করছেন এবং তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
অঘোষিত দেউলিয়াত্বের মুখে পড়ে জনরোষ থেকে বাঁচতে সরকার হিংস্র হয়ে উঠেছে। এ জন্য জ্বালানি সংকট, সীমাহীন লুটপাট ও অর্থপাচারের প্রতিবাদে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে গুলিবর্ষণ করে বিএনপি নেতা-কর্মীদের হত্যা করছে। সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগও করেন বিএনপির এই নেতা।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘ভোলায় শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ কর্মসূচিতে আওয়ামী পুলিশ বেপরোয়াভাবে খুব কাছ থেকে গুলি চালিয়ে হত্যা করেছে দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব আব্দুর রহিমকে। হত্যা করেছে ভোলা জেলা ছাত্রদল সভাপতি নুরে আলমকে। আরও ১৯ জন ঢাকায় ও বরিশালের বিভিন্ন হাসপাতালে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছে।’
ভোলার ঘটনা পূর্ব পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। বিরোধী মত দমনে ছাত্রলীগকে পুলিশের পোশাক পরিয়ে মাঠে নামানো হয়েছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘ভোলায় বিএনপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশে গুলির নির্দেশদাতা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের নেতা। প্রমোশন এবং পুরস্কারের লিপ্সায় এসপি সাইফুল বিএনপির মিছিলে নারকীয় তাণ্ডবের নির্দেশ দেন বলে জানতে পেরেছি। মাঠে নির্দেশ কার্যকর করেছেন পুলিশের ভোলা সদর মডেল থানার ওসি তদন্ত ইন্সপেক্টর আকরাম হোসেন এবং ওসি এনায়েত হোসেন। ইন্সপেক্টর আকরাম হোসেনকে সরাসরি গুলি করতে দেখা গেছে। তার বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের কালঘড়ায়। তার মৃত বাবা আব্দুল মতিন কিসলু ছিলেন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে। আওয়ামী লীগের কিলার ইন্সপেক্টর আকরাম হোসেন এবং ওসি এনায়েত হোসেন জনগণের নিরাপত্তা দানের বদলে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় আওয়ামী নেতাদের আদেশ নির্দেশ প্রতিপালনে ব্যস্ত থাকেন।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘ভোলার ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতা নিহতের প্রতিবাদে দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছে বিএনপি ও এর অঙ্গ সহযোগী সংগঠনগুলো। এসব কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়তে হচ্ছে। নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলা বিএনপি অফিস ভাঙচুর এবং পটুয়াখালীতে যুবদলর কর্মসূচিতে হামলা চালিয়েছে যুবলীগের নেতা-কর্মীরা। খাগড়াছড়ি জেলাধীন মানিকছড়ি উপজেলার ১ নং ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের সভাপতি মো. আমির খান ও যুগ্ম সম্পাদক মো. আব্দুল হালিমকে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা গতকাল ধরে নিয়ে গিয়ে বেদম মারপিট করে। তারা দু’জনই বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এসব ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে আটককৃত নেতা-কর্মীদের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি এবং মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের আহ্বানও জানান বিএনপির এই নেতা।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫