নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১২টার পর গুলশানের ৮১ নম্বর রোডের একটি বাড়ি থেকে বিএনপির স্থায়ী কমিটি সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। এ ঘটনায় আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।
বিবৃতিতে রিজভী বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন একতরফাভাবে অনুষ্ঠিত করে আবারও রাষ্ট্রক্ষমতা কুক্ষিগত করার পাঁয়তারা শুরু করেছে আওয়ামী সরকার। এই হীন উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার লক্ষ্যে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের কারান্তরীণ করার ঘৃণ্য খেলায় মেতে উঠেছে তারা। বিএনপিকে নেতৃত্বশূন্য করতেই ফ্যাসিস্ট শাসকগোষ্ঠী বিএনপির জাতীয় নেতাদের ধারাবাহিকভাবে গ্রেপ্তার করে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, আদালতের মাধ্যমে বিএনপির গ্রেপ্তারকৃত জ্যেষ্ঠ নেতাদের ৮-১০ দিন করে রিমান্ডে নিয়ে অকথ্য নির্যাতন করা হচ্ছে।
রিজভী আরও বলেন, বর্তমান শাসকগোষ্ঠী বিএনপির নেতৃত্বে চলমান অবরোধ কর্মসূচিতে ভীত হয়ে পড়েছে বলেই হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছে। সরকার ভাবছে—এভাবে গ্রেপ্তার, রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন এবং জুলুম চালালে বিএনপির আন্দোলন স্তব্ধ হয়ে যাবে। কিন্তু সরকারের উদ্দেশে বলতে চাই, বিএনপি দেশের বৃহৎ ও জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। এই দলের সঙ্গে জনগণ রয়েছে, কাজেই আন্দোলন দমানোর জন্য সরকারের কোনো কৌশলই সফল হবে না।
বিএনপির নেতৃত্বকেও দুর্বল করা যাবে না উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, কারাগারের বাইরে থাকা বিএনপির সর্বশেষ ব্যক্তি আন্দোলনের নেতৃত্ব দেবেন। আন্দোলনের মাধ্যমেই সরকারের পদত্যাগসহ নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারব্যবস্থা বাস্তবায়ন করতে জনগণ সংকল্পবদ্ধ। আর অচিরেই এই অবৈধ সরকারের পতন হবে।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে নিঃশর্ত মুক্তি দেওয়ার জোর দাবি জানান রিজভী।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১২টার পর গুলশানের ৮১ নম্বর রোডের একটি বাড়ি থেকে বিএনপির স্থায়ী কমিটি সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। এ ঘটনায় আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।
বিবৃতিতে রিজভী বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন একতরফাভাবে অনুষ্ঠিত করে আবারও রাষ্ট্রক্ষমতা কুক্ষিগত করার পাঁয়তারা শুরু করেছে আওয়ামী সরকার। এই হীন উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার লক্ষ্যে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের কারান্তরীণ করার ঘৃণ্য খেলায় মেতে উঠেছে তারা। বিএনপিকে নেতৃত্বশূন্য করতেই ফ্যাসিস্ট শাসকগোষ্ঠী বিএনপির জাতীয় নেতাদের ধারাবাহিকভাবে গ্রেপ্তার করে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, আদালতের মাধ্যমে বিএনপির গ্রেপ্তারকৃত জ্যেষ্ঠ নেতাদের ৮-১০ দিন করে রিমান্ডে নিয়ে অকথ্য নির্যাতন করা হচ্ছে।
রিজভী আরও বলেন, বর্তমান শাসকগোষ্ঠী বিএনপির নেতৃত্বে চলমান অবরোধ কর্মসূচিতে ভীত হয়ে পড়েছে বলেই হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছে। সরকার ভাবছে—এভাবে গ্রেপ্তার, রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন এবং জুলুম চালালে বিএনপির আন্দোলন স্তব্ধ হয়ে যাবে। কিন্তু সরকারের উদ্দেশে বলতে চাই, বিএনপি দেশের বৃহৎ ও জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। এই দলের সঙ্গে জনগণ রয়েছে, কাজেই আন্দোলন দমানোর জন্য সরকারের কোনো কৌশলই সফল হবে না।
বিএনপির নেতৃত্বকেও দুর্বল করা যাবে না উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, কারাগারের বাইরে থাকা বিএনপির সর্বশেষ ব্যক্তি আন্দোলনের নেতৃত্ব দেবেন। আন্দোলনের মাধ্যমেই সরকারের পদত্যাগসহ নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারব্যবস্থা বাস্তবায়ন করতে জনগণ সংকল্পবদ্ধ। আর অচিরেই এই অবৈধ সরকারের পতন হবে।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে নিঃশর্ত মুক্তি দেওয়ার জোর দাবি জানান রিজভী।
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫