নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশি-বিদেশি অনেক চোখ রাঙানি থাকলেও শেখ হাসিনা কারও পরোয়া করেন না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘দেশি-বিদেশি যারা চোখ রাঙাচ্ছেন তাঁদের বলছি, আমাদের শেকড় অনেক গভীরে।’
আজ শুক্রবার আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম তিন সংগঠনের আয়োজনে শান্তি সমাবেশে এসব কথা বলেন কাদের। রাজধানীর জাতীয় মসজিদের বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে এ সমাবেশের আয়োজন করে যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ।
ওবায়দুল কাদের বলেন, খেলা হবে—দুর্নীতি, লুটপাট, অর্থ পাচার, ভোট চোরের বিরুদ্ধে খেলা হবে। তারেকের বিরুদ্ধে খেলা হবে। খেলা হবে ভুয়া তত্ত্বাবধায়কের বিরুদ্ধে। এক দফা কোথায় আছে, নয়া পল্টনের কাদাপানিতে আটকে গেছে।
সমাবেশে কাদের বলেন, ‘তারেক জিয়া লন্ডন থেকে ফরমাশ দিচ্ছেন, আর এখানে ফখরুল, আমীর খসরুরা লাফালাফি করছেন। আমীর খসরু বলেছেন, গণভবন ছেড়ে দিতে হবে। গণভবন কি তোমার বাবার? জনগণ যত দিন চাইবে শেখ হাসিনা তত দিন গণভবনে থাকবেন। তারেক রহমান কিছুই করতে পারবেন না। বিএনপির এক দফা কোনো দিন ক্ষমতার স্বাদ পূর্ণ করতে পারবে না।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, তারেক রহমান পুলিশ, প্রশাসনকে ধমক দিচ্ছেন। তিনি ফখরুলকে বলেছিলেন আন্দোলনে টাকার অভাব হবে না। তারেক রহমানের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘তোমার বাবা বলেছিলেন মানি ইজ নো ম্যাটার। কিন্তু সে দম্ভ কোথায় গেল? তারেক রহমান এত টাকা কোথায় পেলেন? আমেরিকার কিছু কংগ্রেস ম্যানকে টাকা দিয়ে লবিস্ট নিয়োগ করে জাতিসংঘের যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের কাছে চিঠি লেখে, বাংলাদেশে জাতিসংঘের অধীনে নির্বাচন করতে হবে। এত দুঃসাহস কোথায় পেল?
কাদের বলেন, ‘গলি গলিতে শোর হ্যায় তারেক রহমান চোর হ্যায়। লন্ডন থেকে যত আস্ফালন করছেন, মানুষ তত খেপছে। বিএনপি আইন মানে না, সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট মানে না। কথায় কথায় সুপ্রিম কোর্টকে ধমক দিয়ে কথা বলেন লন্ডন থেকে। এ তারেক রহমানের বিচার চান? টাকার বাহাদুরি থাকবে না। কারা কারা ঘনঘন লন্ডনে যাচ্ছেন, তারেক রহমানের হাতে ডলার তুলে দিচ্ছেন আমরা জানি। নমিনেশন ও ভবিষ্যতে ব্যবসার জন্য টাকা লেনদেন করছেন।’
বিএনপির কর্মসূচি নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘রাস্তা বন্ধ করলে আপনাদের যাওয়ার রাস্তাও বন্ধ করে দেব। দেশি–বিদেশি যারা চোখ রাঙাচ্ছেন তাদের বলছি, আমাদের শেকড় অনেক গভীরে।’
প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ ভ্রমণ নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী কোনো দেশ ভ্রমণে যাননি। তিনি গিয়েছেন দেশের মানুষকে বাঁচাতে, গণতন্ত্রকে বাঁচাতে।
নেতা–কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা হতাশ হবেন না। শেখ হাসিনা কারও চোখ রাঙানির পরোয়া করেন না। আমরা সংঘাত চাই না, সংঘাতের জন্য সমাবেশ করছি না। জনগণের জানমাল পাহারা দিতে কর্মসূচি করছি। মাথা গরম করবেন না। আমরা ক্ষমতাসীন দল, বিশৃঙ্খলা করবেন না।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুলের উদ্দেশে কাদের বলেন, ‘যত লাফালাফি, যত তাফালিং করেন ফখরুল সাহেবে। এই লাফালাফিতে কাজ হবে না। যত তাফালিং করেন ক্ষমতার ময়ূর সিংহাসন দূরে সরে গেছে। খুঁজে পাবেন না। রাজনীতির খেলায় আওয়ামী লীগ চ্যাম্পিয়ন, হারানো যাবে না।’
দেশি-বিদেশি অনেক চোখ রাঙানি থাকলেও শেখ হাসিনা কারও পরোয়া করেন না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘দেশি-বিদেশি যারা চোখ রাঙাচ্ছেন তাঁদের বলছি, আমাদের শেকড় অনেক গভীরে।’
আজ শুক্রবার আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম তিন সংগঠনের আয়োজনে শান্তি সমাবেশে এসব কথা বলেন কাদের। রাজধানীর জাতীয় মসজিদের বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে এ সমাবেশের আয়োজন করে যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ।
ওবায়দুল কাদের বলেন, খেলা হবে—দুর্নীতি, লুটপাট, অর্থ পাচার, ভোট চোরের বিরুদ্ধে খেলা হবে। তারেকের বিরুদ্ধে খেলা হবে। খেলা হবে ভুয়া তত্ত্বাবধায়কের বিরুদ্ধে। এক দফা কোথায় আছে, নয়া পল্টনের কাদাপানিতে আটকে গেছে।
সমাবেশে কাদের বলেন, ‘তারেক জিয়া লন্ডন থেকে ফরমাশ দিচ্ছেন, আর এখানে ফখরুল, আমীর খসরুরা লাফালাফি করছেন। আমীর খসরু বলেছেন, গণভবন ছেড়ে দিতে হবে। গণভবন কি তোমার বাবার? জনগণ যত দিন চাইবে শেখ হাসিনা তত দিন গণভবনে থাকবেন। তারেক রহমান কিছুই করতে পারবেন না। বিএনপির এক দফা কোনো দিন ক্ষমতার স্বাদ পূর্ণ করতে পারবে না।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, তারেক রহমান পুলিশ, প্রশাসনকে ধমক দিচ্ছেন। তিনি ফখরুলকে বলেছিলেন আন্দোলনে টাকার অভাব হবে না। তারেক রহমানের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘তোমার বাবা বলেছিলেন মানি ইজ নো ম্যাটার। কিন্তু সে দম্ভ কোথায় গেল? তারেক রহমান এত টাকা কোথায় পেলেন? আমেরিকার কিছু কংগ্রেস ম্যানকে টাকা দিয়ে লবিস্ট নিয়োগ করে জাতিসংঘের যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের কাছে চিঠি লেখে, বাংলাদেশে জাতিসংঘের অধীনে নির্বাচন করতে হবে। এত দুঃসাহস কোথায় পেল?
কাদের বলেন, ‘গলি গলিতে শোর হ্যায় তারেক রহমান চোর হ্যায়। লন্ডন থেকে যত আস্ফালন করছেন, মানুষ তত খেপছে। বিএনপি আইন মানে না, সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট মানে না। কথায় কথায় সুপ্রিম কোর্টকে ধমক দিয়ে কথা বলেন লন্ডন থেকে। এ তারেক রহমানের বিচার চান? টাকার বাহাদুরি থাকবে না। কারা কারা ঘনঘন লন্ডনে যাচ্ছেন, তারেক রহমানের হাতে ডলার তুলে দিচ্ছেন আমরা জানি। নমিনেশন ও ভবিষ্যতে ব্যবসার জন্য টাকা লেনদেন করছেন।’
বিএনপির কর্মসূচি নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘রাস্তা বন্ধ করলে আপনাদের যাওয়ার রাস্তাও বন্ধ করে দেব। দেশি–বিদেশি যারা চোখ রাঙাচ্ছেন তাদের বলছি, আমাদের শেকড় অনেক গভীরে।’
প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ ভ্রমণ নিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী কোনো দেশ ভ্রমণে যাননি। তিনি গিয়েছেন দেশের মানুষকে বাঁচাতে, গণতন্ত্রকে বাঁচাতে।
নেতা–কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা হতাশ হবেন না। শেখ হাসিনা কারও চোখ রাঙানির পরোয়া করেন না। আমরা সংঘাত চাই না, সংঘাতের জন্য সমাবেশ করছি না। জনগণের জানমাল পাহারা দিতে কর্মসূচি করছি। মাথা গরম করবেন না। আমরা ক্ষমতাসীন দল, বিশৃঙ্খলা করবেন না।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুলের উদ্দেশে কাদের বলেন, ‘যত লাফালাফি, যত তাফালিং করেন ফখরুল সাহেবে। এই লাফালাফিতে কাজ হবে না। যত তাফালিং করেন ক্ষমতার ময়ূর সিংহাসন দূরে সরে গেছে। খুঁজে পাবেন না। রাজনীতির খেলায় আওয়ামী লীগ চ্যাম্পিয়ন, হারানো যাবে না।’
নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ১০০ টাকা মূল্যমানের ব্যাংক নোট আজ মঙ্গলবার বাজারে আসছে। ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন নকশার এই ব্যাংক নোট প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে ইস্যু করা হবে। পরে ধাপে ধাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও পাওয়া যাবে।
১২ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১১ আগস্ট ২০২৫ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১১ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১১ আগস্ট ২০২৫